শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ০৬:৪৩ অপরাহ্ন
স্টাফ রিপোটার: মৌলভীবাজার দি ফ্লাওয়ার্স কেজি এন্ড হাইস্কুলের সাংস্কৃতিক পরিবেশনায় মঞ্চ মাতানো ব্যান্ডের আওয়াজ মানুষের মরন যন্ত্রনা লেখক ও কলামিষ্ট, সৈয়দ সিরাজুল ইসলাম সিরাজি : মৌলভীবাজার পহেলা এপ্রিল দি ফ্লাওয়ার্স কেজি এন্ড হাইস্কুলের ৪০ বর্ষপূর্তি ও পুনর্মিলনী উৎসবের শেষ পর্বে সাংস্কৃতিক পরিবেশনায় মঞ্চ মাতাতে গিয়ে ব্যান্ডের আওয়াজে এলাকায় তৈরী হয়েছে শব্দ দূষন। আশপার্শ্বের বাসা বাড়ির মানুষ ঘরে থাকা কষ্টকর হয়ে পড়েছে। কোমল মতি শিশু, বৃদ্ধ, অসুস্থ মানুষের অশান্তির কারন হয়ে দাঁড়িয়েছে। এছাড়াও এসএসসি টেষ্ট পরীক্ষার্থীদের পড়া শোনায় মারাতœক ভাবে বিঘœ তৈরী করছে। এলাকার অনেক সচেতন মানুষ মোবাইল ফোনে সংবাদ কর্মীদেরে অভিযোগ করছেন ভিতরে ব্যান্ডের তালে তালে উন্মাদ অশ্লীল নাচ চলছে। অভিযোগের সত্যতা যাচাইয়ের জন্য সংবাদ কর্মীরা দি ফ্লাওয়ার্স কেজি এন্ড হাইস্কুলের গেইট পর্যন্ত গিয়ে সত্যতা প্রমান পেলেও তাদেরে ভিতরে প্রবেশ করতে বাঁধা সৃস্টি করা হচ্ছে। সরেজমিনে গেলে দেখা যায় পাশ্বোই রেয়েছে জর্জ কোর্ট, চীপজুডিশিয়াল ম্যাজিস্ট্রট আদালত, সরকারী কলেজ, মহিলা কলেজ ও হোস্টোলসহ বাসাবাড়ি। সকালে থেকেই রাস্তাঘাট বন্ধ,যানজট আর শব্দ দূষনে সাধারন মানুষ ক্ষোভ প্রকাশ করছেন। স্থানীয় বাসিন্দারা অভেযোগ করে বলেন- সকাল থেকে সাউন্ড আর রাস্তা পাড়াপাড়ে বিড়ম্বনায় অতিষ্ট। অভিযোগ উঠেছে, অনুষ্টান মালায় আমন্ত্রন জানিয়ে প্রবেশে কড়াকড়ি। সকালে ও রতে সাংবাদিকরা প্রবেশ করতে গেলে অসৌজন্য মুলক আচরন করে বাধা প্রদান করা হয়। পূর্ণমিলনির নাম ”আনন্দমঠ” নিয়ে প্রথমে সমালোচনা করে অনেকেই সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লিখেন। তারা বলেন এতো সব সুন্দর নাম থাকতে কেনো এই সাম্প্রদায়িক নাম দিয়ে এমন বির“প প্রতিক্রিয়ার বা বিতর্কের সৃষ্টি করে সুনামধন্য এই শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের ভাবমূর্তি নষ্ট করা হলো। প্রাক্তন শিক্ষার্থীর ব্যানারে দু’চার জনের ব্যক্তি স্বার্থ বা আর্থিক ফায়াদা লুটতে কেনো এমন বিতর্কিত নাম দিয়ে এমন আয়োজন এমন প্রশ্ন সচেতন মহলের।
সাংস্কৃতিক পরিবেশনায় মঞ্চ মাতানো শব্দ দূষন করেই শেষ নয়। আরোও রয়েছে আতংক সৃষ্টিকারী বর্ণিল আতশবাজি। রাত যত গভীরের দিকে যাচ্ছে সাংস্কৃতিক পরিবেশনায় মঞ্চ মাতানো ব্যান্ডের আওয়াজ আরো বিকট আকার ধারন করছে, সাথে সাথে চলছে উন্মাদ অশ্লীল নাচ। শ্রমিক, চাকুরীজীবি, স্কুল কলেজের ছাত্র ছাত্রীরা আগামী কাল স্কুাল কলেজ ও কাজে কিভাবে যোগ দেবেন তা নিয়ে চিন্তায় আছেন। সচেতন মহলের ধারনা এটা বিনোদন হতে পারেনা। যে বিনোদন সমাজের মানুষের মÍাতœক সমস্যা সৃষ্টি করতে পারে। অনেকের অভিযোগ হয়তো রাতের
———————
বিস্তারিত আসছে