1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

মরে গেলেও মাঠ ছাড়ব না : তৈমূর

  • আপডেট টাইম : শনিবার, ১৫ জানুয়ারী, ২০২২
  • ২১২ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট :: নারায়ণগঞ্জ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে স্বতন্ত্র মেয়র প্রার্থী তৈমূর আলম খন্দকার বলেছেন, আমি প্রচার না সংবাদ সম্মেলন করছি। আমি ভোট চাইনি। আমার ঘরে আগুন লাগিয়ে দিলে আমি কী বলবো না। আমার লোকজন গ্রেফতার হচ্ছে আমার গলায় আপনি ফাঁসি লাগিয়ে দিবেন আমি কথা বলতে পারবো না সেটা তো হবে না। এটা নৈতিক দায়িত্ব। মানুষের ওপর যত অত্যাচার হয় ভোটাররা তত ঐক্যবদ্ধ হয়। লক্ষাধিক ভোটে পাশ করব। মরে গেলেও মাট ছাড়ব না। প্রশাসনকে বলব জনগণের সেবা করা আপনাদের দায়িত্ব। বহুবার রিকোয়েস্ট করেছি এখন বিবেকের কাছে ছেড়ে দিলাম। আগামীকালের ভোট যাই হোক আমরা মাঠে থাকবো। গ্রেফতার হলে হবো কিন্তু নির্বাচন চালিয়ে যাবো।

শনিবার এক সংবাদ সম্মেলনে একথা বলেন তৈমূর আলম খন্দকার।

তিনি বলেন, আজকে আপনাদের সামনে হাজেরা বেগম উপস্থিত আছে। তার স্বামী মহানগর শ্রমিক দলের সাধারণ সম্পাদক। তার স্বামীকে ঈদগাহের সামনে থেকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আরও চারজনকে গ্রেফতার করা হয়েছে। তাদের বেশিরভাগই আমার দলের গুরুত্বপূর্ণ পদের নেতা এবং নির্বাচনের দায়িত্ব পালন করছে। এমনকি সরকারি দলের সদস্যদেরও হুমকি ধমকি দেয়া হচ্ছে। পাঠানটুলি এলাকার একটা ছেলে আহসান। সেই এলাকায় আমার নির্বাচনের দায়িত্ব পালন করেছিল। তাকে গ্রেফতার করা হয়েছে। আমি এখনও তার খোঁজ পাইনি।

তিনি আরও বলেন, এখানে অনেক লোক আছেন যারা গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে আছেন। এদের মধ্যে এমন কোন লোক নেই যাদের বাড়িতে দুই থেকে তিনবার লোক যায়নি। প্রধানমন্ত্রীকে বলতে চাই আপনি আমাদের ওপর এত অত্যাচার করছেন কেন? প্রশাসনের এমন কাজে আপনার ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন হচ্ছে। মহানগর ছাত্রদলের সাংগঠনিক সম্পাদক পাপনও কাল এখানে ছিল। তাকেও গ্রেফতার করা হয়েছে। এভাবে আমার লোকদের গ্রেফতার করা হলে নির্বাচন কমিশন যে বলছে নির্বাচন সুষ্ঠু হবে এটাই কী সুষ্ঠু নির্বাচনের প্রক্রিয়া।

তিনি বলেন, এখানে যারা আছেন তাদের জিজ্ঞেস করে দেখেন পুলিশ কীভাবে অত্যাচার করছে। একটি অডিও ভাইরাল হয়েছে। ভোটারদের নৌকায় ভোট দেয়ার জন্য প্রেশার দেয়া হচ্ছে। নয়ত তাদের ভোট দিয়ে দেয়া হবে না।

এসপির বক্তব্যের প্রতিবাদে তিনি বলেন, আপনাদের মাধ্যমে যে কথা বলি এটাকি তার কর্ণগোচর হয় না? এসব সাফাইয়ের কোন ভিত্তি নাই। রবি কী মাদক ব্যাবসায়ী, জামাল হোসেন কী হেফাজত। ১৯৫২ সালে যারা এদেশের আন্দোলনকারীদের ওপর গুলি চালিয়েছিল তারা বাঙালি পুলিশই ছিল।

 

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..