1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

পরীমনির শোকাবহ দুটি দিন, প্রথম স্বামীর স্মৃতি চারণ

  • আপডেট টাইম : রবিবার, ২৪ নভেম্বর, ২০২৪
  • ৭২ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট : চিত্রনায়িকা পরীমনির জন্য গত দুই দিন ছিল খুবই দুঃখের দিন। কয়েক ঘণ্টার ব্যবধানে দুজন কাছের মানুষকে হারিয়েছেন তিনি।
গত শুক্রবার (২২ নভেম্বর) ভোর ৫টায় ঢাকা-ফরিদপুর মহাসড়কের ভাঙ্গায় মর্মান্তিক সড়ক দুর্ঘটনায় মারা যান পরীমনির ‘প্রাক্তন স্বামী’ ইসমাইল হোসেন জমাদ্দার।
এর একদিন পর শনিবার (২৩ নভেম্বর) সন্ধ্যায় ইউনাইটেড হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় মারা গেলেন তার প্রথম ছবির পরিচালক শাহ আলম মন্ডল।
পরিচালক শাহ আলমের হাত ধরে সিনেমায় আসেন পরীমনি। এই পরিচালক তাকে নিয়ে নির্মাণ করেন ‘ভালোবাসা সীমাহীন’। তার নির্মিত অন্য ছবিগুলো হচ্ছে ‘আপন মানুষ’, ‘ডনগিরি’ এবং ‘লকডাউন লাভ স্টোরি’।
শনিবার বিকেলের দিকে পরীমনি তার ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া এক পোস্টে লেখেন, ‘নিয়তির ডাকে দিলে যে সাড়া ফেলে গেলে শুধু নীরবতা। যার চলে যায় সেই বোঝে হায় বিচ্ছেদের কী যন্ত্রণা!’
পরীমনির এই বিষাদময় পোস্টের সঙ্গে অনেকেই দুর্ঘটনায় ইসমাইল হোসেন জমাদ্দারের মৃত্যুর সম্পর্ক খুঁজে পেয়েছেন।
আবার অনেকেই পরীমনির নানা শামসুল হক গাজীর মৃত্যুর সঙ্গে এই স্ট্যাটাসের যোগসূত্র খুঁজে পাচ্ছেন। কারণ এক বছর আগে ঠিক এই দিনেই নানা শামসুল হক গাজীকে হারিয়েছেন তিনি। আর এরই মধ্যে পরীমণির প্রথম পরিচালক চলে গেলেন।
তবে যে ইসমাইল হোসেনকে নিয়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে পরীমনিকে জড়িয়ে এত কথা, সে প্রসঙ্গে একটি গণমাধ্যমকে শনিবার সন্ধ্যায় পরীমনি বলেছেন, ‘ইসমাইল হোসেন জনি আমাদের আত্মীয়। আমার আপন খালাতো ভাই। আমার বড় খালুর বড় ভাইয়ের ছেলে। আমরা একসঙ্গে বেড়ে উঠেছি। বয়সে যদিও আমার চেয়ে ৫-৬ বছরের বড়, তারপরও আমাদের সম্পর্কটা ছিল খুবই চমৎকার। ’
পরীমনি আরও বলেন, ‘এবার বাড়িতে আসার পরই আমার মা (খালাকে মা বলে ডাকেন পরীমনি) বললেন, “ও (ইসমাইল) তো বাইক অ্যাক্সিডেন্ট করছে। ” আমি বললাম, “কী!” পরে বললেন, “ও তো মারা গেছে!” এলাম নানুভাইয়ের মৃত্যুবার্ষিকীতে, এসে শুনি ইসমাইলের মৃত্যুর খবর! এটা মেনে নেওয়া যে কতটা কষ্টের, বলে বোঝাতে পারব না। ’
ইসমাইলকে দেখতে গিয়েছিলেন, এমন প্রশ্নের জবাবে পরীমনি বলেন, ‘আমি সাধারণত মৃত মানুষের মুখ দেখতে পারি না। এই জীবনে একমাত্র নানুভাইয়ের মরা মুখটাই শুধু দেখতে পেরেছি। আর কারোটা দেখা সম্ভব হয়নি। ইসমাইলেরও দেখা সম্ভব হয়নি। কবর জিয়ারত করেছি। সেই কবরস্থানে পাশাপাশি আমাদের পরিবারেরই অনেকগুলো কবর। সবচেয়ে নতুন কবর, ইসমাইলের। ওর বাবাসহ আমরা কবর জিয়ারতে গেছি। সবকিছু ছাপিয়ে সে তো আমার আত্মীয়। তাই তার সঙ্গে আমার সম্পর্কও তো সব সময়ের।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..