1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • মঙ্গলবার, ২৫ মার্চ ২০২৫, ০৭:০৬ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

‘হাসিনাবিরোধী আন্দোলন জানলেও ভারত কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারেনি’

  • আপডেট টাইম : রবিবার, ২৩ মার্চ, ২০২৫
  • ২৩ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট : সাবেক স্বৈরাচার প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার বিরুদ্ধে বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে ক্ষোভ তৈরি হচ্ছিল এবং তার বিরুদ্ধে সাধারণ মানুষের মধ্যে শক্তিশালী যে বিক্ষোভ সৃষ্টি হচ্ছিল, সে সম্পর্কে ভারত অবগত ছিল বলে দাবি করেছেন ভারতের পররাষ্ট্রমন্ত্রী এস জয়শঙ্কর। তবে এ ব্যাপারে ভারত কোনো হস্তক্ষেপ করতে পারেনি।
শনিবার (২২ মার্চ) দেশটির পররাষ্ট্র বিষয়ক সংসদের পরামর্শক কমিটির কাছে জয়শঙ্কর এ তথ্য জানান বলে জানিয়েছে প্রভাবশালী সংবাদমাধ্যম দ্য হিন্দু।
তিনি কমিটির কাছে দাবি করেন, স্বৈরাচার হাসিনাকে প্রভাবিত করার মতো ‘প্রয়োজনীয় প্রভাব’ তাদের ছিল না। তারা হাসিনাকে শুধুমাত্র ‘পরামর্শ’ দিতে পারতেন।
এছাড়া তিনি জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার তুর্কের একটি সাক্ষাৎকারের বিষয়টি তুলে ধরেন। ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম বিবিসি ওয়ার্ল্ডের ‘হার্ড টক’ অনুষ্ঠানে দেওয়া সাক্ষাৎকারে তুর্ক জানান, বাংলাদেশের নিরস্ত্র সাধারণ মানুষের বিরুদ্ধে না যেতে সেনাবাহিনীকে অনুরোধ জানিয়েছিলেন তারা। তিনি দাবি করেন, ওই সময় সতর্কতা দেওয়া হয়, নিরস্ত্র মানুষের বিরুদ্ধে গেলে জাতিসংঘের শান্তিরক্ষী বাহিনীতে বাংলাদেশকে নিষিদ্ধ করা হবে।
আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তর (আইএসপিআর) পরবর্তীতে অবশ্য জানায়, জাতিসংঘের মানবাধিকার বিষয়ক হাইকমিশনার ভলকার তুর্ক সেনাবাহিনীকে এ ব্যাপারে সরাসরি কিছু বলেননি। এর বদলে তৎকালীন (হাসিনা) সরকারকে তিনি এ কথা জানিয়ে থাকতে পারেন।
দ্য হিন্দু জানিয়েছে, পররাষ্ট্র বিষয়ক পরামর্শক কমিটি জয়শঙ্করের সঙ্গে প্রতিবেশী দেশগুলোর সঙ্গে ভারতের পররাষ্ট্র নীতি নিয়ে ‘খোলামেলা’ আলোচনা করতে বৈঠকে বসেছিলেন। বিশেষ করে বাংলাদেশ, মিয়ানমার, মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা ও পাকিস্তান এতে প্রাধান্য পায়।
এছাড়া তারা মিয়ানমারের গৃহযুদ্ধ ও এ নিয়ে ভারতের প্রস্তুতি এবং দক্ষিণ এশিয়ার জোট সার্কের ‘পুনর্জাগরন’ নিয়ে আলোচনা করেন। এতে তিনি এই জোটটির কার্যক্রম আবারও শুরু করার ইঙ্গিত দেন। ২০১৬ সাল থেকে সার্ক অকার্যকর হয়ে আছে।
বৈঠকে পররাষ্ট্র বিষয়ক এই কমিটির সদস্যরা ভারতের প্রতিবেশী দেশগুলোয় চীনের ‘প্রভাব বিস্তার’ নিয়েও আলোচনা করেন। তারা জয়শঙ্করের কাছে জানতে চান সামনের দশকে বাংলাদেশ, মালদ্বীপ, শ্রীলঙ্কা ও নেপালে চীনের প্রভাব ঠেকাতে ভারত কী করার পরিকল্পনা করছে।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..