1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • বৃহস্পতিবার, ১৪ নভেম্বর ২০২৪, ০১:৪৫ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

হাকালুকি হাওরের উন্নয়নে পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হচ্ছে : পরিবেশমন্ত্রী

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ১০ জুন, ২০২১
  • ২৩৫ বার পঠিত

 

বড়লেখা :: পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন বলেছেন, হাকালুকি হাওরের উন্নয়নে পরিকল্পনা প্রণয়ন করা হচ্ছে। এবিষয়ে প্রধানমন্ত্রী নির্দেশনা দিয়েছেন। মন্ত্রী আরও বলেন, মাধবকুণ্ড ইকোপার্কে একটি কেবল কার এবং জুড়ীর লাঠিটিলায় জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর নামে একটি সাফারি পার্ক স্থাপন করা হবে। তিনি বলেন, এগুলো একসময় আমাদের স্বপ্ন ছিল। দেশ হিসেবে উন্নত হয়েছি বলেই এগুলো বাস্তবায়ন করা সম্ভব হচ্ছে। এগুলো বাস্তবায়িত হলে প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য উপভোগের জন্য দেশ বিদেশের লোক এখানে আসবেন।

আজ মৌলভীবাজারের বড়লেখা উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে সামাজিক বনায়নে উপকারভোগীর মধ্যে লভ্যাংশের চেক বিতরণ অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী এসব কথা বলেন।

পরিবেশ মন্ত্রী বলেন, বৃক্ষহীন পাহাড় কে আবার আগের অবস্থায় ফিরিয়ে আনা হবে। সরকার এবছর আট কোটি গাছের চারা লাগানোর পরিকল্পনা করেছে। জনগণকে গাছ লাগানোর আহবান জানিয়ে তিনি বলেন, প্রত্যেকে তিনটি করে গাছের চারা লাগালে প্রতিবছর প্রায় পঞ্চাশ কোটি গাছ লাগানো সম্ভব। গাছের চারা লাগালেই হবে না। এগুলির পরিচর্যা করতে হবে। তিন বছর পর্যন্ত পরিচর্যা করলে গাছ নিজে থেকেই বড় হতে পারবে।

মন্ত্রী বলেন, যতবেশি গাছ লাগানো হবে, বাতাস তত বেশি ঠান্ডা হবে, পরিবেশ বাসযোগ্য থাকবে। তিনি বলেন, সুন্দরবন আমাদের অনেক বড়ো প্রাকৃতিক দুর্যোগ হতে রক্ষা করে। সারাদেশে সুন্দরবনের মতো গাছ লাগাতে পারলে আমরা সবাই সুরক্ষিত থাকতে পারবো। মন্ত্রী এসময় এবারের বৃক্ষরোপণ অভিযানের স্লোগান ” মুজিববর্ষে অঙ্গীকার করি, সোনার বাংলা সবুজ করি” অনুসরণ করে সবাইকে অধিক হারে গাছ লাগানোর অনুরোধ করেন।

উল্লেখ্য, আজ অনুষ্ঠানে সামাজিক বনায়নে ১২৯ জন উপকারভোগীর মধ্যে ৫৫% লভ্যাংশ হিসেবে ৪৩ লক্ষ ২৭ হাজার ৮৭২ টাকার লভ্যাংশ এবং পৌরসভা ও ইউনিয়ন পরিষদের মধ্যে ৫% হিসেবে ৩ লক্ষ ৯৭ হাজার ৬০ টাকার লভ্যাংশ মোট ৪৭ লক্ষ ২৪হাজার ৯৩২ টাকা বিতরণ করা হয়। এর পূর্বে একই স্থানে মন্ত্রীর ঐচ্ছিক তহবিলের ৬ লাখ ৭২ হাজার টাকার চেক, মসজিদ-মন্দির এ ১ লাখ ৮০ হাজার টাকার অনুদানের চেক এবং উপজেলা পরিষদের উন্নয়ন তহবিল হতে সেলাই মেশিন এবং মাছের পোনা ও বিতরণ করা হয়।

বড়লেখা উপজেলা নির্বাহী অফিসার খন্দকার মুদাচ্ছির বিন আলীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন বড়লেখা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান সোয়েব আহমদ, ভাইস চেয়ারম্যান তাজ উদ্দীন, বিভাগীয় বন কর্মকর্তা এসএম সাজ্জাদ হোসেন, থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জাহাঙ্গীর হোসেন সরদার, মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার মোহাম্মদ সিরাজ উদ্দিন এবং উপজেলা আওয়ামী লীগের সহসভাপতি ডা. প্রণয় কুমার দে প্রমুখ।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..