1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ০১:৩৪ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

মৌলভীবাজারে সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার কার্যালয়ে অল্প বৃষ্টিতেই জলাবদ্ধতা: দুর্ভোগ চরমে: নষ্ট হচ্ছে মুল্যবান জিনিসপত্র

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২২
  • ১২০২ বার পঠিত

বিশেষ প্রতিবেদক: অল্প বৃষ্টিাতেই মৌলভীবাজারে সদর উপজেলা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার কার্যালয়ে যুগ যুগ ধরে বর্ষাকালে জলাবদ্ধতা সুষ্টি

হয়ে আসলেও নেই কোন উদ্যেগ। একটু বৃষ্টি হলেই রুপ নেয় হাটু পানি কোমর পানিতে পুরো হাসপাতাল জুড়ে। মশা মাছি আর ড্রেনের ময়লার দুর্ঘন্ধে অফিসের কর্মকর্তা ও কর্মচারী এবং সেবা নিতে আসা রুগীরা মারাত্বক দুর্ভোগ পোয়াতে হচ্ছে। ফলে নষ্ট হচ্ছে সবকটি ভবনের দেয়ালসহ গুরুত্বপুর্ন আসবাপত্র।

সরকার সাধারণ মানুষ সঠিক চিকিৎসাসেবা

পাচ্ছে কিনা সেটি নিশ্চিত করতে বিভিন্ন পরিকল্পনা গ্রহন করলেও পুরনো ভবন আর জোড়াতলি দিয়ে চলছে শহরের পুরাতন হাসপাতাল সড়কের মৌলভীবাজার সদর প: প: কর্মকর্তার কার্যালয়ে। হাসপাতালের ভেতরে হেলফ ইনিয়ারিং,স্বাস্থ সেবা নিয়ে শেতশেতে হলরুম,হীড বাংলাদেশসহ বিভিন্ন এনজিও সংস্থার কাযক্রম। জলাবদ্ধতায় বছরে

র পর বছর চরম দুর্ভোগ পোয়াচেছন কর্মরত ও স্বাস্থ্য সেবা নিতে আসা মানুষ।

 

জানা গেছে এ হাসপাতালে ১৯৩৮সালে স্

থাপিত ও ১৯৮২ সালে সদও হাসপাতালের স্তানআন্ত করা হয়। অত্ব:পর ১৩টি ইউনিয়নের কমিউনিটি ক্লিানিকের এবং যক্ষা,ঠিকাসহ অন্যান্য কার্যক্রম পরিচালিত হয়ে আ

সছে। অথচ ১৯৩৮সালের পর আর হয়নি সংস্কার কাজ। বাথরুমের টাংকি,হাসপাতালের ব্যবহ্রত আবর্জনা যততত্র ফেলায় প্রতিবন্ধকতার সৃষ্টি।এছাড়াও ডেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় ব

র্ষাকালে স্থায়ী জলাবদ্ধা দেথা দেয়। সেই সাথে ড্রেনের দৃর্ঘন্ধে রোগ বালাইসহ নানা সমস্যায়

পড়তে হচ্ছে।

 

 

মৌলভীবাজার সদর উপজেলায় প্

রায় আড়াই লাখ মানুষের বসবাস। প্রত্যন্ত এ উপজেলার মধ্যবিত্ত ও নিুবিত্ত শ্রেণির। সরকারের স্বাস্থ্যসেবা নিতে এসে পড়তে হচ্ছে দুর্ভোগে। ১৯৩৮সালে স্থাপিত এই স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার কার্যালয়। ১২টি ইউনিয়ন নিয়ে প্রায় আড়াই লক্ষ মানুষের বসবাস মৌলভীবাজার সদর উপজেলায়। এখানে আসা ১২টি ইউনিয়নের কর্মকতা-কর্মচারী ও স্বাস্থ্য সেবা নিতে আসা মানুষের বর্ষাকালে ডেনেজ ব্যবস্থা না থাকায় চরম দুর্

ভোগ পোয়াতে হচ্

ছে। এ দু

র্ভোগ ঘোচাতে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষের দৃষ্টি আকর্ষণ জরুরী।

 

সেবা নিতে আসারা বলেন– হাটু পানি বেয়ে প্রবেশ ও বাহির হতে হচ্ছে। হাসপাতালের এমন চিত্র যতি হয় তাহলে কিভাবে গ্রহন করবো।এছাড়াও তারা আরো বলেন এখানকার কর্তৃপক্ষের উদাসীনতা রয়েছে। এভাবে চলতে থাকলে সরকারের স্বাস্থ্যসেবায় ব্যাঘাত ঘটবে।
কর্মকতা/কর্মচারীরা বলেন- আমরা অফিসে আসা যাওয়া করি পানি বেয়ে অফিস করি। সেই সাথে এখানে প্রায় সকল ভবনেই পানি ঢুকছে।

 

স্বাস্থ সেবা বিঘ্রিত হচ্ছে পুরো বর্ষাা মৌসুমে। শুথু তাই নয় প্রতিটি কক্ষেই পানি ঢুকছে বছরের পর বছর।। কিন্তুু পানি নিস্কাষনে ব্যবস্থা নিচ্ছেনননা। এনিয়ে উর্ধতন কৃতপক্ষকে অবগত করলেও কোন কাজ হচ্ছে।

এব্যপারে ডা: বর্নালী

দাস এর সাথে মোঠোফোনে আলাপকালে তিনি বলেন, বর্ষাকালে জলাবদ্ধ সৃষ্টি নিয়ে আমরা পৌরসভা ও হেলফ ইঞ্জিনিয়ারিং অফিসের সাথে বার বার আলাপ করলে ও কোন সুফল পায়নি। তার পর ও আমরা সংশ্রিদের সাথে যোগাযোগ চালিয়ে যাচ্ছি।

 

এব্যাপারে চৌধুরী জালাল উদ্দিন মুর্শেদ

,সিভিল সার্জন, মৌলভীবাজার বলেন- বর্ষাকালে সদর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্যর ভেতর বৃষ্টির পানি জমে মারাত্বকভাবে জলাবদ্ধর সৃষ্টি হয়ে চরম দুর্ভোগ পোয়াতে হচ্ছে। বিভিন্ন সময়ে পৌরসভা ও হেলথ ইঞ্জিরিয়ারিংকে অবগত করেছি কিন্তুু বাস্তবে কোন সমস্যার সমাধান হচ্ছেনা। ফলে স্বাস্থ্যসেবায় ব্যঘাত ঘটছে।

আড়াই লক্ষ মানুষের চিকিৎসা সেবায় নিয়োজিত ও সেবা প্রাপ্তিতে জলাবদ্ধতার চরম দুর্ভোগ থেকে রক্ষায় প্রয়োজনীয় পদক্ষেপে এগ্রিয়ে আসবেন এমনটাই দাবী ভুক্তভোগীদের।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..