1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৯:২৫ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের জায়গা দখল করে নিচ্ছে ওমিক্রন

  • আপডেট টাইম : রবিবার, ২৩ জানুয়ারী, ২০২২
  • ৫৫৭ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট :: করোনাভাইরাসের ডেল্টা ভ্যারিয়েন্টের জায়গা নতুন ভ্যারিয়েন্ট ওমিক্রন একটু একটু করে দখল করে নিচ্ছে বলে জানিয়েছেন স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিচালক ও লাইন ডাইরেক্টর (রোগ নিয়ন্ত্রণ) অধ্যাপক ডা. মো. নাজমুল ইসলাম।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের পরিসংখ্যান তুলে ধরে তিনি জানান, ৭৩ শতাংশ রোগীর নাক দিয়ে পানি ঝরছে। ৬৮ শতাংশ রোগীর মাথা ব্যথা, অবসন্নতা অনুভব করছেন ৬৪ শতাংশ রোগী। হাঁচি দিচ্ছেন ৬০ শতাংশ রোগী, গলা ব্যথা ৬০ শতাংশ এবং কাশি দিচ্ছেন ৪৪ শতাংশ রোগী। এ মুহূর্তে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী চিকিৎসা নেওয়া উচিত।

রোববার দুপুরে কোভিড-১৯ পরিস্থিতি নিয়ে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের ভার্চুয়াল স্বাস্থ্য বুলেটিনে দেওয়া বক্তব্যে তিনি এসব তথ্য জানান।

নাজমুল ইসলাম বলেন, এখন সিজনাল যে ফ্লু হচ্ছে তার সঙ্গে ওমিক্রনের মিল রয়েছে। ওমিক্রনের যে উপসর্গগুলো আছে, শতকরা ৭৩ শতাংশ মানুষের নাক দিয়ে পানি ঝরছে। ৬৮ শতাংশ মানুষের মাথা ব্যথা করছে। ৬৪ শতাংশ রোগী অবসন্ন-ক্লান্তি অনুভব করছেন। ৭ শতাংশ রোগী হাঁচি দিচ্ছেন। গলাব্যথা হচ্ছে ৭ শতাংশ রোগীর। ৪০ শতাংশ রোগীর কাশি হচ্ছে। এই বিষয়গুলো আমাদের মাথায় রাখতে হবে।

তিনি আরও বলেন, যেকোনো পরিস্থিতিতে চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। রোগীর সংখ্যা যদি প্রতিদিনই বাড়তে থাকে এবং স্বাস্থ্যবিধি অমান্য করে আমরা যদি নিজেদের মতো করে চলতে থাকি তাহলে রোগীর সংখ্যা আরও বাড়বে, সেটি সামগ্রিকভাবে স্বাস্থ্য ব্যবস্থার ওপর বাড়তি চাপ প্রয়োগ করবে। এই অতিমারিকে যদি আমরা পরাস্ত করতে চাই তাহলে আমাদের স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতেই হবে।

স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের মুখপাত্র বলেন, ডিসেম্বরের শেষ থেকে বাংলাদেশে করোনা সংক্রমণ বাড়তে শুরু করে। ২২ জানুয়ারি এসে শনাক্তের হার ২৮ শতাংশের বেশি হয়েছে। সপ্তাহের শুরুতে (১৬ জানুয়ারি) যেটা ছিল ১৭ দশমিক ৮২ শতাংশ।

হাসপালে রোগী বাড়ছে জানিয়ে এই কর্মকর্তা বলেন, গত বছরের শেষ থেকে এ বছরের শুরু পর্যন্ত রোগীর সংখ্যা ক্রমাগত বাড়ছে। হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসা নেওয়ার জন্য আগ্রহী রোগীর সংখ্যা বাড়ছে। গত ২৪ ঘণ্টায় ১০০টি নমুনা সংগ্রহের বিপরীতে শনাক্তের হার ২৮-এর বেশি। আজ পর্যন্ত যে গড় আছে তা ১৩ দশমিক ৮৬ শতাংশ।

 

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..