1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

ইউক্রেন যুদ্ধের অবসানে রিয়াদে বৈঠকে বসছেন ল্যাভরভ-রুবিও

  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ১৮ ফেব্রুয়ারী, ২০২৫
  • ৯৫ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট : ইউক্রেন যুদ্ধ নিয়ে একটি সমঝোতায় পৌঁছানোর লক্ষ্যে সৌদি আরবে হবে ডোনাল্ড ট্রাম্প ও ভ্লাদিমির পুতিনের বৈঠক। সেই বৈঠকের পূর্ব প্রস্তুতি হিসেবে রিয়াদ সফর করছেন মার্কিন ও রুশ শীর্ষ কর্মকর্তারা।
মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিও ইতোমধ্যে রিয়াদে পৌঁছে গেছেন। পৌঁছেছেন রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভও।
সৌদি ক্রাউন প্রিন্স মোহাম্মদ বিন সালমান সোমবার রিয়াদের আল-ইয়ামামাহ প্রাসাদে মার্কিন পররাষ্ট্রমন্ত্রী মার্কো রুবিওকে স্বাগত জানান। এই সাক্ষাতে দুই নেতা তাদের দেশগুলোর মধ্যে সম্পর্কের বিভিন্ন দিক নিয়ে গভীরভাবে আলোচনা করেন।
রুবিও আজ সৌদি আরবে রুশ পররাষ্ট্রমন্ত্রী সের্গেই ল্যাভরভের সঙ্গে একটি গুরুত্বপূর্ণ বৈঠকে বসবেন। এই সাক্ষাতের মূল লক্ষ্য ইউক্রেনে চলমান যুদ্ধের অবসান ঘটানোর জন্য আলোচনা করা। ২০২২ সালে রাশিয়া ইউক্রেন আক্রমণ করার পর থেকে এই বৈঠকটি দুই দেশের মধ্যে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ আলোচনা হিসেবে বিবেচিত হচ্ছে।
রুবিওর সঙ্গে মার্কিন প্রতিনিধিদলে রয়েছেন ট্রাম্পের জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা মাইক ওয়াল্টজ এবং হোয়াইট হাউজের মধ্যপ্রাচ্য বিষয়ক বিশেষ প্রতিনিধি স্টিভ উইটকফ। উইটকফ একজন বিলিয়নিয়ার, রিয়েল এস্টেট ডেভেলপার এবং ট্রাম্পের ঘনিষ্ঠ বন্ধু, যিনি আন্তর্জাতিক আলোচনায় গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেছেন।
রাশিয়ার পক্ষ থেকে ল্যাভরভের সঙ্গে আলোচনায় অংশ নিচ্ছেন ক্রেমলিনের পররাষ্ট্রনীতি বিষয়ক উপদেষ্টা ইউরি উশাকভ। উভয়ই অভিজ্ঞ কূটনীতিক, যারা রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের পররাষ্ট্রনীতি বাস্তবায়নে দীর্ঘদিন ধরে কাজ করে আসছেন।

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের মতে, এই বৈঠকটি (মস্কোর যুদ্ধ বন্ধের ইচ্ছার) গম্ভীরতা পরীক্ষা করার একটি ‘প্রথম পদক্ষেপ’ হতে পারে, তবে এটি আনুষ্ঠানিক আলোচনা শুরু করার অর্থ নয়। অন্যদিকে, রাশিয়া বলছে যে আলোচনা মূলত মার্কিন-রুশ সম্পর্ক পুনরুদ্ধারের উপর কেন্দ্রীভূত হবে।
এই বৈঠকটি আন্তর্জাতিক কূটনীতিতে একটি নতুন দিগন্ত উন্মোচনের সম্ভাবনা তৈরি করেছে। দুই দেশের মধ্যে সম্পর্ক উন্নয়নের জন্য এটি একটি গুরুত্বপূর্ণ সুযোগ হিসেবে দেখা হচ্ছে। রুবিও এবং ল্যাভরভের এই আলোচনা বিশ্ব রাজনীতিতে ব্যাপক প্রভাব ফেলতে পারে, বিশেষ করে ইউক্রেন সংকটের সমাধানে। এই আলোচনা কতটা সফল হবে, তা এখনই বলা যাচ্ছে না, তবে এটি একটি আশাব্যঞ্জক পদক্ষেপ বলে মনে করা হচ্ছে।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..