1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • বৃহস্পতিবার, ২৫ এপ্রিল ২০২৪, ১১:০৩ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

২৬ দিনে এলো ১৪১ কোটি ডলারের রেমিট্যান্স

  • আপডেট টাইম : রবিবার, ২৮ মে, ২০২৩
  • ৮৮ বার পঠিত

 

ডেস্ক রিপোট:চলতি মে মাসের ২৬ দিনে রেমিট্যান্স বা প্রবাসী আয় এসেছে ১৪১ কোটি ৯৪ লাখ ৫০ হাজার মার্কিন ডলার। বাংলাদেশি মুদ্রায় এই অর্থের পরিমাণ ১৫ হাজার ৩৩০ কোটি ছয় লাখ টাকা (প্রতি ডলার ১০৮ টাকা হিসাবে)।

রোববার (২৮ মে) বাংলাদেশ ব্যাংকের প্রকাশ করা প্রতিবেদন থেকে এই তথ্য জানা গেছে।

গেল এপ্রিল মাসে রেমিট্যান্স প্রবাহ আবার কমে যায়। সে সময় বাংলাদেশ ব্যাংক থেকে বলা হয়, এপ্রিল মাসে লম্বা ছুটি থাকার কারণে প্রবাসী আয় কমেছে। সে অনুযায়ী মে মাসের ২৬ প্রবাসী আয় কিছুটা বাড়লেও মার্চ মাস বা বছরের শুরুর দুই মাসের সমান প্রবাসী আয় আসেনি।

জানা গেছে, রাষ্ট্রায়ত্ত বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ২৪ কোটি ৮৫ লাখ ডলার, দুই বিশেষায়িত ব্যাংকের মাধ্যমে চার কোটি ৭০ লাখ ডলার, বেসরকারি বাণিজ্যিক ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ১১১ কোটি ৮১ লাখ ডলার এবং বিদেশি ব্যাংকগুলোর মাধ্যমে ৫৭ লাখ ডলার দেশে এসেছে।

বাংলাদেশ ব্যাংকের তথ্য বলছে, চলতি মে মাসে প্রতিদিন প্রবাসী আয় এসেছে প্রায় পাঁচ কোটি ৪৫ লাখ ৯৪ হাজার ২৩০ ডলার করে। এ ধারা অব্যাহত থাকলে চলতি মে মাস শেষে প্রবাসী আয় দাঁড়াবে ১৬৯ কোটি ২৫ লাখ ডলারে। প্রবাসী আয় পরিস্থিতি আগের মাসের মতোই থাকবে। আগের মাসে প্রবাসী আয় এসেছিল ১৬৮ কোটি ৩৫ লাখ ডলার।

তবে আগের বছরের মে মাস ও চলতি অর্থবছরের প্রথম দুই মাস জুলাই-আগস্ট মাসের চেয়ে প্রায় ৪০ কোটি ডলার কম হবে। আগের বছরের মে মাসে প্রবাসী আয় এসেছিল ২০১ কোটি ডলার। আর চলতি ২০২২-২৩ অর্থবছরের জুলাই ও আগস্ট মাসে প্রবাসী আয় আসে যথাক্রমে ২০৯ কোটি ৬৩ লাখ ডলার ও ২০৩ কোটি ৬৯ লাখ ডলার।

চলতি বছরের প্রথম দুই মাসের পরই তৃতীয় মাসে প্রবাসী আয়ে বড় ধরনের ধস নামে। প্রবাসীরা ব্যাংকিং চ্যানেল থেকে মুখ ফিরিয়ে নেওয়ার কারণে কমে যায় প্রবাসী আয়। এ সময় ব্যাংকিং চ্যানেল প্রবাসী আয় পাঠাতে নেওয়া বিভিন্ন ধরনের উদ্যোগের ফলে তা বাড়তে শুরু করে।

এসব উদ্যোগের মধ্যে রয়েছে, বৈধ পথে প্রবাসী আয় পাঠানোর বিপরীতে নগদ প্রণোদনা ২ শতাংশ থেকে বাড়িয়ে ২ দশমিক ৫ শতাংশ করা, আয় পাঠানো প্রবাসীদের সিআইপি সম্মাননা দেওয়া; প্রবাসী আয় বিতরণ প্রক্রিয়া সম্প্রসারণ ও সহজ করা, অনিবাসী বাংলাদেশিদের জন্য বিনিয়োগ ও গৃহায়ণে অর্থায়ন সুবিধা দেওয়া, ফিনটেক পদ্ধতির আওতায় আন্তর্জাতিক মানি ট্রান্সফার অপারেটরকে বাংলাদেশের ব্যাংকের সঙ্গে ড্রয়িং ব্যবস্থা স্থাপনে উদ্বুদ্ধ করা এবং রেমিট্যান্স পাঠাতে ব্যাংক বা এক্সচেঞ্জ হাউসগুলোর চার্জ ফি মওকুফ।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..