1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • মঙ্গলবার, ০৭ মে ২০২৪, ০৪:৫৩ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

মার্চ পর্যন্ত পেঁয়াজ সস্তা থাকবে

  • আপডেট টাইম : বৃহস্পতিবার, ২ মার্চ, ২০২৩
  • ১৪২ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট : ভারতে আগামী মার্চের মাঝামাঝি বাজারে রবি কিংবা শীতকালীন ফসল না আসা পর্যন্ত পেঁয়াজ সস্তা থাকবে। গত মঙ্গলবার বিশেষজ্ঞরা এই তথ্য জানিয়েছেন। ভারতীয় শীর্ষস্থানীয় সংবাদমাধ্যম বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের এক প্রতিবেদনে এই তথ্য পাওয়া গেছে।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, বাজারে পেঁয়াজের সরবরাহ ব্যাপক রয়েছে। ফলে উৎপাদন খরচও উঠছে না চাষিদের। এরই মধ্যে এশিয়ার বৃহৎ বাজার মহারাষ্ট্রের লাসালগাঁও বন্ধ করে দেয়া হয়েছে। এতে আরও ক্ষুব্ধ হয়ে পড়েছেন তারা। কারণ, বাধ্য হয়ে পণ্যটি মজুত করতে হচ্ছে তাদের।
স্বাধীন ফার্ম খাত বিশ্লেষক দিপক চৌভান বার্তা সংস্থা প্রেস ট্রাস্ট অব ইন্ডিয়াকে (পিটিআই) বলেন, বর্তমান অবস্থার জন্য অনেক কারণ আছে। এখন পেঁয়াজের ন্যায্য দাম পাচ্ছেন না কৃষকরা। ফলে পণ্যটি বিক্রি নিয়ে তাদের মাঝে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে। তবে ভালো খবর হচ্ছে, খরিপ ফসল কম উৎপাদন হয়েছে। ফলে পরবর্তীতে মজুত করা পেঁয়াজের ভালো দর পেতে পারেন তারা।
তিনি বলেন, দীর্ঘ সময় ধরে বৃষ্টিপাতের কারণে সঠিক সময়ে খরিপ শস্য বপণ করতে পারেননি কৃষকরা। ফলে উৎপাদন কম হয়েছে। এতে বর্তমানে মজুত পেঁয়াজ আগামীতে বিক্রি করে লাভবান হতে পারবেন তারা।
পুনে জেলার মঞ্ছরের উৎপাদনকারী শিবাজি আওয়াত বলেন, এখন প্রতি কুইন্টাল পেঁয়াজ বিক্রি করতে হচ্ছে ৫০০ রুপিতে। এতে চাষের ব্যয়ও উঠছে না। স্বাভাবিকভাবেই তা বিক্রি করতে ভয় পাচ্ছেন কৃষকরা।
উৎপাদনকারীদের ন্যায্যমূল্য নিশ্চিত করতে সরকারের হস্তক্ষেপ কামনা করেছেন বিশেষজ্ঞ ও কৃষকরা। নাষিক জেলার লাসালগাঁওয়ের চাষি চাঙদেব হলকার বলেন, আমাদের পেঁয়াজ পরিবহনে ৫০ শতাংশ ভর্তুকি দেয়া দরকার। সেই সঙ্গে আরও রপ্তানি বাড়ানোর উদ্যোগ প্রয়োজন।

ভারতে সস্তা থাকলেও ফিলিপাইনের মতো দেশগুলোতে পেঁয়াজের দাম অনেক চড়া। ভারতীয় হর্টিকালচার প্রোডিউস এক্সপোর্টাস অ্যাসোসিয়েশনের প্রেসিডেন্ট ও রপ্তানিককারক অজিত শাহ বলেন, সাধারণত দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশগুলো চীন থেকে শস্য কিনে থাকে। ফলে ভারতের পেঁয়াজের প্রতি তাদের আগ্রহী করে তোলা অনেক কঠিন হবে।
তিনি বলেন, ভারতীয় পেঁয়াজের বড় ক্রেতা বাংলাদেশ। কিন্তু গত দুই বছর ধরে পণ্যটি রপ্তানিতে নিষেধাজ্ঞা আরোপ করে রেখেছে কেন্দ্রীয় সরকার। ফলে প্রতিবেশী দেশটির কৃষকরা এখন নিজেরাই উৎপাদন শুরু করেছে। এতে সেখানে সরবরাহ বেড়েছে। তাতে ভারতে পেঁয়াজের বাজার চাপে পড়েছে।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..