1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

গ্যাসের দাম বাড়ানোর ওপর তৃতীয় দিনের মতো চলছে গণশুনানি

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ২৩ মার্চ, ২০২২
  • ১৮১ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট : খুচরা পর্যায়ে গ্যাসের দাম বৃদ্ধির প্রস্তাবের ওপর বিইআরসির গণশুনানির তৃতীয় দিন আজ। সকাল ১০টায় রাজধানীর ইস্কাটনে বিয়াম মিলনায়তনে শুনানি শুরু হবে।

গত জানুয়ারিতে খুচরা গ্রাহক পর্যায়ে গ্যাসের দাম ১১৭ শতাংশ বৃদ্ধির জন্য বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের কাছে প্রস্তাব দিয়েছিল রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন গ্যাস বিতরণ কোম্পানিগুলো। আর এ প্রস্তাবের ওপর ২১ শে মার্চ থেকে গণশুনানি শুরু করেছে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশন। প্রথম দিনে গ্যাস ট্রান্সমিশন কোম্পানিগুলোর সঞ্চালন চার্জ ৭০ শতাংশ বাড়ানোর প্রস্তাবের ওপর শুনানি হয়। আর গতকাল দুই চুলার জন্য ২ হাজার ১০০ টাকা করার প্রস্তাব দিয়েছে সুন্দরবন গ্যাস কোম্পানি। খুচরা পর্যায়ে পেট্রোবাংলার মতোই ১১৭ শতাংশ গ্যাসের দাম বৃদ্ধির প্রস্তাব দেয় সরকারি কোম্পানি সুন্দরবন গ্যাস। এ সময় বিইআরসি চেয়ারম্যান আব্দুল জলিল উদ্বোধনী বক্ত্যবে জানিয়েছেন, কোভিড পরিস্থিতিতে মূল্যহার বাড়ানোর প্রস্তাব সুখকর নয়। তবে আইনের এবং ফর্মূলার বাইরে কিছু করবে না বিইআরসি।

এদিকে বাংলাদেশ এনার্জি রেগুলেটরি কমিশনের (বিইআরসি) কারিগরি মূল্যায়ন কমিটি গ্রাহক পর্যায়ে গ্যাসের দাম ২০ শতাংশ বৃদ্ধির সুপারিশ করেছে। আর এই অংক কষতে গিয়ে চলতি ২০২১-২২ অর্থবছরে গ্যাস খাতে ভর্তুকি কমিয়ে ধরা হয়েছে। পাশাপাশি কোম্পানিগুলোর প্রফিট মার্জিন ধরে হিসাব করায় বেজায় চটেছে কনজুমারস অ্যাসোসিয়েশন অব বাংলাদেশ (ক্যাব)।

ক্যাবের জ্বালানি বিষয়ক উপদেষ্টা অধ্যাপক শামসুল আলম বলেন, আপনাদের করা আইন আপনারাই মানছেন না। আইনে স্পষ্ট রয়েছে রাষ্ট্রীয় মালিকানাধীন গ্যাস বিতরণ কোম্পানি নো প্রফিট নো লোকসান পদ্ধতিতে চলবে। আপনারা কিসের ভিত্তিতে চাহিদার তুলনায় বেশি রাজস্ব দিতে চাচ্ছেন, অতীতেও দিয়েছেন। বিইআরসি চেয়ারম্যানও ক্যাবের এই মতের সঙ্গে একমত পোষণ করেন। তিনি বলেন, প্রফিট বিবেচনায় নেওয়া যাবে না।

পাশাপাশি ভর্তুকি কমিয়ে ক্যালকুলেট করা নিয়েও ক্যাবের তোপের মুখে পড়ে বিইআরসি কারিগরি মূল্যায়ন কমিটি (টিইসি)। চলতি অর্থবছরে ৭ হাজার ৬৮৬ কোটি টাকা ভর্তুকির আদেশ ছিল বিইআরসির। কিন্তু এখন পর্যন্ত ৩ হাজার টাকা ছাড় করা হয়েছে। আর এটাকে ভিত্তি ধরে আগামী বছরের হিসাব করে দাম বাড়ানোর প্রয়োজনীতা দেখিয়েছে টিইসি। ক্যাবের জেরার মুখে টিইসি স্বীকার করেন, সরকার যেটুকু দিয়েছে সেটাই ধরে নেওয়া হয়েছে। ভবিষ্যতে আর দেবে কি, দেবে না সে বিষয়টি বিবেচনায় নেওয়া হয়নি। ভর্তুকি পুরোপুরি থাকলে এতো দাম বাড়ানোর প্রশ্ন ওঠে না। টিইসি এমন ভূমিকার জন্য কঠোর সমালোচনার মুখে পড়ে।

 

 

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..