1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • বৃহস্পতিবার, ০২ মে ২০২৪, ০৪:১৭ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

অমর একুশে বইমেলার ২৫তম দিনে নতুন বই এসেছে ৩১২টি

  • আপডেট টাইম : শনিবার, ১২ মার্চ, ২০২২
  • ১৮৪ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট : বিকাল ৪ টায় বইমেলার মূলমঞ্চে অনুষ্ঠিত হয় নান্দনিক সমাজ গঠনে আবৃত্তির ভূমিকা শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠান। প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন নিমাই মন্ডল। কবি জাহিদুল হকের সভাপতিত্বে আলোচনায় অংশগ্রহণ করেন লায়লা আফরোজ এবং শাহাদাৎ হোসেন নিপু।

প্রাবন্ধিক বলেন, শুভবোধসম্পন্ন যা আমাদেরকে নন্দিত করে অর্থাৎ আনন্দ দেয় তা-ই নান্দনিক। শুভ চেতনা, সুন্দর চেতনা যখন মঙ্গলময় সমাজ নির্মাণ করে তখন সেটিই হয় নান্দনিক সমাজ। যেকোনো শিল্পই শুভ-সুন্দর চেতনা দিয়ে নান্দনিক সমাজ গঠনে সহায়ক। আবৃত্তি একটি শিল্প বিধায় আবৃত্তিও নান্দনিক সমাজ গঠনে ভূমিকা রাখে। আবৃত্তি মনকে পরিশুদ্ধ করে, চেতনাকে জাগ্রত করে। কবিতার বিষয় এবং পংক্তিসমূহ যদি যথাযথ আবৃত্তির মাধ্যমে অর্থসহ শ্রোতার কাছে পৌছানো যায়,তাহলে সেটা মানুষের নান্দনিক চিন্তা বৃদ্ধিতে সহায়তা করে।
আলোচকবৃন্দ বলেন, ইতিহাসের ধারাবাহিকতার দিকে তাকালে দেখা যায় ব্রিটিশবিরোধী আন্দোলন থেকে শুরু করে স্বাধীন বাংলাদেশ প্রতিষ্ঠা পর্যন্ত নানা আন্দোলন সংগ্রামে কবিতার ভাষা আবৃত্তির মাধ্যমে গণমানুষের প্রতিবাদের ভাষায় রূপান্তরিত হয়েছে। স্বাধীনতা-পরবর্তী সময়ে আবৃত্তিচর্চা আরো জোরদার হয়েছে। বৈষম্যহীন, মানবিক ও নান্দনিক সমাজ প্রতিষ্ঠার জন্য আবৃত্তিচর্চার পরিসর ও নতুন নতুন ক্ষেত্র সৃষ্টি করতে হবে।

সভাপতির বক্তব্যে জাহিদুল হক বলেন,আবৃত্তি এমন এক নান্দনিক শিল্প যা মানুষকে মানবিক ও পরিশুদ্ধ করে তোলে। আবৃত্তিশিল্প অভিনয় শিল্পেরই অংশ। মহৎ কবিদের কবিতায় যে বাণী থাকে তা আবৃত্তিশিল্পী তার অভিনয়-দক্ষতায় মানুষের অন্তরে পৌঁছে দেয় এবং মানুষের মধ্যে মানবপ্রেম, প্রকৃতিপ্রেম ও দেশপ্রেমকে জাগ্রত করে। তখনই সমাজ নান্দনিককতাপূর্ণ হয়ে ওঠে।

লেখক বলছি অনুষ্ঠানে নিজেদের বই নিয়ে আলোচনা করেন ড. মাসুদুজ্জামান এবং ড. মো. আলমগীর।

আজকের অনুষ্ঠানে কবিতা পাঠ করেন কবি নাহার আহমেদ এবং রাসেল আশেকী। সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে ছিল রাজেশ দাসের পরিচালনায় সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘উঠোন’, সুকান্ত গুপ্তের পরিচালনায় সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘শ্রুতি সিলেট’ এবং মো. হায়দার আলীর পরিচালনায় সাংস্কৃতিক সংগঠন ‘কৃষ্টিবন্ধন’-এর পরিবেশনা। সংগীত পরিবেশন করেন শিল্পী আলী হোসাইন এবং মো. রফিকুল ইসলাম। যন্ত্রাণুষঙ্গে ছিলেন অভিজিৎ রায় (তবলা), মো. হোসেন আলী (বাঁশি) এবং শ্যামা প্রসাদ মজুমদার (কী-বোর্ড)।

অমর একুশে বইমেলার ২৬তম দিন:
মেলা চলবে সকাল ১১ টা থেকে রাত ৯ টা পর্যন্ত। সকাল ১১ টা থেকে বেলা ১ টা পর্যন্ত শিশুপ্রহর ঘোষণা করা হয়েছে।

বিকাল ৪ টায় বইমেলার মূলমঞ্চে অনুষ্ঠিত হবে একুশের গল্প ও উপন্যাস শীর্ষক আলোচনা অনুষ্ঠান। প্রবন্ধ উপস্থাপন করবেন রফিকুর রশীদ। আলোচনায় অংশগ্রহণ করবেন পাপড়ি রহমান এবং স্বকৃত নোমান। সভাপতিত্ব করবেন ইমদাদুল হক মিলন।

সন্ধ্যায় রয়েছে সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠান।

 

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..