1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৪৩ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

শ্রীমঙ্গলে খরা মোকাবেলা করে ও হাইব্রিড ঢেঁড়স আশার আশানুরূপ ফলন

  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ৩০ মার্চ, ২০২১
  • ৩৬৫ বার পঠিত

শ্রীমঙ্গল প্রতিনিধি :: গ্রীষ্মের প্রচন্ড তাপদাহে পানির অভাবে চাষবাদ বিঘ্নিত হচ্ছে,তবুও মাটির কারিগররা বসে নেই,স্বপ্ন বুনছেন হাইব্রিড ঢেঁড়স আশা জাতটি কে ঘিরে।
শ্রীমঙ্গল ঠিকরিয়া গ্রামের সেতু কপালি ও অঞ্জন কপালীসহ অনেকেই জানান,এবার তারা প্রথম লালতীরের হাইব্রিড ঢেঁড়স আশা জাতটি চাষ করছেন। কিন্তু এ বছর বৃষ্টিপাত না হওয়াতে তাদের স্বাভাবিক চাষবাস ব্যাহত হচ্ছে।পাশের গ্রামে একটি ডীপ টিউবওয়েল আছে সেটির পানি ও পর্যাপ্ত সরবরাহ করা কঠিন হয়ে দাঁড়াচ্ছে ,এর মাঝে তারা এবার প্রথম হাইব্রিড ভেন্ডি আশা চাষ করছে। ফলন আসতে শুরু করেছে, দুই চার দিনের ভিতরে ফলন উঠানো শুরু করতে পারবে বলে তারা আশা প্রকাশ করেন। তারা জানান, খরার মধ্যেও ফলন আশানুরুপ। তবে পানি পেলে আরো বেশি হতো। ভালো দামও পাওয়া যেতো। বাজারে আগাম দাম এখন পর্যন্ত প্রতি কেজি ৫০ টাকা দর পাইকারি বিক্রি হচ্ছে। তারা জানান, ঠিকমতো ফসল উঠাতে পারলে তারা ভালো দাম পেতেন। পানির অভাবে তা ব্যাহত হচ্ছে।
এ প্রসঙ্গে হাইব্রিড হাইব্রিড দেড়শ বীজ এর উৎস প্রতিষ্ঠান লাল তীর সীড লিমিটেড এর বিভাগীয় ব্যবস্থাপক তাপস চক্রবর্তী জানান,
কপালি পাড়ার কৃষকরা সাধারণত নানা প্রতিকূলতার মাঝেও লড়াই করে তাদের সবজি উৎপাদন অব্যাহত রাখেন। তারই ধারাবাহিকতায় এ বছর তারা লাল তীর সীড লিমিটেড এর হাইব্রিড দেড়শ আঁশা জাতটি চাষ করেছেন। এ জাতটির উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য হলো দেড়শ এর জন্য ক্ষতিকারক হলুদ মোজাইক ভাইরাস প্রতিরোধী একটি জাত এটি। এটি কিছুটা খরা সহিষ্ণুও। উল্লেখযোগ্য বৈশিষ্ট্য গুলো হলো, গাড় সবুজ বর্ণের ফল ধরে ও মাঝারি আকৃতির ফল ১০ থেকে ১২ সেন্টিমিটার লম্বা হয়ে থাকে। গাছ প্রতিফল ধরে ৫৫ থেকে ৬০ টি । এই জাতটি চাষ করতে বীজ লাগে প্রতি শতাংশে ২০ গ্রাম। এর বপনকাল ফেব্রুয়ারি থেকে সেপ্টেম্বর। আশা জাতটির ফলন ৪০ থেকে ৪৫ দিন ফসল সংগ্রহ করা যায়। উত্তম পরিচর্যায় একর প্রতি ফলন হয় ১২ থেকে ১৪ টন।
তিনি আশা করে আরো বলেন, বাজারে গ্রীষ্মকালীন সবজির চাহিদা মেটাতে ভূমিকা রাখবে। পাশাপাশি কৃষকরা সঠিক সময়ে এবার উপযুক্ত দাম পাবেন । তাছাড়া বর্তমানে বাজারে শীতকালীন সবজি শেষ এই ঘাটতি পূরণে একটি উল্লেখযোগ্য ভূমিকা রাখবে।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..