1. newsmkp@gmail.com : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. info@fxdailyinfo.com : admi2017 :
  3. admin@mkantho.com : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • সোমবার, ২১ এপ্রিল ২০২৫, ০৮:৩৫ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

কমলগঞ্জে ঐতিহাসিক ‘বালিশিরা’ দিবস উপলক্ষে আলোচনা সভা

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ২৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২২
  • ৪৬৬ বার পঠিত

কমলগঞ্জ প্রতিনিধি : মৌলভীবাজারের কমলগঞ্জে ঐতিহাসিক ‘বালিশিরা’ দিবসের ৫৯ তম বার্ষিকীতে আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে।

বুধবার রাত সাড়ে ৮টায় বাংলাদেশ কৃষক সংগ্রাম সমিতি মৌলভীবাজার জেলা শাখার উদ্যোগে শমসেরনগরস্থ অস্থায়ী কার্যালয়ে আলোচনা সভা হয়।

কৃষক সংগ্রাম সমিতি মৌলভীবাজার জেলা কমিটির আহবায়ক অবনী শর্ম্মার সভাপতিত্বে বক্তব্য রাখেন- জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট-এনডিএফ জেলা কমিটির সভাপতি কবি শহীদ সাগ্নিক, বাংলাদেশ ট্রেড ইউনিয়ন সংঘ মৌলভীবাজার জেলা কমিটির সভাপতি মোঃ নুরুল মোহাইমীন, ধ্রুবতারা সাংস্কৃতিক সংসদ জেলা কমিটির সাধারণ সম্পাদক অমলেশ শর্ম্মা, কৃষক সংগ্রাম সমিতি জেলা কমিটির সদস্য প্রবীণ কৃষকনেতা নাইওয় মিয়া, চা-শ্রমিক সংঘের যুগ্ম-আহবায়ক শ্যামল অলমিক, জাতীয় গণতান্ত্রিক ফ্রন্ট উপজেলা কমিটির নেতা মৃগেন চক্রবর্তী, শ্রমিকনেতা রজত বিশ্বাস ও নারায়ন নাইড় প্রমুখ।

বক্তারা বলেন, শ্রীমঙ্গল উপজেলার বালিশিরার কৃষকরা পাহাড়ে অধিকার রক্ষার দাবিতে ১৯৬৩ সালের ১৯ ফেব্রুয়ারি শান্তিপূর্ণ বিক্ষোভ প্রদর্শন করে বাড়ি ফেরার পথে কালিঘাট চা বাগানের সামনে ‘টি ডেভেলাপমেন্ট কমিটির’ মদদে পুলিশ অতর্কিত গুলিবর্ষণ করলে টগবগে যুবক ছালিক ও বৃদ্ধ গণু মিয়া ঘটনাস্থলেই মৃত্যুবরণ করেন। নিহতদের লাশও পুলিশ গুম করে ফেলে, শুরু হয় সমস্ত এলাকায় ব্যাপক পুলিশী নির্যাতন। এই ন্যাক্কারজনক ঘটনার প্রতিবাদে ১৯৬৩ সালের ২৭ ফেব্রুয়ারি শিববাড়ি মাঠের এক জনসভায় গণু মিয়া ও ছালিককে শহীদ হিসেবে ঘোষণা করা হয়। দীর্ঘ এক বছর বালিশিরা পাহাড়ে কৃষকদের আন্দোলন চলে।

আরও বলেন, দেশে গৃহহীন, ভূমিহীন ও গরীব কৃষকের সংখ্যা ক্রমাগতভাবে বেড়ে চলছে আর অন্যদিকে লুটেরা শ্রেণির সম্পদ ফুলে-ফেপে উঠছে। সার, ডিজেল, কীটনাশকসহ কৃষি উপকরণের মাত্রাতিরিক্ত মূল্যের কারণে কৃষি উৎপাদন খরচ বৃদ্ধি পাচ্ছে। উপরন্তু বর্তমান দ্রব্যমূল্যের কষাঘাতে জনজীবন আজ বিপর্যস্ত। তার উপর সরকার ডিজেল ও কেরোসিনের মূল্য লিটার প্রতি ১৫ টাকা এবং সিলিন্ডার গ্যাসের মূল্য ৬২ টাকা বৃদ্ধি করে এখন সর্বক্ষেত্রে গ্যাসের মূল্য দ্বিগুণ বৃদ্ধির পাঁয়তারা করছে যা আগামী মার্চে গণশুনানির নামে নাটক করে চুড়ান্ত করবে।

 

 

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..