1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৭:৪৭ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

ইসি নিয়োগ বিল সংসদে উত্থাপন

  • আপডেট টাইম : রবিবার, ২৩ জানুয়ারী, ২০২২
  • ২০৮ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট : প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) ও অন্য কমিশনারদের নিয়োগ বিলটি সংসদে উত্থাপন করেছেন আইনমন্ত্রী আনিসুল হক।

স্পিকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে আজ রবিবার সংসদ অধিবেশন শুরু হলে বিলটি উত্থাপন করা হয়।

বিল উত্থাপনের পক্ষে অধিকাংশ সদস্য কণ্ঠভোট দিলে তাতে অনুমতি দেন স্পিকার। পরে আইন মন্ত্রণালয় সংক্রান্ত স্থায়ী কমিটিতে বিলটিকে পরীক্ষা-নিরীক্ষার জন্য পাঠানো হয়। সাত দিনের মধ্যে স্থায়ী কমিটি এ সংক্রান্ত রিপোর্ট দেবে।

সংসদে উত্থাপনের পর বিলের বিরোধিতা করেন বিএনপির সংসদ সদস্যরা।

বিএনপির সংসদ সদস্য হারুন উর রশিদ বলেন, ‘জনগণের প্রত্যাশার সঙ্গে এই আইন সংগতিপূর্ণ নয়। যে বিলটি আনা হয়েছে…সার্চ কমিটির মাধ্যমে নির্বাচন কমিশন গঠন বিতর্কিত। দাবি ছিল যে বিতর্ক তৈরি হয়েছে, সেখান থেকে যেন আমরা বেরিয়ে আসতে পারি। এই আইনটি প্রত্যাহার করুন।’

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক এর সমালোচনা করে বলেন, ‘১ কোটি ৩০ লাখ ভুয়া ভোটার তৈরি করে। তাদের লোক যেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারে থাকে, এ জন্য সুপ্রিম কোর্টের বিচারকের বয়স ৬৭ করে ফেলেন। কারও সঙ্গে আলোচনার তখন প্রয়োজন হয়নি। কারণ তারা নিরবচ্ছিন্ন নির্বাচন করতে চেয়েছিলেন। মানে কারচুপি করে ক্ষমতায় আসার জন্য।’

তিনি বলেন, ‘নির্বাচন উনারা করতে পারেননি। সংবিধানের ৫০ বছর হয়েছে। এখানে নির্বাচন কমিশনের আইনের কথা বলা হয়েছে। আমরা সেই আইন করেছি। উনারা বুঝে বলুক না বুঝে বলুক, বলছেন সার্চ কমিটির আইন, আজকে যেটা করা হয়েছে।’

গত ১৭ জানুয়ারি মন্ত্রিসভা প্রস্তাবিত আইনটির (বিল) খসড়া চূড়ান্ত অনুমোদন করে। পরে এ নিয়ে বিস্তারিত তুলে ধরেন মন্ত্রিপরিষদ সচিব খন্দকার আনোয়ারুল ইসলাম।

তিনি বলেছিলেন, ‘প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার নিয়োগ আইন ২০২২-এর খসড়া চূড়ান্তভাবে অনুমোদন দেয়া হয়েছে। এটা আর্টিকেল ১৮(১) এর একটি বিধান আছে, রাষ্ট্রপতি প্রধান নির্বাচন কমিশনার বা নির্বাচন কমিশনারদের নিয়োগ দিতে পারেন। তারই পরিপ্রেক্ষিতে এই আইন নিয়ে আসা হয়েছে। এটা খুব বেশি বড় আইন না। এ ধরনের আইন আমরা আগেও হ্যান্ডেল করে এসেছি। সেই ধারা অনুযায়ীই এটা করা হয়েছে।’

মন্ত্রিপরিষদ সচিব জানিয়েছিলেন, এখানে প্রধান নির্বাচন কমিশনার ও নির্বাচন কমিশনার নিয়োগের জন্য রাষ্ট্রপতির কাছে সুপারিশের জন্য অনুসন্ধান কমিটি গঠন করা হবে। এটা অন্যান্য আইনে যেভাবে আছে, ঠিক সেভাবেই। অনুসন্ধান কমিটি একটা করা হবে। সেটা রাষ্ট্রপতির অনুমতি নিয়ে। সেটার দায়িত্ব ও কার্যাবলি একজন যোগ্য প্রতিনিধির সুপারিশ করা।

কে এম নূরুল হুদার নেতৃত্বাধীন বর্তমান নির্বাচন কমিশনের মেয়াদ শেষ হচ্ছে ফ্রেব্রুয়ারিতে। এমন বাস্তবতায় নির্বাচন কমিশন গঠন নিয়ে সরগরম দেশের রাজনৈতিক অঙ্গন।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..