1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

হাওর কাউয়াদিঘীর সরকারী খালের অবৈধ দখল প্রশাসনের হস্তক্ষেপে উদ্ধার

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ৭৭২ বার পঠিত

 

মৌলভীবাজার প্রতিনিধিঃ রাজনগর হাওর কাউয়াদিঘীর সরকারী খালে প্রভাবশালীদের মাছ লোটপাট শেষ পর্যন্ত প্রাশাসনের হস্তক্ষেপে বন্ধ হলো। প্রতিবছর হাওর কাউয়াদিঘীর লামা মিটিপুর মৌজার সরকারী খালের মাছ অবৈধ ভাবে লুটে নেয় একটি অমৎস্যজীবি একটি মহল। খাল থেকে সেচ দিয়ে মাছ ধরার ফলে মাছের প্রজনন সহ পরিবেশের ক্ষতি ও সরকার হারায় প্রায় ২লাখ টাকার রাজস্ব। প্রতি বছরের মতো অবৈধ ভাবে মাছ ধরা চক্রটি সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন করার পর প্রশাসনের হস্তক্ষেপে ৫ ডিসেম্বর রাজনগর ইউনিয়নের তশীলদার,পুলিশ প্রশাসন, জন প্রতিনিধি উপস্থিতিতে প্রশাসনের নির্দেশে অবৈধ মাছ ধরা বন্ধ করে লাল নিশানা টাংগিয়ে দেওয়া হয়। ৮ নং ইউপি ১ নং ওয়ার্ড সদস্য মাহবুবুর রহমান জন স্বার্থে ও সরকারের রাজস্ব আদায়ে সক্রিয় ভূমিকায় উদ্ধার হয় সরকারী ভূমি চিকার খাল, লংগু নদী, প্রেমনগর পানি উন্নয়ন বোর্ডের একটি জলাশয়, পদ্মা বিলে সরকারি রাজস্ব, জাউয়া গ্রামে সরকারের দেওয়া ভূমিহীন পরিবারের ভূমি। কাউয়াদিঘী হাওরে মৎস্যজীবিদের স্বার্থরক্ষার্থে ২০২০ সালে একতা মৎস্যজীবি সমবায় সমিতি রাজনগর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তার হাওর কাউয়াদীঘি অবৈধ্য ভাবে দখল করে মাছ ধরা বন্ধ করার জন্য আবেদন করে। একতা মৎস্যজীবি সমবায় সমিতি লিঃ অবৈধ দখলদার উচ্ছেদ করে প্রকৃত জেলে কার্ডধারী মৎস্যজীবি সমবায় সমিতির নিকট লীজ দেওয়ার আবেদন করেন। পরিবেশের ক্ষতি ও মৎস্যজীবিদের অস্তিত্ব রক্ষা করতে মনসুর নগর ইউনিয়নের ১ নং ওয়ার্ডের সদস্য মাহবুবুর রহমান, ৮ নং মনসুরনগর ইউপির প্যানেল চেয়ারম্যান শামিম আহমেদ ভূমিকা নেওয়ার ফলে তাদেরকে হুমকি ধামকি দেওয়া হয়। এছাড়াও প্যানেল চেয়ারম্যন শামিম আহমদ ও মাহবুবুর রহমান পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষার্থে লামামিটিপুর মৌজার বাঁধের উপর নিজ খরচে ১ হাজার গাছের চারা লাগান। পরবর্তীতে কে বা কারা গাছের চারা ভংগে পেলে। এরপরও তারা আবারও গাছ লাগানোর সিন্ধান্ত নিয়েছেন। মাহবুবুর রহমান অভিযোগ, পুলিশ অবৈধ ভাবে মাছ ধরা বন্ধ করে দেওয়ায় প্রতিপক্ষের লোকেরা তার মৎস্যজীবি সমিতির হাওর কাউয়াদিঘীর একটি বিলের পাহাড়াদার রাসেল আহমদ, কাবুল মিয়া, মুন্না মিয়া, রাজ্জাক মিয়াকে হুমকি দিয়ে যায়। এসময় তারা ইউপি সদস্য মাহবুবুর রহমানকে প্রানে মারার জন্য খোঁজ করতে থাকে। বছরের পর বছর কাউয়াদিঘী হাওরের জলাশয় চলে যাচ্ছে অমৎস্যজীবির দখলে। অসহায় মৎস্যজীবিরা অর্ধাহারে অনাহারে দিন কাটাচ্ছে।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..