1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

বিএসএমএমইউর প্যাথলোজি বিভাগ ভালো কাজ করছে : ভিসি

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ১৪ মার্চ, ২০২৪
  • ১৬৬ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট :বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) উপাচার্য অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেছেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যাথলোজি বিভাগ খুব ভালো কাজ করছে। এদেশে আরও অনেক প্যাথলোজিস্ট দরকার। বৃহস্পতিবার (১৪ মার্চ) সকাল সাড়ে ৯টায় বেসিক সাইন্স ভবনে প্যাথলোজি বিভাগ আয়োজিত প্রশিক্ষণ কর্মশালায় প্রধান অতিথি হিসেবের শুভ উদ্বোধন করে তিনি এই কথা বলেন।

জরায়ু-মুখ ও স্তন ক্যান্সার নির্ণয়ে প্যাথলোজিস্টদের সম্পর্কিত বিষয়ের ‘ট্রেনিং অফ প্যাথলোজিস্ট অন সারভাইক্যাল ক্যান্সার অ্যান্ড ব্রেস্ট ক্যান্সার রিলেটেড প্যাথলোজি’ উপর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ে (বিএসএমএমইউ) প্রশিক্ষণ কর্মশালা অনুষ্ঠিত হয়েছে। এতে দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানে কর্মরত ৭জন প্যাথলজিষ্ট ৭ দিন এ প্রশিক্ষণ কর্মশালায় অংশগ্রহণ করেন।

অধ্যাপক ডা. মো. শারফুদ্দিন আহমেদ বলেন, এ ধরনের প্যাথলোজিস্ট তৈরির উদ্যোগ নিতে হবে। জেলা লেভেলের হাসপাতালে একটি প্যাথলোজিস্ট কনসালট্যান্ট পদ রয়েছে। উপজেলায় প্যাথলোজিস্ট কনসালট্যান্ট পদ রাখা উচিত। জেলা লেভেলে ১১টি কনসালট্যান্ট পদ আছে। সেখানে অবশ্যই প্যাথলোজিস্ট পদটি নিশ্চিত করার দিকে নজর দিতে হবে। কারণ প্যাথলোজিস্ট ছাড়া সুচিকিৎসা সম্ভব নয়।

উপাচার্য বলেন, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্ম না হলে বাংলাদেশ হতো না। বাংলাদেশ না হলে আমরা কেউ অফিসার হতে পারতাম না। ডাক্তার হতে হলেও আমাদের অনেক কষ্ট করতে হতো। বঙ্গবন্ধুর স্বীকৃতির আগে আমরা চিকিৎসকরা ছিলাম দ্বিতীয় শ্রেণি। বঙ্গবন্ধুই আমাদের প্রথম শ্রেণির মর্যাদা দিয়েছেন। তার সুযোগ্য কন্যা প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাংলাদেশের দীর্ঘ দিনের প্রত্যাশিত বিশ্ববিদ্যালয় করেছেন। তিনি ১৯৯৮ সালের ৩০ এপ্রিল আমাদের কর্মস্থল বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেছেন। আমি প্রধানমন্ত্রীকে ধন্যবাদ জানাই।

তিনি আরও বলেন, প্যাথলোজির সঠিক রিপোর্টে যেমন রোগী সুস্থ হয়, তেমনি প্যাথলোজির ভুল রিপোর্টের ভিত্তিতে পরবর্তী চিকিৎসায় রোগী মারা যায়। তাই প্যাথলোজির সঠিক রিপোর্ট দেয়ার সর্বোচ্চ চেষ্টা করতে হবে। সারভাইক্যাল ও ব্রেস্ট ক্যান্সার নির্ণয়ের জন্য প্যাথলোজিস্টদের ভূমিকা অপরিসীম। সারভাইক্যাল ও ব্রেস্ট ক্যান্সার নির্ণয়ের জন্য আধুনিক প্রশিক্ষণ দেয়া হচ্ছে। এই প্রশিক্ষণ বিভিন্ন স্তরের চিকিৎসকরা অংশগ্রহণ করছেন। এছাড়াও ব্রেস্ট ক্যান্সার সেলফ এ্যাসেসমেন্টে খুব দ্রুত ধরা যায়। এজন্য সংশ্লিষ্টদের প্রশিক্ষণ দিতে হতে। প্রধানমন্ত্রী জননেত্রী শেখ হাসিনা জরায়ু-মুখ ক্যান্সার প্রতিরোধের জন্য নারীদেরকে বিনামূল্য ভ্যাকসিন প্রদান কর্মসূচি চালু করেছেন। এতে করে জরায়ু-মুখ ক্যান্সার প্রতিরোধ করা সম্ভব হবে বলে বিশ্বাস করি।

অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যাথলোজি বিভাগের চেয়ারম্যান অধ্যাপক ডা. জিল্লুর রহমান। অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিক্যাল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যাথলোজি বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক ডা. শবনম আক্তার। অনুষ্ঠানে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের প্যাথলোজি বিভাগের সকল স্তরের শিক্ষক, কনসালটেন্ট, চিকিৎসক ও রেসিডেন্টরা উপস্থিত ছিলেন।

 

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..