1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • বৃহস্পতিবার, ০৯ মে ২০২৪, ০৬:৪৯ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

সেন্ট মার্টিনে ভ্রমণের ফাঁদ: ৪ শিক্ষার্থী অপহরণ, মুক্তিপণ দাবি

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ৯ ডিসেম্বর, ২০২১
  • ৫১৬ বার পঠিত

অনলাইন ডেস্ক: কক্সবাজারের রামুর খুনিয়াপালংয়ের ৪ শিক্ষার্থীকে সেন্ট মার্টিন দ্বীপে ভ্রমণের কথা বলে অপহরণ করেছে একটি চক্র।চক্রটি বর্তমানে শিক্ষার্থীদের স্বজনদের কাছ থেকে মোবাইল ফোনে ২০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করেছে। এ অভিযোগ পাওয়ার পর থেকে অভিযান শুরু করেছে পুলিশ। অভিযোগের বিষয়টি নিশ্চিত করে রামু থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) অরুপ কুমার চৌধুরী বলেন, ‘টেকনাফের ঘটনা বলে সেখানে অভিযোগ করার পরামর্শ দিয়েছি। আমরা তাদের সহযোগিতায় বিষয়টি তদন্ত করব। এ ঘটনায় শিক্ষার্থীর স্বজনরা জাহাঙ্গীর ও ইব্রাহীম নামের ২ রোহিঙ্গাকে অভিযুক্ত করছেন। অভিযুক্ত ২ জন টেকনাফের নয়াপাড়া রোহিঙ্গা ক্যাম্পের ২৬ নম্বর ব্লকের বাসিন্দা। তারা কক্সবাজারের বাতিঘর কটেজের কর্মচারী বলে স্থানীয়রা জানান।

৪ শিক্ষার্থী হলেন রামু খুনিয়াপালংয়ের পেচারদ্বীপের মংলা পাড়া এলাকার মোহাম্মদ কায়সার, মিজানুর রহমান নয়ন, জাহেদুল ইসলাম ও মিজানুর রহমান। তাদের মধ্যে জাহেদুল সোনারপাড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের দশম শ্রেণিতে পড়ে। বাকিরা অষ্টম শ্রেণির ছাত্র। অপহরণকারীরা দফায় দফায় মোবাইল ফোনে কল দিয়ে ২০ লাখ টাকা মুক্তিপণ দাবি করছে বলে অভিযোগ স্বজনদের। এ বিষয়ে রামু থানায় অভিযোগ দায়ের করেন ভুক্তভোগী পরিবার। অভিযোগে বলা হয়েছে, পেচারদ্বীপের বাতিঘর নামে একটি কটেজের কর্মচারী জাহাঙ্গীর আলম ও মো. ইব্রাহীমের সঙ্গে বন্ধুত্ব হয় চার স্কুলছাত্রের। সে সুবাদে গত ৭ ডিসেম্বর সকাল ১০টার দিকে ৪ জনকে সেন্টমার্টিন বেড়াতে নেওয়ার কথা বলে টেকনাফের হোয়াইক্যং এলাকায় নিয়ে যান জাহাঙ্গীর ও ইব্রাহীম। এরপর থেকে ৪ শিক্ষার্থীর খোঁজ মিলছে না। নিখোঁজের ২৪ ঘণ্টা পর ৮ ডিসেম্বর বুধবার দুপুরে স্বজনদের কাছে বিভিন্ন অপরিচিত নম্বর থেকে ফোন করে তাদের মুক্তিপণ হিসেবে ২০ লাখ টাকা দাবি করা হচ্ছে। তা না পেলে মরদেহ ফেরত পাঠানোর হুমকি দেওয়া হচ্ছে।

নিখোঁজ জাহেদুলের বাবা আব্দুস সালাম বলেন, ‘পূর্ব পরিচয়ে বেড়াতে যাওয়ার কথা বলে আমার ছেলেসহ ৪ জনকে নিয়ে গেছে। খোঁজ খবর নিতে ফোন দিলে তাদের ফোন বন্ধ পাওয়া যায়। জাহাঙ্গীর ও ইব্রাহীমের মোবাইল ফোনও বন্ধ। পরে বুধবার দুপুরে রোহিঙ্গা সন্ত্রাসী পরিচয়ে মুক্তিপণ হিসেবে ২০ লাখ টাকা দাবি করা হয়।’

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..