1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • সোমবার, ১৪ অক্টোবর ২০২৪, ০২:৪৯ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

বাংলাদেশ ও পাকিস্তানে আটকে পড়া নাগরিকদের ফিরিয়ে নিতে ৫০ বৃটিশ এমপির চিঠি

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ৯ এপ্রিল, ২০২১
  • ২৯০ বার পঠিত

অনলাইন ডেস্: বাংলাদেশ ও পাকিস্তানে আটকে পড়া নাগরিকদের দেশে ফিরিয়ে নিতে চার্টার ফ্লাইট বা ভাড়া করা বিমানের ব্যবস্থা করতে প্রধানমন্ত্রী বরিস জনসনের প্রতি এক চিঠিতে স্বাক্ষর করেছেন বৃটিশ পার্লামেন্টের প্রায় ৫০ সদস্য। একই চিঠিতে তারা ‘রেড লিস্ট’ কখন রিভিউ বা পর্যালোচনা করা হবে সে বিষয়ে স্পষ্ট বক্তব্য জানতে চেয়েছেন।

 

এ খবর দিয়েছে অনলাইন ডন। বল্টন সাউথ ইস্ট থেকে নির্বাচিত পাকিস্তানি বংশোদ্ভূত বৃটিশ এমপি ইয়াসমিন কুরেশির নেতৃত্বে এই চিঠি লেখা হয়েছে। চিঠিতে বলা হয়েছে, এই দুটি দেশের বিরুদ্ধে নিষেধাজ্ঞা দেয়া হয়েছে শর্ট নোটিশে বা অল্প সময় হাতে রেখে। এর ফলে ভ্রমণকারীরা বিদেশে যেখানে আছেন সেখানেই আটকরা পড়েছেন। এমনকি দেশে ফেরার জন্য তাদেরকে বিবেচ্য অর্থ ঋণ করতে হচ্ছে। তাই আটকে পড়া বৃটিশ নাগরিকদের আর্থিক সহায়তা অথবা ভাড়া বিমানে দেশে ফিরিয়ে নেয়ার জন্য সরকারের প্রতি আহ্বান জানিয়েছেন ওইসব এমপি।

চিঠিতে আরো বলা হয়েছে, যদি এটা করা না যায়, তাহলে ‘কাট-অফ’ তারিখ বর্ধিত করো উচিত। যাতে ওইসব দেশে অবস্থানরত বেশির ভাগ বৃটিশ নাগরিক দেশে ফেরার জন্য পর্যাপ্ত পরিমাণে অর্থ সঞ্চয় করতে পারেন। এসব মানুষের বেশির ভাগই কোনো ঝুঁকিতে নেই এমনকি তারা সম্পদশালী মানুষও নন। এসব মানুষ সাধারণ খেটে খাওয়া শ্রেণির। বৃটিশ সরকার গত সপ্তাহে ঘোষণা করেছে যে, পাকিস্তানকে ‘রেড লিস্ট’ তালিকায় যোগ করা হবে।

এর ফলে সেখানে ভ্রমণ নিষেধাজ্ঞা থাকবে। তা কার্যকর হবে ৯ এপ্রিল থেকে। এর অধীনে বৃটিশ অথবা আইরিশ নাগরিক অথবা আবাসিক অনুমোদন আছে এমন ব্যক্তি ছাড়া পাকিস্তান থেকে কোনো যাত্রীকে বৃটেনে প্রবেশ করতে দেয়া হবে না। কিন্তু পাকিস্তানে একজন প্রাপ্ত বয়স্ক ব্যক্তিকে ১০ দিনের জন্য হোটেলে রুম ভাড়া হিসেবে পরিশোধ করতে হয় ১৭৫০ পাউন্ড।

এ সময়ে বাধ্যতামূলক করোনা পরীক্ষার জন্য প্রতিজন যাত্রীকে বাড়তি ২১০ পাউন্ড গুনতে হয়। ওই চিঠিতে উদ্বেগ প্রকাশ করা হয়েছে যে, কেন কি কারণে পাকিস্তানকে ‘রেড লিস্টে’ তালিকাভুক্ত করা হয়েছে। এক্ষেত্রে ডাটা, তথ্যপ্রমাণ এবং বৈজ্ঞানিক যৌক্তিক কারণের ঘাটতি আছে বলে চিঠিতে বলা হয়েছে। এতে আরো বলা হয়েছে, পাকিস্তানে বর্তমানে করোনা সংক্রমণের হার বৃটেনের হারের চেয়ে অনেক কম। চিঠিতে এমপিরা সরকারের কাছে আরো দাবি তুলেছেন, ‘রেড লিস্ট’ থেকে দেশগুলোকে মুক্তি দেয়ার জন্য আবার কবে এটা নিয়ে রিভিউ করা হবে তা জানাতে।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..