1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

ড. ইউনূসের ৬ মাসের কারাদণ্ড

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ১ জানুয়ারী, ২০২৪
  • ৬০ বার পঠিত

অনলাইন ডেস্ক: শ্রম আইন লঙ্ঘনের মামলায় গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান ও নোবেলজয়ী অর্থনীতিবিদ ড. মুহাম্মদ ইউনূসকে ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। একই সঙ্গে তাকে ৩০ হাজার টাকা জরিমানা করা হয়েছে।সোমবার (১ জানুয়ারি) দুপুর ৩টার দিকে ঢাকার শ্রম আদালতের বিচারক শেখ মেরিনা সুলতানা এ রায় ঘোষণা করেন।এ মামলার অন্য আসমিরা হলেন- গ্রামীণ টেলিকমের এমডি আশরাফুল হাসান, পরিচালক নুরজাহান বেগম ও মো. শাহজাহান। তাদেরও ৬ মাসের বিনাশ্রম কারাদণ্ড দেওয়া হয়েছে।রায়ের পর্যবেক্ষণে আদালত বলেন, আসামিপক্ষ এক নম্বর আসামির বিষয়ে প্রশংসাসূচক বক্তব্য উপস্থাপন করেছেন। যেখানে তাকে দারিদ্র্যের বিরুদ্ধে লড়াই করা নোবেল জয়ী আন্তর্জাতিক ব্যক্তিত্ব বলা হয়েছে। কিন্তু এ আদালতে নোবেলজয়ী ইউনূসের বিচার হচ্ছে না, গ্রামীণ টেলিকমের চেয়ারম্যান হিসেবে বিচার হচ্ছে। এসময় আদালত বলেন, ড. ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগ সন্দেহাতিতভাবে প্রমাণিত হয়েছে। 

এর আগে, দুপুর ১টা ৪০ মিনিটে আদালতে হাজির হন ড. ইউনূস। এসময় ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ছিলেন তার আইনজীবী আব্দুল্লাহ আল মামুন। দুপুর ২টা ১৩ মিনিটে ঢাকার শ্রম আদালতের বিচারক বেগম শেখ মেরিনা সুলতানা রায় পড়া শুরু করেন। 

এর আগে, গত ২৪ ডিসেম্বর রাতে ঢাকার শ্রম আদালতের বিচারক শেখ মেরিনা সুলতানা রায় ঘোষণার জন্য আজকের দিন ধার্য করেন।শ্রম আইন লঙ্ঘনের অভিযোগে করা মামলায় শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূসসহ চারজনের পক্ষে বিপক্ষে গত ২৪ ডিসেম্বর যুক্তিতর্ক অনুষ্ঠিত হয়।গত ১১ অক্টোবর মামলার বাদী এবং প্রথম সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ হয়। এরপর গত ১৮ অক্টোবর দ্বিতীয় সাক্ষী, গত ২৬ অক্টোবর তৃতীয় সাক্ষী এবং সর্বশেষ গত ২ নভেম্বর চতুর্থ সাক্ষীর সাক্ষ্যগ্রহণ শেষ হয়। 

গত ৯ নভেম্বর আত্মপক্ষ শুনানিতে ড. মুহাম্মদ ইউনূস নিজেকে নির্দোষ দাবি করে বলেন, আমার বিরুদ্ধে মিথ্যা অভিযোগে মামলা করা হয়েছে। যা সম্পূর্ণ উদ্দেশ্যপ্রণোদিত। আমি সম্পূর্ণ নির্দোষ।অপর আসামিরাও তাদের নির্দোষ দাবি করেন। এরপর গত ১৭ নভেম্বর থেকে যুক্তিতর্ক শুনানি শুরু হয়।জানা যায়, ২০২১ সালের ৯ সেপ্টেম্বর ঢাকার তৃতীয় শ্রম আদালতে কলকারখানা ও প্রতিষ্ঠান অধিদপ্তরের শ্রম পরিদর্শক আরিফুজ্জামান বাদী হয়ে ড. ইউনূসসহ চারজনের বিরুদ্ধে ওই মামলা করেন।মামলায় শ্রমিক কল্যাণ ফাউন্ডেশনে নির্দিষ্ট লভ্যাংশ জমা না দেওয়া, শ্রমিকদের চাকরি স্থায়ী না করা, গণছুটি নগদায়ন না করায় শ্রম আইনের ৪-এর ৭, ৮, ১১৭ ও ২৩৪ ধারায় অভিযোগ আনা হয়েছে।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..