1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

বন ও বন্যপ্রাণী সংরক্ষণের লক্ষ্যেই লাঠিটিলায় সাফারি পার্ক নির্মাণ করা হচ্ছে। – পরিবেশ ও বনমন্ত্রী

  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারী, ২০২২
  • ১৯৬ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট : পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী মোঃ শাহাব উদ্দিন বলেছেন, পরিবেশ, বন, বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণের লক্ষ্যেই লাঠিটিলায় সাফারি পার্ক নির্মাণ করা হচ্ছে। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নির্দেশে এবং বারে বারে যাচাই বাছাই ও গবেষণার পরেই লাঠিটিলায় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক নির্মাণের প্রকল্প হাতে নেয়া হয়েছে। এ সাফারি পার্কটি নির্মিত হলে লাঠিটিলা বনাঞ্চল অবৈধ দখলদারদের হাত থেকে রক্ষা পাবে এবং বন সংরক্ষিত থাকবে।

মৌলভীবাজারের জুড়ী উপজেলার লাঠিটিলায় প্রস্তাবিত বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব সাফারি পার্ক স্থাপনের লক্ষ্যে প্রণীত মহাপরিকল্পনা ও ডিপিপি অনুমোদনের লক্ষ্যে ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২২, রবিবার আগারগাঁওস্থ বন অধিদপ্তরে আয়োজিত জাতীয় কর্মশালায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে পরিবেশ ও বনমন্ত্রী এসব কথা বলেন।

সাফারি পার্ক স্থাপনের লক্ষ্যে প্রণীত মহাপরিকল্পনা কর্মশালায় উত্থাপিত প্রস্তাবসমূহ অন্তর্ভুক্তি সাপেক্ষে অনুমোদন করেন বনমন্ত্রী। তিনি বলেন, সাফারিপার্ক এলাকায় বসবাসরত মানুষের ঐক্যমত এবং এবিষয়ে গণমাধ্যমে প্রকাশিত জনগণের মতামত বিবেচনায় নিয়ে এখানে সাফারি পার্ক নির্মাণ করা হচ্ছে। ইতঃপূর্বে নির্মিত দুটি সাফারি পার্কের অভিজ্ঞতা এখানে কাজে লাগানো হবে যাতে আর কোনও বন্যপ্রাণীর অনাকাঙ্ক্ষিত মৃত্যু না হয়। তিনি বলেন, দেশের বিভিন্ন এলাকা ও বিদেশ থেকে আসা পর্যটকরা এ সাফারি পার্কে এসে বিভিন্ন ধরনের দেশি-বিদেশি প্রাণীর বিষয়ে জ্ঞান লাভ করতে পারবে। মন্ত্রী বলেন, বর্তমানে সরকারি এ বনভূমির অভ্যন্তরে অবৈধভাবে বসবাসরত পরিবারগুলোর মধ্যে ৩৭ টি পরিবারকে যথাযথ প্রক্রিয়ায় পুনর্বাসনের ব্যবস্থা করা হবে।

প্রধান বন সংরক্ষক মোঃ আমীর হোসাইন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত কর্মশালায় বিশেষ অতিথির বক্তব্য রাখেন পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার, সচিব মোঃ মোস্তফা কামাল, অতিরিক্ত সচিব (প্রশাসন) ইকবাল আব্দুল্লাহ হারুন এবং অতিরিক্ত সচিব (উন্নয়ন) সঞ্জয় কুমার ভৌমিক প্রমুখ। সাফারি পার্কের মহাপরিকল্পনা উপস্থাপন করেন পরামর্শক প্রতিষ্ঠানের পরিচালক স্থপতি ইশতিয়াক জহির এবং প্রকল্প পরিচালক রেজাউল করিম চৌধুরী। এছাড়া, বিভিন্ন দপ্তর/সংস্থার প্রতিনিধি ও বিশেষজ্ঞ ব্যক্তিবর্গ বক্তব্য রাখেন।

উল্লেখ্য, প্রস্তাবিত মহাপরিকল্পনায় সাফারি পার্কের মোট আয়তন ৫হাজার ৬৩১ একর যার মধ্যে মূল সাফারি পার্কের আয়তন ২৭০ একর। ৮৭০ কোটি ৯০ লক্ষ টাকা ব্যয়ে ২০২২-২০২৬ সালের মধ্যে সাফারি পার্কটি নির্মাণের পরিকল্পনা করা হয়েছে।

 

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..