1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ০২:২৬ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

নায়করা সহযোগী, পরিচালকরাই আসল নায়ক: অধরা খান

  • আপডেট টাইম : শনিবার, ২০ মে, ২০২৩
  • ৭৩ বার পঠিত

বিনোদন ডেস্ক:বাংলাদেশ-ইন্ডিয়া সীমান্তের মানুষদের জীবনযাত্রা ও সেই অঞ্চলের বিভিন্ন চোরাচালানের গল্প নিয়ে নির্মিত হয়েছে সৈকত নাসিরের পরিচালনায় ‘সুলতানপুর’ সিনেমা। এটি উপজীব্য জীবনমুখী বা শিক্ষণীয় নয়, বরং উপভোগের জন্য নির্মিত হয়েছে বলে জানান ছবিতে গুরুত্বপূর্ণ চরিত্রে অভিনয় করা নায়িকা অধরা খান।

২ জুন মুক্তি পেতে যাচ্ছে ‘সুলতানপুর’। সেন্সর ছাড়পত্রের পূর্বে নাম ছিল ‘বর্ডার’। সেন্সরে আপত্তির জেরে নাম পরিবর্তন করে ছবিটি ছাড়পত্র দেয়া হয়। ক’দিন আগে ছবির গান ও ট্রেলার প্রকাশ্যে আসায় দর্শক ধারণা পেয়েছেন, সীমান্তবর্তী উত্তেজনা ও লোমহর্ষক গল্প উঠে আসছে ‘সুলতানপুর’-এ।

অধরা খান ছাড়াও বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন ফারুক সুমন, সাঞ্জ জন, আশীষ খন্দকার, রাশেদ অপু, মৌমিতা মৌ, ইমরান হাসু সহ অনেকে।

২০২০-এ প্রথম করোনা ধকল কাটিয়ে শুরু হয়েছিল ছবিটির শুটিং। অধরা বলেন, তখন চারদিকে সংকট ছিল। তার মধ্যে উন্নতমানের ইন্সট্রুমেন্ট টেকনিক্যাল সাপোর্ট নিয়ে শুটিং হয়েছিল। পুরো জার্নিটাই আমার মেমোরিতে কুল। ‘সুলতানপুর’ গুড কনটেন্ট, জার্নিটা আমার কাছে অনেক আনন্দের।

‘পরিচালক-শিল্পী থেকে আমরা প্রত্যেকেই চেয়েছি নিজেদের কমন জনরা থেকে বেরিয়ে নতুন একটি কনসেপ্ট নিয়ে চমৎকারভাবে হাজির হতে।’

নির্দিষ্ট কাজ বা বর্ডার ভিত্তিক গল্পে এবারই প্রথম কোনো ছবি নির্মিত হলো জানালেন অধরা খান। তিনিসহ এ ছবির পরিচালক থেকে অন্যরাও বলছেন, ‘সুলতানপুর’র গল্পই নায়ক! কেন? উত্তরে অধরা বলেন, আমাদের ফিল্মের গল্পগুলো নায়ক নায়িকা নির্ভর হয়ে থাকে। কিন্তু সুলতানপুর হয়েছে একটি অঞ্চলের গল্পকে কেন্দ্র করে। তাই গল্পকেই আমরা নায়ক বলছি। মুক্তির পর দর্শক সিনেমা হল থেকে সুলতানপুর দেখলে স্পষ্ট হবেন।

গল্পকে নায়ক বলা হলেও নায়িকা কেন বলা হয় না? অধরা খান বলেন, ফিমেল হলেও আমরা কিন্তু এখন প্রাইম মিনিস্টারকে ম্যাডাম বলিনা, স্যারই বলি। অনেক ক্ষেত্রে পুরুষ-স্ত্রী লিঙ্গ ভেদাভেদ হয় না। এ কারণে অনেকক্ষেত্রে যেই নায়ক সেই নায়িকা। গল্পে কখনও আমি নায়ক হতে পারি আবার যিনি নায়ক তিনিও নায়ক হতে পারেন। তবে সবচেয়ে বড় যিনি নায়ক তিনি হলেন পরিচালক। কারণ তিনি আমাকে ইমাজিন করে পর্দায় আনছেন।

অধরা বলেন, ডিরেক্টরই আমার কাছে সবচেয়ে বড় নায়ক। শুধু আমি একা নই, প্রতিটি পরিচালকের মাথায় থাকে শিল্পীকে সঠিকভাবে তুলে ধরার। প্রযোজক বিনিয়োগ করেন, কিন্তু শিল্পীদের সঠিকভাবে উপস্থাপন পরিচালক করে থাকেন। সেক্ষেত্রে আমি মনে করি, নায়করা আসলে সহযোগী। আমি এবং নায়করা তারা প্রত্যেকেই নিজেদের কাজগুলো করে থাকি। কিন্তু কাজগুলো তৈরি করে দিচ্ছেন পরিচালক। তাই পরিচালকরাই আসল নায়ক।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..