1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ০৩:৫৭ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

ভোজ্যতেলের আমদানি ৪০-৫০ শতাংশে নামিয়ে আনা হবে: কৃষিমন্ত্রী

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ১৩ অক্টোবর, ২০২২
  • ১৭৮ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট : কৃষিমন্ত্রী ড. আব্দুর রাজ্জাক বলেছেন, আগামী তিন বছরে আমরা ভোজ্যতেলের আমদানি কমিয়ে আনব। দেশে তেলজাতীয় ফসলের উৎপাদন বৃদ্ধি করব। এখন ভোজ্যতেলের ৯০ শতাংশই আমদানি করতে হয়। এ আমদানি আমরা ৪০-৫০ শতাংশে নামিয়ে আনতে চাই।

আজ বৃহস্পতিবার রাজধানীর কৃষিবিদ ইনস্টিটিউশন বাংলাদেশ (কেআইবি) মিলনায়তনে ‘বিদ্যমান শস্য বিন্যাসে তৈল ফসলের অন্তর্ভুক্তি এবং ধান ফসলের অধিক ফলনশীল জাতসমূহের উৎপাদন বৃদ্ধি’ শীর্ষক কর্মশালায় তিনি এসব কথা বলেন।

বাংলাদেশ ধান গবেষণা ইনস্টিটিউট (ব্রি) ও কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তর যৌথভাবে এ কর্মশালার আয়োজন করে। কৃষি সচিব সায়েদুল ইসলামের সভাপতিত্বে কর্মশালায় আরও বক্তব্য দেন পরিকল্পনা প্রতিমন্ত্রী ড. শামসুল আলম ও বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর ড. আতিউর রহমান।

কৃষিমন্ত্রী বলেন, যে দেশের রপ্তানি আয় ৫০ বিলিয়ন ডলার, সে দেশকে ভোজ্যতেল আমদানিতে দুই বিলিয়ন ডলার খরচ করতে হচ্ছে। এটি বিস্ময়কর। ভোজ্যতেলের দাম বেড়ে গেলে রাজনীতিতেও তা প্রভাব ফেলে।

তিনি আরও বলেন, কোনোক্রমেই বাংলাদেশ বিদেশি সাহায্যের ওপর নির্ভশীল নয়, নির্ভরশীল থাকবেও না। দেশে চালের দাম অবশ্যই বেড়েছে। গমের দাম বেড়ে গেলে মানুষ চাল বেশি খায়। ফলে চালের দাম বাড়ে। এছাড়া রোহিঙ্গাদেরও দেশের চাল খাওয়াতে হচ্ছে।

কৃষিমন্ত্রী বলেন, করোনা মহামারি ও রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ- সব মিলিয়ে অর্থনীতিতে চাপ আছে। চালের দাম বাড়ায় খেটে খাওয়া মানুষের কষ্ট হচ্ছে, কিন্তু খাদ্য নিয়ে দেশে হাহাকার নেই। আগে এ সময়ে অনেক জায়গায় মঙ্গা হতো। কিন্তু গত ১৩ বছরে কোনো মানুষ না খেয়ে মারা যাওয়ার ঘটনা ঘটেনি।

বাংলাদেশ ব্যাংকের সাবেক গভর্নর আতিউর রহমান বলেন, কৃষকরা এখন শুধু দেশের জন্য খাদ্য উৎপাদন করেন না, বিদেশেও রপ্তানি করেন। যেসব পণ্য আগে আমদানি হতো, সেসব এখন দেশের কৃষকরাই উৎপাদন করেন। দেশের অর্থনীতি যে স্থিতিশীল, তার মূল কারণ কৃষক। প্রধানমন্ত্রী কিন্তু সারাবিশ্বের খাদ্যসংকটের কথা বলেছেন, কেবল বাংলাদেশের কথা বলেননি। আগামী বছর যে মহামন্দা আসছে সে সময়ও কৃষকদের জন্য বাংলাদেশ টিকে যাবে।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..