1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৪:৪৭ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

বিশ্ববাজারে জ্বালানি তেলের দাম নিম্নমুখী

  • আপডেট টাইম : শনিবার, ৪ ডিসেম্বর, ২০২১
  • ১৯৭ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট : করোনাভাইরাসের নতুন ধরন ওমিক্রন আতঙ্কের জেরে গত সপ্তাহে একদিনেই জ্বালানি তেলের দাম কমেছে প্রায় ১০ মার্কিন ডলার। তবে এর আগে থেকেই বিশ্ববাজারে তেলের দাম ছিল নিম্নমুখী। প্রভাবশালী মার্কিন সংবাদমাধ্যম ব্লুমবার্গের খবর অনুসারে, টানা ছয় সপ্তাহ তেলের দাম কমেছে আন্তর্জাতিক বাজারে। সপ্তাহের হিসাবে ২০১৮ সালের পর টানা এতদিন তেলের দরপতনের ধারা অব্যাহত থাকতে আর দেখা যায়নি।

চলতি সপ্তাহে যুক্তরাষ্ট্রের ওয়েস্ট টেক্সাস ইন্টারমিডিয়েটের (ডব্লিউটিআই) দাম কমেছে অন্তত ২ দশমিক ৮ শতাংশ। এতে বড় প্রভাব রয়েছে ওমিক্রন আতঙ্কের। বিনিয়োগকারীদের আশঙ্কা, করোনার নতুন এই ধরন ব্যাপক হারে ছড়িয়ে পড়লে জ্বালানি তেলে চাহিদায় আবারও ধস নামতে পারে। এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের অন্তত ছয়টি অঙ্গরাজ্যে ওমিক্রন শনাক্ত হয়েছে। এর বিষয়ে বিশ্বকে প্রথম সতর্ক করা দেশ দক্ষিণ আফ্রিকায় গত মঙ্গলবার (৩০ নভেম্বর) থেকে সংক্রমণের হার অন্তত চারগুণ বেড়ে গেছে।

এমন পরিস্থিতির মধ্যেই আগামী জানুয়ারি মাসে বিশ্ববাজারে দৈনিক আরও চার লাখ ব্যারেল তেল ছাড়ার ঘোষণা সিদ্ধান্ত নিয়েছে ওপেক ও এর মিত্ররা। ফলে চাহিদা কমে যাওয়ার আশঙ্কার মধ্যে তেলের সরবরাহ বাড়লে আন্তর্জাতিক বাজারে এর দাম আরও কমে আসবে বলে মনে করছেন বিশ্লেষকরা।

ওন্ডা করপোরেশনের জ্যেষ্ঠ বাজার বিশ্লেষক এড ময়া বলেন, এমনিতে স্বল্পমেয়াদী চাহিদা পরিস্থিতি খুবই নড়বড়ে, তার ওপর যুক্তরাষ্ট্র যদি নতুন বিধিনিষেধ দেয়, তাহলে চলতি মাসের শেষের দিকে বাজারে অতিরিক্ত তেল সরবরাহ দেখা যেতে পারে।

শনিবার (৪ ডিসেম্বর) সকালে এ প্রতিবেদন লেখার সময় অয়েল প্রাইস ডটকমে দেখা গেছে, এদিন বিশ্ববাজারে ডব্লিউটিআই তেলের দাম ০.৩৬ শতাংশ অর্থাৎ ০.২৪ ডলার কমে প্রতি ব্যারেল বিক্রি হচ্ছে ৬৬ দশমিক ২৬ ডলারে। অপরিশোধিত তেলের আন্তর্জাতিক বেঞ্চমার্ক ব্রেন্টের দাম ০.৩০ শতাংশ অর্থাৎ ০.২১ ডলার বেড়ে দাঁড়িয়েছে ব্যারেলপ্রতি ৬৯ দশমিক ৮৮ ডলার। এ ছাড়া হিটিং অয়েলের দাম ০.২৪ শতাংশ কমে হয়েছে ২ দশমিক ০৯৮ ডলার।

করোনার প্রকোপের মধ্যে বিশ্ববাজারে তেলের দাম বৃদ্ধির প্রবণতা দেখা যাচ্ছিল ২০২০ সালের নভেম্বর থেকেই। তবে ২০১৮ সালের অক্টোবরের পর প্রথমবারের মতো অপরিশোধিত তেলের ব্যারেল ৭৫ ডলারে উঠে আসে গত জুনে। এর পর অক্টোবরে এসে তেলের দাম বৃদ্ধির পালে আবার নতুন করে হাওয়া লাগে। এতে অক্টোবরের শেষ সপ্তাহে এসে প্রতি ব্যারেল অপরিশোধিত তেলের দাম ৮৪ ডলার ছাড়িয়ে যায়, যা ছিল গত সাত বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..