1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • বৃহস্পতিবার, ২৮ মার্চ ২০২৪, ০৬:৩৮ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

ইউপি নির্বাচন: সংবাদকর্মীর ওপর হামলা, ক্যামেরা ভাঙচুর

  • আপডেট টাইম : রবিবার, ২৮ নভেম্বর, ২০২১
  • ২৭৭ বার পঠিত

অনলাইন ডেস্ক: শেরপুরের নকলায় ইউপি নির্বাচনের খবর সংগ্রহ শেষে ফেরার পথে এক সংবাদকর্মীর ওপর পৌর মেয়র হাফিজুর রহমান লিটন ও তার সাঙ্গপাঙ্গরা হামলা চালিয়েছে বলে অভিযোগ উঠেছে। এ সময় মেয়রের সহযোগীরা ওই সংবাদকর্মীর সাথে থাকা ক্যামেরা ও ট্রাইপড কেড়ে নিয়ে ভাঙচুর করে। রবিবার দুপুরে উপজেলার গৌরদ্বার ইউপির ৯নং পাইস্কা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় ভোট কেন্দ্র থেকে ফেরার পথে ওই সংবাদকর্মী হামলার শিকার হন। তার নাম জুবাইদুল ইসলাম। তিনি বেসরকারি টিভি চ্যানেল নিউজ টুয়েন্টিফোর এবং দৈনিক আজকের পত্রিকার শেরপুর জেলা সংবাদদাতা।

পরে এ ঘটনার প্রতিবাদে অন্য গণমাধ্যমের সংবাদকর্মীরা ঢাকা-নকলা মহাসড়কে অবস্থান নিয়ে প্রায় দেড় ঘণ্টা ওই সড়ক অবরোধ করে রাখে। এ সময় সড়কের দুই পাশে বিপুলসংখ্যক যানবাহন আটকা পড়ে।

এমন তথ্য পেয়ে নকলার ইউএনও এবং জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা ঘটনাস্থলে উপস্থিত হন। পরে মেয়রকে নির্বাচন পর্যবেক্ষণের দায়িত্ব থেকে প্রত্যাহারের শর্তে তুলে নেয়া হয় অবরোধ কর্মসূচি । ভুক্তভোগী সংবাদকর্মী জুবাইদুল ইসলাম জানান, তিনি পাইস্কা কেন্দ্রের ভোটগ্রহণের চিত্র ক্যামেরাবন্দী করে ফিরছিলেন। এ সময় নকলা পৌরসভার মেয়র হাফিজুর রহমান লিটন তার পথ আটকিয়ে ওই এলাকা দ্রুত ত্যাগ করতে নির্দেশ দেন।

জুবাইদুল আরো জানান, এ কথা শোনার পরপরই তিনি তার নির্দিষ্ট গন্তব্যে রওনা হওয়ার সময় মেয়র হাফিজুর পেছন থেকে তাকে আঘাত করেন। এ সময় তার সাথে থাকা সাঙ্গপাঙ্গরা তার ওপর অতর্কিতভাবে হামলা চালিয়ে কিল-ঘুষি মেরে মারাত্মকভাবে আহত করে। সেই সাথে তার হাতে থাকা ক্যামেরা ও ট্রাইপড কেড়ে নিয়ে ভাঙচুর করে। নানা রকম হুমকি-ধামকি দেয়।

এ ঘটনার পর থেকে তিনি নিরাপত্তাহীনতায় ভোগছেন বলে জানান।

বিষয়টি নির্বাচন আচরণবিধি লঙ্ঘন কিনা খতিয়ে দেখে ব্যবস্থা নেয়া হবে বলে জানিয়েছেন জেলা নির্বাচন কর্মকর্তা শানিয়াজ্জামান।

শেরপুর প্রেসক্লাবের সভাপতি শরিফুর রহমান বলেন, ঘটনাটি খুবই দুঃখজনক। এ বিষয়টি ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষকে অবহিত করা হয়েছে।

অন্যদিকে এ ঘটনার বিষয়ে জানতে অভিযুক্ত পৌর মেয়র হাফিজুর রহমান লিটনের ব্যবহৃত মোবাইল ফোনে কথা বলার চেষ্টা করা হয়। কিন্তু তিনি ফোন রিসিভ করেননি।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..