1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫, ১০:১৭ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

বাংলাদেশের রাজনৈতিক পট পরিবর্তন নিয়ে প্রশ্নে যা বললেন ট্রাম্প

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ১৪ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ৪৯ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট : বাংলাদেশের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনে যুক্তরাষ্ট্রের ডিপ স্টেটের কোনো ভূমিকা ছিল না বলে জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।
বৃহস্পতিবার (১৩ ফেব্রুয়ারি) হোয়াইট হাউসের ওভাল অফিসে ভারতের প্রধানমন্ত্রী নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে এ কথা বলেন তিনি।
বৈঠক শেষে এক ভারতীয় সাংবাদিকের কাছ থেকে প্রশ্নটি আসে মার্কিন প্রেসিডেন্টের দিকে। তিনি জানতে চান, ‘আমরা জানি বাংলাদেশে ক্ষমতার পালাবদলে বাইডেন প্রশাসনের সময় মার্কিন ডিপ স্টেট জড়িত ছিল। সম্প্রতি মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে জুনিয়র সোরোসের (জর্জ সোরোসের ছেলে) বৈঠকেও তা প্রমাণিত। তো বাংলাদেশ নিয়ে আপনি কী বলবেন?’
জবাবে ডোনাল্ড ট্রাম্প বলেন, ‘না, আমাদের ডিপ স্টেটের এখানে (বাংলাদেশের রাজনৈতিক পট পরিবর্তনে) কোনো ভূমিকা ছিল না। প্রধানমন্ত্রী (নরেন্দ্র মোদি) এই বিষয়টা নিয়ে বহুদিন ধরে কাজ করছেন। এটা নিয়ে (ভারত) শত শত বছর ধরে কাজ করছে। বস্তুত আমি এরকমই পড়েছি। ’
এরপর তিনি বলেন, ‘কাজেই এটা আমি প্রধানমন্ত্রীর ওপরই ছেড়ে দেব’। এ কথা বলে প্রেসিডেন্ট ট্রাম্প পাশে বসা ভারতের প্রধানমন্ত্রীর দিকে ইঙ্গিত করেন। অর্থাৎ বাংলাদেশ নিয়ে ওই প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার জন্য তা মোদির ওপর ছেড়ে দেন।
বাংলাদেশ প্রসঙ্গ দুই নেতার মধ্যে আলোচনায় আদৌ আসবে কি না, তা নিয়েও সংশয় ছিল। তার কারণ ট্রাম্পের ‘ট্যারিফ যুদ্ধ’!তবে ভারতীয় সাংবাদিকের কারণে বাংলাদেশ ইস্যু নিয়ে কথা বলতেই হলো যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্টকে।
এদিকে, গত ৫ আগস্ট শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর আমেরিকার শীর্ষ নেতৃত্বের কাছ থেকে এ বার্তা আশাব্যঞ্জক বলেই ভাবছে ভারত, এমন মত দিল্লির কূটনৈতিক পর্যবেক্ষকদের।
ভারতের একটি শীর্ষ কূটনৈতিক সূত্র জানাচ্ছে, ভারত যে তাদের ঘরের পাশে একটি ‘শান্তিপূর্ণ, স্থিতিশীল, গণতান্ত্রিক, প্রগতিশীল ও সমৃদ্ধ’ বাংলাদেশ দেখতে চায় প্রেসিডেন্ট ট্রাম্পকে সেটাই জানানো হয়েছে এবং তিনিও এই নীতির প্রতি পূর্ণ সমর্থন জানিয়েছেন।
এর আগে নরেন্দ্র মোদির সঙ্গে বৈঠকে যুক্তরাষ্ট্র ও ভারতের অর্থনৈতিক সম্পর্কে ‘ন্যায্যতা ও পারস্পরিক সহযোগিতার’ সংকল্প ব্যক্ত করেন ট্রাম্প । তিনি বলেন, এই সম্পর্কে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য ঘাটতি কমবে এবং সম্ভবত শুল্ক বাড়বে।
ট্রাম্প বলেন, ‘ভারত যে পরিমাণ শুল্ক আরোপ করবে, আমরাও সেই পরিমাণই আরোপ করবো। সুতরাং সত্য বলতে কি, তারা কত শুল্ক ধার্য করলো, তাতে আমাদের আর কিছু যায় আসে না। ’

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..