শুক্রবার, ১৪ মার্চ ২০২৫, ০২:১৪ অপরাহ্ন
ডেস্ক রিপোর্ট : সরকারের বেঁধে দেয়া লক্ষমাত্রা অনুযায়ি সরিষার আবাদ না হলেও নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে এ বছর আবাদকৃত সরিষার উৎপাদন ৪ হাজার ৩ শ ৭৭ মে. টন অতিক্রম করতে পারে বলে উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে। ওই অফিসের তথ্য মতে এ বছর সরিষার আবাদের লক্ষ্যমাত্র নির্ধারণ করেছে ৩ হাজার ৭ শ হেক্টর জমিতে। কিন্তু আবাদ হয়েছে ৩ হাজার ৬ শ ৪৮ হেক্টর জমিতে।
আড়াইহাজার উপজেলার সর্বত্র সরিষার আবাদ হয়ে থাকে। কোথাও পরিমাণে একটু বেশি। কোথাও কোথাও আবার একটু কম। সবচেয়ে বেশি সরিষার আবাদ হয়ে থাকে উপজেলার খাগকান্দা, কালাপাহাড়িয়া, উচিৎপুরা মাহমুদপুর, হাইজাদী এ সব এলাকায়। সরিষা সাধারণত দুই প্রকার হয়ে থোকে। স্থানীয় ভাষায় এক প্রকার সরিষাকে বলা হয় ছেতি সরিষা এবং অপর প্রকার সরিষাকে বলা হয় রাই সরিষা। যা কৃষি বিভাগের ভাষায় ত্বরি সরিষা এবং বারি সরিষা বলা হয়ে থাকে। আড়াইহাজারের বিভিন্ন অঞ্চল গুলোতে বারি সরিষার আবাদ অপেক্ষাকৃত বেশি। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মাহমুদুল হাসান ফারুকী বলেন, আবাদকৃত সরিষার মধ্যে মাত্র শতকরা ২০ ভাগ ত্বরি সরিষা হয়ে থাকে।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে এ বছর অনেক এলাকায় সরিষার আবাদ করতে দেখা গেছে। উপজেলার খাগকান্দা এলাকার কৃষক আঃ লতিফ জানান, তিনি প্রায় ৩ বিঘা জমিতে সরিষার আবাদ করেছেন। এবারে কোন প্রকার প্রাকৃতিক দূর্যোগের মেকাবেলা করতে না হলে সরিষার উৎপাদন ভাল হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। তিনি আরো জানান, বিঘা প্রতি সরিষার আবাদ করতে ৩ থেকে ৪ হাজার টাকা খরচ হয়। ফলন ভাল হলে বিঘা প্রতি ফসল বিক্রি করে ১২ থেকে ১৪ হাজার টাকা আয় হবে। এ ছাড়া, সাধারণত সরিষা তোলার পর ওই জমিতে বোরো ধানের চাষ করা হয়ে থাকে। তাই বোরো আবাদের সময় সারের খরচ অনেকটা কম লাগে।
তবে, সরিষার আবাদ শীতের মৌসুমে করা হয়ে থাকে। সরিষার হলুদ ফুলে ভরা জমিতে অনেক দর্শণার্থী সরিষা ক্ষেতের সৌন্দর্য উপভোগ করতে এবং ছবি তুলতে আসে। ওই সময় ফসলের কিছুটা ক্ষতি হয়ে থাকে।
আড়াইহাজারে ৪ হাজার ৩ শ ৭৭ মে. টন সরিষা উৎপাদনের সম্ভাবনা
ডেস্ক রিপোর্ট : সরকারের বেঁধে দেয়া লক্ষমাত্রা অনুযায়ি সরিষার আবাদ না হলেও নারায়ণগঞ্জের আড়াইহাজারে এ বছর আবাদকৃত সরিষার উৎপাদন ৪ হাজার ৩ শ ৭৭ মে. টন অতিক্রম করতে পারে বলে উপজেলা কৃষি অফিস সূত্রে জানা গেছে। ওই অফিসের তথ্য মতে এ বছর সরিষার আবাদের লক্ষ্যমাত্র নির্ধারণ করেছে ৩ হাজার ৭ শ হেক্টর জমিতে। কিন্তু আবাদ হয়েছে ৩ হাজার ৬ শ ৪৮ হেক্টর জমিতে।
আড়াইহাজার উপজেলার সর্বত্র সরিষার আবাদ হয়ে থাকে। কোথাও পরিমাণে একটু বেশি। কোথাও কোথাও আবার একটু কম। সবচেয়ে বেশি সরিষার আবাদ হয়ে থাকে উপজেলার খাগকান্দা, কালাপাহাড়িয়া, উচিৎপুরা মাহমুদপুর, হাইজাদী এ সব এলাকায়। সরিষা সাধারণত দুই প্রকার হয়ে থোকে। স্থানীয় ভাষায় এক প্রকার সরিষাকে বলা হয় ছেতি সরিষা এবং অপর প্রকার সরিষাকে বলা হয় রাই সরিষা। যা কৃষি বিভাগের ভাষায় ত্বরি সরিষা এবং বারি সরিষা বলা হয়ে থাকে। আড়াইহাজারের বিভিন্ন অঞ্চল গুলোতে বারি সরিষার আবাদ অপেক্ষাকৃত বেশি। উপজেলা কৃষি কর্মকর্তা কৃষিবিদ মাহমুদুল হাসান ফারুকী বলেন, আবাদকৃত সরিষার মধ্যে মাত্র শতকরা ২০ ভাগ ত্বরি সরিষা হয়ে থাকে।
উপজেলার বিভিন্ন এলাকা ঘুরে এ বছর অনেক এলাকায় সরিষার আবাদ করতে দেখা গেছে। উপজেলার খাগকান্দা এলাকার কৃষক আঃ লতিফ জানান, তিনি প্রায় ৩ বিঘা জমিতে সরিষার আবাদ করেছেন। এবারে কোন প্রকার প্রাকৃতিক দূর্যোগের মেকাবেলা করতে না হলে সরিষার উৎপাদন ভাল হবে বলে তিনি আশা প্রকাশ করেন। তিনি আরো জানান, বিঘা প্রতি সরিষার আবাদ করতে ৩ থেকে ৪ হাজার টাকা খরচ হয়। ফলন ভাল হলে বিঘা প্রতি ফসল বিক্রি করে ১২ থেকে ১৪ হাজার টাকা আয় হবে। এ ছাড়া, সাধারণত সরিষা তোলার পর ওই জমিতে বোরো ধানের চাষ করা হয়ে থাকে। তাই বোরো আবাদের সময় সারের খরচ অনেকটা কম লাগে।
তবে, সরিষার আবাদ শীতের মৌসুমে করা হয়ে থাকে। সরিষার হলুদ ফুলে ভরা জমিতে অনেক দর্শণার্থী সরিষা ক্ষেতের সৌন্দর্য উপভোগ করতে এবং ছবি তুলতে আসে। ওই সময় ফসলের কিছুটা ক্ষতি হয়ে থাকে।