1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • মঙ্গলবার, ২৩ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:৪০ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

নিরাপদ আশ্রয়ে বাংলাদেশি জাহাজের ২৮ জন

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ৪ মার্চ, ২০২২
  • ৩৬০ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট : ইউক্রেনের অলভিয়া বন্দরে বাংলাদেশের জাহাজটিকে লক্ষ্য করেই গোলা হামলা হয়েছে বলে জানিয়েছেন নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালেদ মাহমুদ চৌধুরী। সংবাদ সম্মেলনে তিনি বলেন, যুদ্ধ পরিস্থিতির উপর নির্ভর করছে কবে জাহাজটি দেশে ফিরিয়ে আনা যাবে। জাহাজটিতে পর্যপ্ত খাবার মজুদ আছে বলেও জানান নৌ প্রতিমন্ত্রী।

ইউক্রেনের অলভিয়া বন্দরে ২২ ফেব্রুয়ারি নোঙর করে বাংলাদেশি জাহাজ এমভি বাংলার সমৃদ্ধি। ছাড়পত্র পেতে দেরি হলে আটকা পড়ে জাহাজটি। বুধবার রাত সাড়ে ৯টার দিকে জাহাজে আঘাত হানে একটি মিসাইল। এতে নিহত প্রকৌশলী হাদিসুর রহমান আরিফ।

জাহাজের বাকি ২৮ নাবিক অক্ষত আছেন। তাঁদেরকে নিরাপদ আশ্রয়ে নেয়া হয়েছে বলে পোল্যান্ড থেকে নিশ্চিত করেছেন বাংলাদেশের রাষ্ট্রদূত সুলতানা লায়লা হোসেন।

রাষ্ট্রদূত সুলতানা লায়লা হোসেন জানান, ইউক্রেনের অলভিয়া বন্দরে আটকেপড়া বাংলাদেশি জাহাজটিতে থাকা ২৮ জন নাবিক ও ইঞ্জিনিয়ারকে ওই বন্দর থেকে দুই কিলোমিটার দূরের একটি নিরাপদ আশ্রয়কেন্দ্রে সরিয়ে নেয়া হয়েছে।

‘বাংলার সমৃদ্ধি’ নামের ওই জাহাজটিতে বুধবার রকেট হামলায় নিহত হওয়া ইঞ্জিনিয়ার হাদিসুর রহমান আরিফের মরদেহও একটি নিরাপদ হিমাগারে নিয়ে যাওয়া হয়েছে বলে তিনি জানান।

রাষ্ট্রদূত সুলতানা লায়লা হোসেন আরো জানান, বন্দরটির আশপাশের এলাকায় বাংলাদেশী অনেকে রয়েছেন – যাদের সহায়তার এ কাজটি দ্রুত করা সম্ভব হয়েছে। তিনি বলেন, হাদিসুর রহমানের মরদেহসহ এই ২৮ জনকে সীমান্ত পার করে পোল্যান্ডে নিয়ে যাবার চেষ্টা করা হচ্ছে।

এদিকে, জাহাজটিতে আগুন ধরার আগে আরিফের সঙ্গে মোবাইলে কথা হচ্ছিল স্বজনদের। এমন সময় বিকট শব্দে ফোন কল বিচ্ছিন্ন হয়ে যায়। ছোট ভাইয়ের সঙ্গে কথা বলা অবস্থাতেই একটা বিকট শব্দ শোনা যায় এবং ফোন কল কেটে যায় বলেই জানায় আরিফের পরিবার।

তিন ভাই ও এক বোনের মধ্যে আরিফ ছিলেন সবার বড়। একমাত্র উপার্জনকারীকে হারিয়ে বাকরুদ্ধ পরিবারের অন্য সদস্যরা।

এদিকে, ইউক্রেনে বাংলাদেশের জাহাজের নিরাপত্তায় পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় থেকে যোগাযোগ রাখা হচ্ছে। নিহত নাবিকের মৃতদেহটি জাহাজে সংরক্ষণ করা হচ্ছে। নাবিকদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার চেষ্টা করা হচ্ছে বলে জানিয়েছেন নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী। তিনি বলেন, রেড ক্রিসেন্টসহ অন্যান্য সংস্থার মাধ্যেমে নাবিকদের সহায়তার চেষ্টা করা হচ্ছে।

 

 

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..