1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০৫:৫০ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

বাইডেন প্রশাসনে এক-তৃতীয়াংশই অভিবাসী

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ২ জুন, ২০২১
  • ২০০ বার পঠিত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক :: যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন প্রশাসনে বিভিন্ন পর্যায়ে নিয়োগপ্রাপ্ত ১৫০০ জনের এক-তৃতীয়াংশই হচ্ছেন অভিবাসী অথবা অভিবাসীদের সন্তান। বাইডেন নিজেই এ দাবি করেছেন।

উল্লেখ্য, যুক্তরাষ্ট্রে চলতি জুন মাস হচ্ছে ‘অভিবাসী সমাজের ঐতিহ্যের মাস’। এ উপলক্ষে ১ জুন মঙ্গলবার বাইডেন আরও বলেছেন, সাবেক প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প আমলে অভিবাসীরা নিগৃহীত হয়েছেন, কথায় কথায় তিরস্কৃত হয়েছেন। তেমন একটি বাজে পরিস্থিতি থেকে গোটা সমাজ মুক্তির পথে হাঁটছে এবং সর্বত্র উন্নয়নের জোয়ার বাইছে।

চলতি বছরের ২০ জানুয়ারি শপথ গ্রহণের পরই প্রেসিডেন্ট বাইডেন তার নির্বাচনী অঙ্গীকারের পরিপূরক হিসেবে ১১ মিলিয়ন নথিপত্রহীন অভিবাসীকে শর্ত সাপেক্ষে নাগরিকত্ব প্রদানের একটি প্রস্তাব কংগ্রেসে পাঠিয়েছেন। তার বড় একটি অংশ প্রতিনিধি পরিষদে পাশ হলেও রিপাবলিকানদের অসহযোগিতার কারণে তা সিনেটে আটকে রয়েছে।

প্রেসিডেন্ট বাইডেন বলেছেন, ক্ষমতা গ্রহণের দিন থেকেই আমার প্রশাসন যুক্তরাষ্ট্র যে অভিবাসীদের দেশ সেটি দৃশ্যমান করতে আন্তরিক অর্থেই কাজ করছে। যার প্রমাণ হচ্ছে রাজনৈতিক কারণে এখন পর্যন্ত নিয়োগপ্রাপ্ত ১৫০০ জনের মধ্যে অন্তত ৫০০ জনই অভিবাসী অথবা তাদের সন্তান।

ইমিগ্রেশন পলিসি ইন্সটিটিউটের তথ্য অনুযায়ী, যুক্তরাষ্ট্রের মোট জনসংখ্যার প্রায় ২৫ ভাগ হলেন অভিবাসী এবং তাদের সন্তান। তাদের অন্যতম হলেন ভাইস প্রেসিডেন্ট কমলা হ্যারিস। হোমল্যান্ড সিকিউরিটি মন্ত্রী আলেজান্দ্রো ম্যালোরকাস কিউবার অভিবাসী।

বাইডেন জানিয়েছেন, করোনা মহামারির সময়ে নিজেদের জীবন বাজি রেখে যারা জরুরি সেবা দিয়েছেন তার বড় একটি অংশ অভিবাসী সমাজের সদস্য। মৃত্যুবরণকারীদের মধ্যেও রয়েছেন অনেকে।

বাইডেন প্রশাসনে রাজনৈতিক নিয়োগের অপেক্ষায় আরও আড়াই হাজার পদ শূন্য রয়েছে। নানাবিধ কারণে প্রশাসনে স্থিতি না আসায় এসব পদ পূরণে কালক্ষেপণ করা হচ্ছে বলে জানা গেছে। এ কারণে বাংলাদেশি আমেরিকানদের মধ্য থেকে যে দুয়েকজনের তালিকা রয়েছে, সেগুলো ঝুলে রয়েছে। এ তালিকায় রাষ্ট্রদূত ওসমান সিদ্দিক এবং ড. নীনা আহমেদের নামও রয়েছে।

প্রসঙ্গত, চলতি জুন মাসকে ‘অভিবাসী সমাজের ঐতিহ্যের মাস’ হিসেবে প্রেসিডেন্ট বারাক ওবামাও পালন করেছেন। তবে ট্রাম্প আমলে কখনই এটি উদযাপিত হয়নি।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..