1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ০১:১৭ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

অনেকে হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসা পাচ্ছেন না: স্বাস্থ্যমন্ত্রী

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ৭ এপ্রিল, ২০২১
  • ২২০ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোট : লাফিয়ে লাফিয়ে করোনা সংক্রমণ বাড়তে থাকায় শংকা প্রকাশ করে স্বাস্থ্যমন্ত্রী জাহিদ মালেক বলেছেন, দেশে করোনা সংক্রমণ আশঙ্কাজনকভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। ফলে হাসপাতালগুলোতে চিকিৎসক ও স্বাস্থ্যকর্মীরা সেবা দিতে হিমশিম খাচ্ছেন।

স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, হাসপাতালগুলোতে রোগীর চাপ এতটাই বেড়েছে যে সেবা দিতে আমাদের স্বাস্থ্যকর্মীদের হিমশিম খেতে হচ্ছে। অনেকে হাসপাতালে গিয়ে চিকিৎসা পাচ্ছেন না।

বুধবার দুপুর ১২টায় এক ভার্চুয়াল মিটিংয়ে তিনি এসব কথা বলেন।

দেশের ইতিহাসে আজও (বুধবার) করোনায় মৃত্যু ও শনাক্তের সংখ্যা সর্বোচ্চ।গত ২৪ ঘণ্টায় দেশে নতুন করে করোনাভাইরাসে আক্রান্ত হয়ে মারা গেছেন ৬৩ জন। এ সময়ে করোনা ধরা পড়েছে ৭ হাজার ৬৬২ জনের শরীরে।

বিশ্ব স্বাস্থ্য দিবস ২০২১ উপলক্ষে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব মেডিকেল বিশ্ববিদ্যালয়ের (বিএসএমএমইউ) আয়োজনে ওই ভার্চুয়াল মিটিংয়ে স্বাস্থ্যমন্ত্রী বলেন, আমরা সব হাসপাতালে বেড বাড়ানোর চেষ্টা করছি। সাধারণ রোগী কমিয়ে করোনা রোগীদের জন্য বাড়তি বেডের ব্যবস্থার চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছি। এতে সাধারণ রোগীদেরও কষ্ট হবে।

সাধারণ রোগীদের চিকিৎসা আর করোনা রোগী বৃদ্ধি- দুটি মিলে স্বাস্থ্যসেবার ওপর বিরাট চাপ উল্লেখ করে জাহিদ মালেক বলেন, আমাদের চিকিৎসক ও নার্সরা কাজ করতে করতে পরিশ্রান্ত হয়ে পড়েছেন। তাদের আমরা ছুটি দিতে পারছি না। এখন যদি আমরা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে না পারি, তবে হাসপাতালে রোগীদের জায়গা দেওয়া সম্ভব হবে না।

গতকালও (মঙ্গলবার) স্বাস্থ্যমন্ত্রী উদ্বেগ ও শংকা প্রকাশ করেন। তিনি বলেছিলেন, প্রতিদিন যদি ৪-৫ হাজার রোগী বাড়ে তাহলে সারা শহরকে হাসপাতাল বানালেও সামাল দেওয়া সম্ভব না।মন্ত্রী আরও বলেছিলেন, করোনার দ্বিতীয় ঢেউ প্রতিরোধে ঢাকার সব হাসপাতালে শয্যা বাড়ানোর ব্যবস্থা করছি। আড়াই হাজার শয্যাকে পাঁচ হাজার করা হয়েছে, এরচেয়ে বেশি বাড়ানো সম্ভব না।জনগণ সতর্ক না হলে মনে রাখতে হবে, পাঁচ হাজার শয্যার পর হাসপাতালগুলোতে এক ইঞ্চি জায়গা নেই আর শয্যা স্থাপনের।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..