1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ০৯:৪৩ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

২১ আমাদের শিখিয়েছে মাথানত না করা : প্রধানমন্ত্রী

  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ২০ ফেব্রুয়ারী, ২০২৪
  • ৫৯ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট : প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেন, ২১ আমাদের শিখিয়েছে মাথানত না করা। আমরা মাথা উঁচু করেই চলব। বিশ্বের বুকে মর্যাদা নিয়ে চলবো। উন্নত সমৃদ্ধ বাংলাদেশ গড়ে তুলবো।

আজ মঙ্গলবার রাজধানীর ওসমানী স্মৃতি মিলনায়তনে একুশে পদক ২০২৪ প্রদান অনুষ্ঠানে তিনি এ কথা বলেন।

ভাষা আন্দোলনে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদানের কথা তুলে শেখ হাসিনা বলেন, ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অবদান ‘অসমাপ্ত আত্মজীবনী’তে পাবেন। জয় বাংলা স্লোগান নিষিদ্ধ হয়েছিল। ৭ মার্চের ঐতিহাসিক ভাষণ, সে ভাষণও নিষিদ্ধ ছিল। ইতিহাস বিকৃত করে জাতির পিতার নামটা পর্যন্ত মুছে ফেলা হয়েছিল। সব থেকে দুঃখের কথা হলো, ভাষা আন্দোলনে বঙ্গবন্ধুর যে অবদান, ভাষা আন্দোলনের যে ইতিহাস তার থেকেও কিন্তু জাতির পিতার নামটা মুছে ফেলার চেষ্টা করা হয়েছিল।

ভাষা আন্দোলনের প্রেক্ষাপট তুলে ধরে প্রধানমন্ত্রী বলেন, আমাদের ভাষা কেড়ে নিয়ে দ্বিজাতীয় একটা ভাষা যখন চাপিয়ে দিতে চায়, তখন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু ছিলেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগের ছাত্র। তিনি উদ্যোগ নিয়েছিলেন, তমদ্দুন মজলিসসহ আরও কয়েকটি সংগঠন নিয়ে বাংলা ভাষাকে রক্ষার জন্য সংগ্রাম পরিষদ গড়ে তোলেন এবং আন্দোলন শুরু করেন। সেই আন্দোলনের পথ ধরেই আমরা আমাদের স্বাধিকার আদায় করেছি স্বাধীনতা পেয়েছি।

তিনি বলেন, ২১ ফেব্রুয়ারি মাতৃভাষা আন্তর্জাতিকভাবে স্বীকৃত। সারা পৃথিবী আন্তর্জাতিক ভাষা দিবস পালন করে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের হারিয়ে যাওয়া মাতৃভাষা সংরক্ষণ ও গবেষণার জন্য একটি ইনস্টিটিউট করে দিয়েছি।

শেখ হাসিনা বলেন, আজকে বিভিন্ন ক্ষেত্রে অবদানের জন্য কয়েকজনকে আমরা একুশে পদক দিতে পেরে আনন্দিত, গর্বিত। সমাজে আরও অনেক গুণী আছে। একসঙ্গে তো সবাইকে দেওয়া সম্ভব নয়। তবে, ত্যাগী এই মানুষদের খুঁজে বের করা সমাজের উচ্চ শ্রেণির দায়িত্ব।

এ সময় প্রধানমন্ত্রী পদকপ্রাপ্ত জিয়াউল হক প্রসঙ্গে বলেন, দরিদ্র একজন মানুষ সমাজকে নিয়ে ভেবেছেন, কাজ করেছেন। দই বিক্রি করে পাঠাগার করেছেন, তিনি আমাকে বলেছেন, ওই পাঠাগারের স্থায়ী জমি দরকার। তার করে দেওয়া স্কুলটিও সরকারি করার জন্য বলেছেন। আমি খোঁজখবর নেব।

অনুষ্ঠানে ২১ জন বিশিষ্ট ব্যক্তির হাতে ‘একুশে পদক ২০২৩’ তুলে দেন প্রধানমন্ত্রী। গত ১৩ ফেব্রুয়ারি সরকার নিজ নিজ ক্ষেত্রে অসামান্য অবদানের জন্য ‘একুশে পদক-২০২৩’ র জন্য ২১ জন বিশিষ্ট নাগরিকের নাম ঘোষণা করে। এ বছর ভাষা আন্দোলন ক্যাটাগরিতে দুজন, শিল্পকলায় ১২ জন, সমাজসেবায় দুজন, ভাষা ও সাহিত্যে চারজন এবং শিক্ষায় একজন বিশিষ্ট নাগরিক দেশের দ্বিতীয় সর্বোচ্চ বেসামরিক এই পুরস্কার লাভ করেন।

 

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..