1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪, ০২:০৫ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

ফাইনালিসিমার ম্যাচসেরা হয়ে যা বললেন লিওনেল মেসি

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ২ জুন, ২০২২
  • ২২৮ বার পঠিত

ক্রীড়া ডেস্ক : ইতিহাসের অন্যতম সেরা ফুটবলার লিওনেল মেসির ক্যারিয়ারের আক্ষেপ ছিল আন্তর্জাতিক শিরোপা। ২০২১ সালের আগে নিজ দেশ আর্জেন্টিনার হয়ে কোনো শিরোপা জিততে পারেননি মেসি। সেই তিনিই ২০২১ ও ২০২২ সালে জিতলেন দুইটি শিরোপা।

সবশেষ ইউরো চ্যাম্পিয়ন ইতালিকে ৩-০ গোলে উড়িয়ে আন্তঃমহাদেশীয় লড়াই ফাইনালিসিমা জিতে নিয়েছে মেসির আর্জেন্টিনা। আর এই ম্যাচে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়ে ম্যাচের সেরা খেলোয়াড়ের পুরস্কারও জিতে নিয়েছেন সাতবারের ব্যালন ডি অর জয়ী তারকা।

শুধু গোলের দেখাই পাননি, এছাড়া যা কিছু সম্ভব সবই করেছেন আর্জেন্টাইন জাদুকর। জোরালো আক্রমণ, গোলের প্রচেষ্টা কিংবা চোখ ধাঁধানো ড্রিবলিং মেসির জন্য নিত্য নৈমিত্তিক ঘটনা। তবে আজ প্রতিপক্ষের পা থেকে বল কেড়ে নেওয়ার জন্য মেসিকে ট্যাকল করতেও দেখা গেছে।

যা স্পষ্ট বুঝিয়ে দেয়, ম্যাচটি জেতার জন্য কতটা মরিয়া ছিলেন মেসি। আর এ জয়ে তিন গোলের দুইটিতেই অ্যাসিস্ট এসেছে তার পা থেকে। ম্যাচের ২৮ মিনিটে মেসির পাসেই প্রথম গোল করেছেন লাউতারো মার্টিনেজ। আর একদম শেষ দিকে পাওলো দিবালার গোলেও ছিল মেসির সরাসরি অবদান।

এ দুই অ্যাসিস্টের বাইরে বারবার ইতালির রক্ষণে হানা দিয়েছেন মেসি। গোলরক্ষক জিয়ানলুইজি ডনারুম্মার দৃঢ়তায় বেশ কয়েকবার দারুণ আক্রমণ করেও গোল করতে পারেননি তিনি। তবে পুরো ম্যাচে দারুণ পারফরম্যান্সের পুরস্কার হিসেবে পেয়েছেন ম্যাচসেরার পুরস্কার।

ম্যাচ শেষে তাৎক্ষণিক প্রতিক্রিয়ায় তিনি জানিয়েছেন, যেকোনো দলকে মোকাবিলা করার জন্য প্রস্তুত তার দল। ইতালির মতো দারুণ দলকে হারিয়ে ফাইনালিসিমা জেতায় আনন্দটা আরও বেশি বলে মন্তব্য করেছেন মেসি। সবমিলিয়ে দারুণ অভিজ্ঞতার কথাই জানালেন আর্জেন্টাইন অধিনায়ক।

মেসি বলেছেন, ‘আমরা এখানে এসেছি যেকোনো দলকে মোকাবিলা করতে। আজকের পরীক্ষাটি দারুণ ছিল কারণ ইতালি খুব ভালো দল। আমরা জানতাম ম্যাচটি খুব ভালো হতে চলেছে এবং শেষ চ্যাম্পিয়ন হতে পারায় খুবই আনন্দিত।’

লন্ডনের ওয়েম্বলি স্টেডিয়ামের গ্যালারিতে আর্জেন্টাইন সমর্থকদের উপস্থিতি ছিল চোখে পড়ার মতো। পুরো ম্যাচেই ‘আর্জেন্টিনা, আর্জেন্টিনা’ কিংবা ‘মেসি, মেসি’ স্লোগানে মুখর ছিলেন তারা। সমর্থকদের এ সরব উপস্থিতি অনুপ্রাণিত করেছে মেসিদের।

মাঠে উপস্থিত দর্শকদের প্রতি কৃতজ্ঞতা জানিয়ে আর্জেন্টাইন অধিনায়ক বলেছেন, ‘এটি অসাধারণ এক ফাইনাল ছিল। পুরো মাঠভর্তি আর্জেন্টাইন (সমর্থক), কী অসাধারণ অভিজ্ঞতা! আমরা এখানে খুবই সুন্দর সময় কাটালাম।’

আর্জেন্টিনা ফাইনালিসিমা জেতানোর পেছনে বড় অবদান রেখেছেন লাউতারো মার্টিনেজ। মেসির পাস থেকে প্রথম গোল করার পর অ্যাঞ্জেলো ডি মারিয়াকে দ্বিতীয় গোল বানিয়ে দিয়েছেন এ তারকা ফরোয়ার্ড। তার মতে, এ শিরোপা অমূল্য।

মার্টিনেজ বলেছেন, ‘সত্যি বলতে, এটি অমূল্য। আমরা নিজেদের নিয়ে অনেক খুশি, এই ম্যাচ কিংবা এই দল নিয়ে আমরা আনন্দিত। জয়ের প্রক্রিয়া শুরুর পর থেকে এমন অভিজ্ঞতা খুবই সুন্দর। আমরা সবসময় সমর্থকদের কাছাকাছি থাকার চেষ্টা করি। এটি বাড়তি সাহস জোগায়।’

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..