1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • মঙ্গলবার, ১১ ফেব্রুয়ারী ২০২৫, ০২:১৯ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

কুলাউড়ায় নির্বাচন অফিসে ব্যস্ত সময় পার করছেন কর্মকর্তারা, সন্তুষ্ট সেবাগ্রহীতারা

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ২১ মার্চ, ২০২২
  • ৫১৭ বার পঠিত

কুলাউড়া প্রতিনিধি : মৌলভীবাজারের কুলাউড়ায় নির্বাচন অফিসে ভোটার সেবায় প্রতিদিনই শত শত সেবাগ্রহীতা নারী-পুরুষের ভিড় বাড়ায় ব্যস্ত সময় পার করছেন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা।

সপ্তাহের শুক্র-শনি বন্ধের দিন ছাড়া প্রতিদিনই এই উপচেপড়া ভিড় দেখা যায়।

সোমবার দুপুরে সরেজমিন নির্বাচন অফিসে গিয়ে দেখা যায়, জনবল সংকট থাকলেও সেবাগ্রহীতা মানুষের উপচেপড়া ভিড়। এক পাশে নারী আর অপর পাশে পুরুষদের সেবা দিয়ে যাচ্ছেন উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা-কর্মচারীরা। লম্বা সারি থাকলেও নারী, বৃদ্ধ ও মুক্তিযোদ্ধাদের অগ্রাধিকার দেয়া হচ্ছে।

উপজেলা নির্বাচন অফিস সূত্রে জানা গেছে, স্থানীয় সরকার নির্বাচনের কারণে নতুন ভোটার নিবন্ধন, স্থানান্তর, ভুল সংশোধনসহ নানা সেবা দীর্ঘদিন বন্ধ ছিল। নিয়মিত এ কার্যক্রম বন্ধ থাকায় মানুষকে পড়তে হয়েছে বিড়ম্বনায়। আর এসব দিকগুলো মাথায় রেখেই পুনরায় কার্যক্রম চালু করা হয়েছে। এরই ধারাবাহিকতায় উপজেলার ১৩টি ইউনিয়ন ও ১টি পৌরসভার নতুন ভোটার নিবন্ধন, স্থানান্তর, ভুল সংশোধনসহ সকল কাজের সেবা দেওয়া হচ্ছে।

সেবা নিতে আসা উপজেলার কর্মধা উচ্চ বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক মো. ফরিদ আহমদ জানান, জাতীয় পরিচয়পত্রের একটি কাজের জন্য এসেছিলাম নির্বাচন অফিসে। তাদের সেবায় আমি মুগ্ধ।

উপজেলার বিভিন্ন ইউনিয়ন থেকে আসা কয়েকজন নারী-পুরুষ জানান, জাতীয় পরিচয়পত্র ছাড়া জমি কেনাবেচা করা যায় না, ব্যাংকে হিসাব খোলা যায় না, সরকারের নানা রকম প্রণোদনা বা ভাতাও পাওয়া যায় না। তাই নতুন জাতীয় পরিচয়পত্র পেতে শুনানির জন্য এসেছি। কোনোপ্রকার হয়রানি ছাড়াই লাইনে দাঁড়িয়ে সেবা পেয়েছি।

এ বিষয়ে উপজেলা নির্বাচন কর্মকর্তা আহসান ইকবাল বলেন, জনগণের দুর্ভোগের কথা চিন্তা করে ও ঊর্ধ্বতন কর্তৃপক্ষের নির্দেশে জনবল সংকট থাকার পরও আমরা সাধ্য অনুযায়ী সেবা দিয়ে যাচ্ছি।

তিনি আরও বলেন, প্রতিদিনই স্মার্ট কার্ড বিতরণ, নতুন ভোটার নিবন্ধনের হালনাগাদের শুনানি, ফিঙ্গারপ্রিন্ট ও ছবি তোলার কার্যক্রমে ৩শ’ থেকে ৪শ’ সেবাগ্রহীতার ভিড় জমে। ফলে কষ্টকর হলেও প্রতিদিন এই বিপুলসংখ্যক মানুষকে নির্বাচন অফিস সেবা দিয়ে যাচ্ছে।

 

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..