1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • শুক্রবার, ১৯ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৩৯ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলায় আরেকজনের সাক্ষ্যগ্রহণ

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১৪ সেপ্টেম্বর, ২০২২
  • ১২০ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট :: চিত্রনায়ক সোহেল চৌধুরী হত্যা মামলায় রফিকুল ইসলাম মণ্ডলের সাক্ষ্যগ্রহণ করেছেন আদালত। আজ বুধবার ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-২ এর বিচারক জাকির হোসেনের আদালতে এ মামলায় সাক্ষ্যগ্রহণের জন্য দিন ধার্য ছিল।

আদালতের সরকারি কৌঁসুলি সাদিয়া আফরিন শিল্পী বিষয়টি গণমাধ্যমকে নিশ্চিত করে বলেন, সাক্ষী রফিকুল ইসলাম মণ্ডল জব্দ তালিকার সাক্ষী। বিচারক আজ সাক্ষ্যগ্রহণ শেষে আগামী ২৭ সেপ্টেম্বর পরবর্তী দিন ধার্য করেছেন।

এদিকে, গত ৫ এপ্রিল রাত ১১টা ৪০ মিনিটের দিকে আশীষ কুমার রায় চৌধুরীকে একটি কালো কাচের সাদা গাড়িতে করে র‍্যাব সদর দপ্তরের দিকে নিয়ে যাওয়া হয়। এ বহরে আরও তিনটি মাইক্রোবাস ছাড়াও র‍্যাবের একাধিক গাড়ি ছিল। এর আগে, ওই দিন রাত সাড়ে ৯টায় আশীষ রায় চৌধুরীর বাসায় অভিযান শুরু করে র‍্যাব।

অভিযান শেষে র‍্যাবের মুখপাত্র খন্দকার আল মঈন বলেন, ‘আশীষ রায় চৌধুরীর বিরুদ্ধে ২৮ তারিখে ওয়ারেন্ট (গ্রেপ্তারি পরোয়ানা) জারি হয়। তিনি এখানে আত্মগোপন করেছিলেন। তাঁর পরিবারের সদস্যরা এখানে ছিল না।’

সেদিন খন্দকার আল মঈন জানান, অভিযান চলাকালীন ২৩ বোতল মদ পেয়েছেন তাঁরা। এ ছাড়া এ সময় তাঁরা দুই নারীকেও আটক করেন। ওই দুজনের সঙ্গে আশীষ কুমার রায় চৌধুরীর কী সম্পর্ক, তা জানার জন্য জেরা করা হবে।

র‍্যাব সূত্রে জানা গেছে, আশীষ চৌধুরীকে যে বাসা থেকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে, তা তাঁর নামে নয়, একটি ব্যবসায়ী প্রতিষ্ঠানের নামে ভাড়া নেওয়া হয়েছিল। সেটা আশীষ চৌধুরী নেননি। ওই বাসায় একাধিক নারীর যাতায়াত ছিল।

১৯৯৮ সালের ১৮ ডিসেম্বর রাজধানীর বনানীর ১৭ নম্বর রোডের আবেদীন টাওয়ারে ট্রাম্পস ক্লাবের নিচে নায়ক সোহেল চৌধুরীকে গুলি করে হত্যা করে দুর্বৃত্তরা। ঘটনার দিনই নিহত সোহেল চৌধুরীর ভাই তৌহিদুল ইসলাম চৌধুরী গুলশান থানায় আদনান সিদ্দিকীকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা করেন। পরবর্তী সময়ে ১৯৯৯ সালের ৩০ জুলাই পুলিশের গোয়েন্দা শাখার (ডিবি) সহকারী কমিশনার আবুল কাশেম ব্যাপারি আসামি আদনান সিদ্দিকীসহ নয়জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দাখিল করেন।

অভিযোগপত্রে আজিজ মোহাম্মদ ভাই ওরফে আব্দুল আজিজ, ট্রাম্পস ক্লাবের মালিক আফাকুল ইসলাম ওরফে বান্টি ইসলাম, তারিক সাঈদ মামুন, সেলিম খান, হারুন অর রশীদ ওরফে লেদার লিটন ওরফে বস লিটন, আশীষ কুমার রায় চৌধুরী ওরফে বোতল চৌধুরী, ফারুক আব্বাসী ও সানজিদুল ইসলাম ইমনকে আসামি করা হয়।

 

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..