1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:৪৬ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

কমলগঞ্জে মধুভরা মাসে আনারসের মৌ মৌ ঘ্রাণে প্রাণ ছড়াচ্ছে

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ২৮ মে, ২০২১
  • ২৩০ বার পঠিত

প্রনীত রঞ্জন দেবনাথ, কমলগঞ্জ: গ্রীষ্মকালীন মধুভরা মাস। এই জ্যৈষ্ঠ মধুমাসে আনারসের ভরা মৌসুম চলছে এখন। আনারসের মৌ মৌ ঘ্রানে প্রাণ জড়িয়ে যায়। মৌলভীবাজারেরর কমলগঞ্জ ও শ্রীমঙ্গল উপজেলা হচ্ছে পাহাড়ি অঞ্চল। এই অঞ্চলে সকল ধরনের ফসল চাষাবাদের উপযুক্ত স্থান হিসাবে বিবেচিত। জ্যৈষ্ঠ মাসে অন্যান্য ফলের চেয়ে আনারস অতিমাত্রায় চাহিদা রয়েছে। যার কারণে দামও সহনশীলতার মধ্যে রয়েছে। ভোরে পাহাড়ি টিলা থেকে আনারস বোঝাই করা প্রতিদিন জীপ, সিএনজি চালিত অটোরিকশা এবং ঠেলাগাড়ী যোগে লাইন বেঁধে আসে। বোঝাইকৃত ঠেলাগাড়ী সামনের দিক মাটিতে মুখ দিয়ে তার পিঠে রাখা আনারসকে ডিসপ্লের মতো করে সাজিয়ে রাখা হয় রাস্তার দু’পাশে। যেন পাইকারি খুচরা ক্রেতারা এগুলো দেখে সহজে আকৃষ্ট হন। দুর-দুরান্ত থেকে ছোট-বড় আড়ৎদাররা আসেন আনারস বাজারে তাদের পছন্দমত আনারস ক্রয় করতে। তবে স্থানীয় আনারস চাষিদের প্রতি ক্ষোভের বহিপ্রকাশ রয়েছে আনারসের খুচরা বিক্রেতাদের। শমশেরনগর বিমানবন্দর এলাকায় রয়েছে আনারসের বাণিজ্যিক চাষাবাদ। এখানের আনারস খুব মিষ্টি ও রসালো। এর চাহিদা রয়েছে সবজায়গায়।
তাদের দাবি আনারস চাষিরা ঠেলাগাডীর ভেতরে ছোট-মাঝারি সাইজের আনারস রেখে বড় সাইজের আনারসের দাম নিয়ে থাকে। ফলে তাদের ক্ষতি হয়। প্রতি ঠেলাতে ১০০ পিছ ছোট আনারস পাইকারী বিক্রি হচ্ছে ৬শ’ টাকা থেকে ৭শ’ টাকা। মাঝারী সাইজের আনারস বিক্রি হচ্ছে ১২শ’ থেকে ১৫শ’ টাকা এবং বড় সাইজের আনারস ১৮শ’ থেকে ২ হাজার টাকা দরে। তবে খুচরা বিক্রেতা ডাবল দামে বিক্রি করছেন বলে জানা গেছে। শুক্রবার (২৮ মে) কমলগঞ্জের শমশেরনগর ও ভানুগাছ বাজার ঘুরে সংশ্লিষ্টদের সঙ্গে কথা বলে জানা গেছে, আনারসের চাহিদা ব্যাপক রয়েছে। এই সময়ে আনারসের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। পছন্দ মত আনারস ক্রয় করে নিজেদের এলাকায় নিয়ে যান পাইকাররা। দাম সহনীয় থাকায় দ্রæতগতিতেই আনারস বিক্রি হয়ে যায়।
শমশেরনগর বাজারের আনারস ব্যবসায়ী কামরুল হাসান বলেন, এয়ারপোর্টের বাণিজ্যিক ভিত্তিতে চাষাবাদকৃত মৌসুমী আনারসের ব্যাপক চাহিদা রয়েছে। সময়মত বৃষ্টিপাত না হওয়ায় ফলন খুব একটা ভাল হয়নি।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..