সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪, ০৬:২৯ অপরাহ্ন
ডেস্ক রিপোর্ট: আগামীকাল রোববার (১৯ ডিসেম্বর) থেকে করোনার বুস্টার ডোজ প্রয়োগ কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে ট্রায়াল হিসেবে চিকিৎসক-নার্সসহ স্বাস্থ্যকর্মীদের দিয়ে এই কার্যক্রম শুরু হবে এবং পরে বয়স্কদের দেওয়া হবে।
শনিবার (১৮ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় ভার্চুয়ালি সাংবাদিকদের সঙ্গে যুক্ত হয়ে এ কথা বলেন ঢাকা জেলা সিভিল সার্জন ডা. আবু হােসেন মাে. মঈনুল আহসান।
তিনি বলেন, প্রাথমিক পর্যায়ে খুব বড় করে বুস্টার ডোজ কার্যক্রম শুরু হবে না। যেকোনো টিকার ক্ষেত্রেই আমরা শুরুতে সতর্কতামূলকভাবে কিছু জনগোষ্ঠীকে দিয়ে শুরু করি। এরপর কিছুদিন পর্যবেক্ষণের পর বড় আকারে শুরু করি। বুস্টার ডোজের ক্ষেত্রেও এমনটা হতে যাচ্ছে।
মঈনুল আহসান বলেন, প্রাথমিক পর্যায়ে আমরা স্বাস্থ্যকর্মীদের মধ্যে যারা সক্ষম, তাদের দিয়ে বুস্টার ডোজ প্রয়োগ কার্যক্রম শুরু করব। পরবর্তী পর্যায়ে আমরা অবশ্যই বয়স্কদের আনব। তবে বয়স্কদের ক্ষেত্রে কোমরবিড কন্ডিশন আমরা বিবেচনায় রাখব।
তিনি আরও বলেন, স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেছেন আগামীকাল থেকে দেশে করোনার বুস্টার ডোজ শুরু হবে। ওনার নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা বেশ কিছুদিন আগে থেকেই এটি নিয়ে কাজ করছিলাম।
প্রস্তুতি প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আগামীকাল থেকে বুস্টার ডোজ দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি আছে। প্রাথমিকভাবে খুব সীমিত আকারে এটা শুরু করা হবে। তবে, সীমিত পর্যায়ে শুরু করলেও পরে ব্যাপক আকারে শুরু হয়ে যাবে। আমরা আশা করি টিকার যে সরবরাহ রয়েছে, এতে কোনো ঘাটতি হবে না।
এর আগে, শুক্রবার (১৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার গড়পাড়া এলাকায় এক অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, ট্রায়ালে করোনাভাইরাসের বুস্টার ডোজ দেওয়ার কার্যক্রম আগামী রোববার থেকে শুরু হবে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, প্রথমে সম্মুখসারির ডাক্তার, নার্স, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী, গণমাধ্যমকর্মী এবং বয়স্কদের এই বুস্টার ডোজের আওতায় আনা হবে। দেশের প্রায় সাত কোটি মানুষকে করোনাভাইরাসের প্রথম ডোজ টিকা দেওয়া হয়েছে এবং প্রায় সাড়ে চার কোটি মানুষকে দ্বিতীয় ডোজ টিকা দেওয়া সম্পন্ন হয়েছে। ১২ কোটি মানুষকে টিকার আওতায় আনা হবে। তবে ইতোমধ্যে ৩০ ভাগ মানুষকে দুই ডোজ করে টিকা দেওয়া সম্ভব হয়েছে।
স্বাস্থ্যকর্মীদের দিয়ে শুরু হবে বুস্টার ডোজ
ডেস্ক রিপোর্ট: আগামীকাল রোববার (১৯ ডিসেম্বর) থেকে করোনার বুস্টার ডোজ প্রয়োগ কার্যক্রম শুরু হচ্ছে। প্রাথমিকভাবে ট্রায়াল হিসেবে চিকিৎসক-নার্সসহ স্বাস্থ্যকর্মীদের দিয়ে এই কার্যক্রম শুরু হবে এবং পরে বয়স্কদের দেওয়া হবে।
শনিবার (১৮ ডিসেম্বর) বেলা সাড়ে ১১টায় ভার্চুয়ালি সাংবাদিকদের সঙ্গে যুক্ত হয়ে এ কথা বলেন ঢাকা জেলা সিভিল সার্জন ডা. আবু হােসেন মাে. মঈনুল আহসান।
তিনি বলেন, প্রাথমিক পর্যায়ে খুব বড় করে বুস্টার ডোজ কার্যক্রম শুরু হবে না। যেকোনো টিকার ক্ষেত্রেই আমরা শুরুতে সতর্কতামূলকভাবে কিছু জনগোষ্ঠীকে দিয়ে শুরু করি। এরপর কিছুদিন পর্যবেক্ষণের পর বড় আকারে শুরু করি। বুস্টার ডোজের ক্ষেত্রেও এমনটা হতে যাচ্ছে।
মঈনুল আহসান বলেন, প্রাথমিক পর্যায়ে আমরা স্বাস্থ্যকর্মীদের মধ্যে যারা সক্ষম, তাদের দিয়ে বুস্টার ডোজ প্রয়োগ কার্যক্রম শুরু করব। পরবর্তী পর্যায়ে আমরা অবশ্যই বয়স্কদের আনব। তবে বয়স্কদের ক্ষেত্রে কোমরবিড কন্ডিশন আমরা বিবেচনায় রাখব।
তিনি আরও বলেন, স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেছেন আগামীকাল থেকে দেশে করোনার বুস্টার ডোজ শুরু হবে। ওনার নির্দেশনা অনুযায়ী আমরা বেশ কিছুদিন আগে থেকেই এটি নিয়ে কাজ করছিলাম।
প্রস্তুতি প্রসঙ্গে জানতে চাইলে তিনি বলেন, আগামীকাল থেকে বুস্টার ডোজ দেওয়ার জন্য প্রস্তুতি আছে। প্রাথমিকভাবে খুব সীমিত আকারে এটা শুরু করা হবে। তবে, সীমিত পর্যায়ে শুরু করলেও পরে ব্যাপক আকারে শুরু হয়ে যাবে। আমরা আশা করি টিকার যে সরবরাহ রয়েছে, এতে কোনো ঘাটতি হবে না।
এর আগে, শুক্রবার (১৭ ডিসেম্বর) সন্ধ্যায় মানিকগঞ্জ সদর উপজেলার গড়পাড়া এলাকায় এক অনুষ্ঠানে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, ট্রায়ালে করোনাভাইরাসের বুস্টার ডোজ দেওয়ার কার্যক্রম আগামী রোববার থেকে শুরু হবে।
স্বাস্থ্যমন্ত্রী আরও বলেন, প্রথমে সম্মুখসারির ডাক্তার, নার্স, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারী, গণমাধ্যমকর্মী এবং বয়স্কদের এই বুস্টার ডোজের আওতায় আনা হবে। দেশের প্রায় সাত কোটি মানুষকে করোনাভাইরাসের প্রথম ডোজ টিকা দেওয়া হয়েছে এবং প্রায় সাড়ে চার কোটি মানুষকে দ্বিতীয় ডোজ টিকা দেওয়া সম্পন্ন হয়েছে। ১২ কোটি মানুষকে টিকার আওতায় আনা হবে। তবে ইতোমধ্যে ৩০ ভাগ মানুষকে দুই ডোজ করে টিকা দেওয়া সম্ভব হয়েছে।