1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • বুধবার, ২৪ এপ্রিল ২০২৪, ০১:০৬ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

মুশফিকের ব্যাটে দুর্দান্ত জয় আবাহনীর

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ৩১ মে, ২০২১
  • ২৫৬ বার পঠিত

ক্রীড়া ডেস্ক :: বৃষ্টি বিঘ্নিত ম্যাচ হলেও বর্তমান চ্যাম্পিয়ন আবাহনীর জয় থামিয়ে রাখতে পারেনি পারটেক্স গ্রুপ স্পোর্টিং ক্লাব কিংবা বৃষ্টি। কার্টেল ওভারে আবাহনীর সামনে ১০ ওভারে ৭০ রানের লক্ষ্য ছুড়ে দেয়া হয়। জবাব দিতে নেমে অধিনায়ক মুশফিকুর রহিমের ঝড়ো ব্যাটিংয়ে ৪ বল হাতে রেখেই জয়ের লক্ষ্যে পৌঁছে যায় আবাহনী।

২৬ বলে ৩৮ রান করে অপরাজিত থাকেন মুশফিকুর রহীম। ৩টি বাউন্ডারি এবং ১টি ছক্কার মার মারেন তিনি। ১৭ বলে ১৯ রান করেন ওপেনার নাঈম শেখ। আরেক ওপেনার নাজমুল হোসেন শান্ত ২ রান করে আউট হয়ে যান। আফিফ হোসেন করেন ৪ বলে ২ রান। মোসাদ্দেক হোসেন অপরাজিত থাকেন ৪ বলে ৬ রানে।

যদিও ২০ ওভার পুরো খেলা পারটেক্সের সংগ্রহ ছিল ৫ উইকেটে ১২০; কিন্তু ইনিংস শেষে বৃষ্টি আসায় খেলা বন্ধ ছিল প্রায় আধঘণ্টা। এরপর মাঠ খেলা উপযোগী করতে আরও সময় লাগায় আবাহনীর টার্গেট ছোট হয়ে যায়।

পারটেক্সের বিপক্ষে ওই ছোট্ট টার্গেট ছুঁতেও আবাহনীকে খেলতে হয়েছে শেষ ওভার পর্যন্ত। ১০ নম্বর ওভার থেকে আবাহনীর দরকার ছিল ৪ রানের। পেসার জয়নুলের করা শেষ ওভারের দ্বিতীয় বলে কভার দিয়ে বাউন্ডারি হাঁকিয়েই দলকে জয়ের বন্দরে পৌঁছে দেন মুশফিকুর রহিম।

অধিনায়ক মুশফিকের চওড়া ব্যাটে ভর করে বৃষ্টি ভেজা ম্যাচে ৪ বল আগে জয় পেলেও আবাহনীর ভাগ্যে হয়ত দুর্যোগের ঘনঘটা ঘটতে পারত।

শেষ পর্যন্ত ২৬ বলে ৩৮ রানের হার না মানা ইনিংস উপহার দিয়ে বিজয়ীর বেশে সাজঘরে ফেরা মুশফিকুর শুরুতে বাঁ-হাতি স্পিনার শাহবাজ চৌহানের বলে জোরালো লেগবিফোর উইকেটের আবেদন থেকে বেঁচে যান।

টিভি রিপ্লে থাকলে বোঝা যেত বল উইকেটে আঘাত হানতো কি না? তবে প্রেসবক্স থেকে মনে হয়েছে বাঁ-হাতি স্পিনার শাহবাজ চৌহানের লেগস্ট্যাম্প সোজা ডেলিভারিতে পরাস্ত হয়েছিলেন মুশফিক। তার রান তখন মাত্র ১। বোলার ও উইকেটকিপারসহ পারটেক্সের ফিল্ডারদের আবেদনে সাড়া দেননি আম্পায়ার মাহফুজুর রহমান লিটু।

ওই লেগবিফোর উইকেটের জোরালো আবেদন থেকে বেঁচে গিয়ে দল জিতিয়ে বিজয়ীর বেশে সাজঘরে ফেরেন মুশফিক। সঙ্গে ছিলেন মোসাদ্দেক হোসেন সৈকত (৬ রানে)।

তবে তার আগে আবাহনী হারিয়ে বসে ৩টি উইকেট। আউট হন তিন বাঁ-হাতি নাইম শেখ, নাজমুল হোসেন শান্ত ও আফিফ হোসেন ধ্রুব। প্রথম সাজঘরে ফেরেন নাজমুল হোসেন শান্ত, ২ রানে। ফ্লিক করতে গিয়ে শর্ট ফাইন লেগে ক্যাচ দেন তিনি।

তার সঙ্গী অপর ওপেনার নাইম শেখ (১৭ বলে ১৯) অফসাইডে তুলে মারতে গিয়ে আউট হন ওয়াইড লং অফে। আর চার নম্বরে নামা আফিফ হোসেন ধ্রুব ৪ বলে ২ রান করে মিডউইকেটে ক্যাচ তুলে ফেরত আসেন। কিন্তু অধিনায়ক মুশফিক ঠিক দল জিতিয়ে সাজঘরে ফেরেন।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..