1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ১২:২৭ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

সবাইকে ভ্যাকসিন দেওয়া ছাড়া গতি নেই ভারতের : ফাউচি

  • আপডেট টাইম : সোমবার, ১০ মে, ২০২১
  • ২১৮ বার পঠিত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক :: ভারতের করোনা পরিস্থিতি নিয়ে উদ্বেগ জানিয়েছেন যুক্তরাষ্ট্রের শীর্ষস্থানীয় সংক্রামক রোগ বিশেষজ্ঞ অ্যান্থনি ফাউচি। মার্কিন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেনের এই প্রধান চিকিৎসা উপদেষ্টা বলেছেন, ভারতে সবাইকে টিকা দিতে হবে। দীর্ঘমেয়াদি এই পদক্ষেপই করোনার ছোবল থেকে দেশটিকে সুরক্ষা দিতে পারে।

সংবাদমাধ্যম এবিসি নিউজকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে ফাউচি বলেন, এ মুহূর্তে টিকাদান কর্মসূচির ওপরই সবচেয়ে বেশি জোর দেওয়া উচিত দিল্লির। প্রয়োজনে শুধু দেশজ উৎপাদনের ওপর ভরসা না করে বিদেশ থেকেও টিকা আমদানিতে নজর দেওয়া উচিত।

ভারতে করোনা রোগীদের জন্য শয্যা ও অক্সিজেন ঘাটতি নিয়েও কথা বলেন ফাউচি। তার ভাষায়, ‘মানুষকে অক্সিজেন দিতে না পারা অত্যন্ত বেদনাদায়ক বিষয়।’

হাসপাতালে শয্যা ঘাটতি নিয়ে তার পরামর্শ, ‘ভারতের উচিত অস্থায়ী হাসপাতাল তৈরি করা; যা রাতারাতি বানানো যাবে এবং প্রয়োজনে অন্যত্র সরিয়ে নেওয়া যাবে। গত বছর চীনও এই পন্থাই অবলম্বন করেছিল। রোগীকে হাসপাতালের বাইরে ফেলে রাখা কোনো কাজের কথা নয়।’

এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচও)-এর প্রধান বিজ্ঞানী সৌম্যা স্বামীনাথন বলেছেন, ভারতীয়রা অসচেতন। আর এজন্যই দেশটিতে সংক্রমণ বেড়েছে।

এক সাক্ষাৎকারে তিনি বলেন, মানুষের সচেতনতার অভাবও ভারতে এই ব্যাপক সংক্রমণের অন্যতম কারণ। দেশটিতে জমায়েত বেড়ে গিয়েছিল। মানুষের মাস্ক পরা ও অন্যান্য কোভিড বিধি মেনে চলার প্রবণতাও কমেছিল। তার ফলে প্রথমে নিচের স্তরে অনেক দিন ধরে সংক্রমণ ছড়িয়েছে। ধীরে ধীরে সেই সংক্রমণ উল্লম্বভাবে বাড়তে শুরু করে।

এভাবে বাড়তে থাকলে একটা সময় পরে তা হাতের বাইরে চলে যেতে পরে বলেও সতর্ক করেছেন এই ভারতীয় বিজ্ঞানী। পাশাপাশি ভারতে টিকাদান কর্মসূচির ধীর গতিকেও দায়ী করেছেন সৌম্যা।

তার ভাষায়, ভারতে এখনো পর্যন্ত মোট জনসংখ্যার দুই শতাংশ মানুষকে টিকা দেওয়া সম্ভব হয়েছে। এভাবে চলতে থাকলে বছর গড়িয়ে যাবে সবাইকে টিকা দিতে। তত দিনে ভাইরাস হয়তো নিজের চরিত্র বদল করে ফেলবে। তখন আর বর্তমান টিকার কার্যকারিতা থাকবে না।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..