1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

আইসিসির বার্ষিক সভায় প্রশংসিত বাংলাদেশ

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ২৮ জুলাই, ২০২২
  • ১৩১ বার পঠিত

ক্রীড়া ডেস্ক :: ইংল্যান্ডের বার্মিংহামে আইসিসির বার্ষিক সভায় দেশের প্রতিনিধিত্ব করছেন বিসিবির সভাপতি নাজমুল হাসান পাপন। যেখান থেকে ঘোষণা এসেছে- ২০২৪ সালে নারী টি২০ বিশ্বকাপের স্বাগতিক বাংলাদেশ। দেশের নারী ক্রিকেটের জন্য এই বিশ্বকাপকে বড় অর্জন হিসেবে দেখছেন বোর্ড সভাপতি।

বুধবার ইংল্যান্ড থেকে ফোনে পাপন জানান, এবারের সভায় নানা ইস্যুতেই প্রশংসিত হচ্ছে বাংলাদেশ। বিশেষ করে পেস বোলিং ইউনিটের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা করেন সদস্য দেশগুলোর কর্মকর্তারা।

বিশ্বকাপ: আমরা ২০২৭ সালে টি২০ বিশ্বকাপের স্বাগতিক। এর আগে আরেকটি টুর্নামেন্ট করতে চাচ্ছিলাম। ২০২৪ সালের নারী টি২০ বিশ্বকাপ পেয়ে গেলাম। টুর্নামেন্টটা ২০২৫ সালের দিকে হলে ভালো হতো, নতুন স্টেডিয়ামে (শেখ হাসিনা আন্তর্জাতিক স্টেডিয়াম) করতে পারতাম। জানি না ২০২৪ সালের মধ্যে স্টেডিয়ামটি খেলার মতো অবস্থায় উন্নীত করা সম্ভব হবে কিনা। নতুন স্টেডিয়াম প্রস্তুত না হলেও বিশ্বকাপ পাওয়ায় আমাদের জন্য ভালো হয়েছে। ভেন্যুগুলো প্রস্তুত করা যাবে।

নারী ক্রিকেটার গড়ে তোলা: আইসিসি নারী ক্রিকেটকে বেশ গুরুত্ব দিচ্ছে। এফটিপিতে প্রচুর খেলা। মেয়েদের জন্য এত ম্যাচ খেলা কঠিন। কারণ, অত বেশি নারী ক্রিকেটার আমাদের নেই। তাই দেশে প্রচুর নারী ক্রিকেটার তৈরি করতে হবে। ছেলেদের মতো মেয়েদের ক্রিকেটেও দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনায় যেতে হবে। দেশে ফিরে আমার প্রথম কাজই হবে নারী ক্রিকেট নিয়ে পরিকল্পনা করা। বিশ্বকাপের মতো ইভেন্ট পাওয়া মেয়েদের জন্য সত্যিই বড় ঘটনা।
পেস বোলিংয়ের প্রশংসা
এজিএমে যোগ দেওয়ার পর থেকেই আমাদের পেস বোলিংয়ের প্রশংসা শুনছি। নিউজিল্যান্ডে টেস্ট জয় এবং দক্ষিণ আফ্রিকায় ওয়ানডে সিরিজ জেতাতে পেস বোলারদের অবদানকে উন্নতি হিসেবে দেখছেন তাঁরা। দুই বোর্ডের কর্মকর্তারাই বলছেন, ‘তোমরা পেস বোলিং দিয়ে হারিয়ে দিলে আমাদের। বাংলাদেশ পেস বোলিংয়ে এত উন্নতি করেছে, কল্পনাতেও ছিল না।’

কীভাবে সম্ভব হলো তাঁরা জানতে চান। সবাই বলছেন, টেস্টে আমরা ভালো করতে পারব দীর্ঘমেয়াদি পরিকল্পনা নিলে। ওয়ানডেতে তো আগে থেকেই ভালো। টেস্টে এক বছর ফোকাস করলে ভালো করা সম্ভব হবে। এজন্য লাল বলের ক্রিকেট নিয়ে নানা পরিকল্পনা নেওয়া হচ্ছে। অনূর্ধ্ব-১৭ দল আসামে খেলতে গেছে। ‘এ’ দল যাচ্ছে ওয়েস্ট ইন্ডিজ। জিম্বাবুয়েতে নতুন টি২০ দল পাঠালাম। আশা করি, ভালো কিছু হবে।

বিসিবির গুরুত্ব: আইসিসিতে বিসিবির গুরুত্ব আগের চেয়ে বেড়েছে। সদস্য দেশগুলোর কাছ থেকে ভালো সাড়া পাচ্ছি। বিশেষ করে বিসিবির আর্থিক সক্ষমতাকে গুরুত্বের সঙ্গে দেখা হচ্ছে। কারণ, সব বোর্ডই আর্থিক সমস্যায় আছে। আইসিসির কাছে ফান্ড চেয়ে আবেদন করেছে। কিন্তু আমরা বিসিবি থেকে কোনো টাকা চাইনি। এই দিকটা সবার নজরে এসেছে।
ক্রিকেটারদের সক্ষমতা বৃদ্ধি: বয়সভিত্তিক টুর্নামেন্টেও এখন লাল বলের খেলা হয়। যেটার সুফল দুই তিন বছরের মধ্যে পাওয়া যাবে। বেসিক ক্রিকেটে সর্বোচ্চ ফোকাস দেওয়া হচ্ছে। তরুণদের সুযোগ দিয়ে টি২০ দলটাকেও শক্তিশালী করতে পারব আশা করি।

 

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..