1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • শুক্রবার, ২৬ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:৫১ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সার্ভারে ত্রুটি, চেক ক্লিয়ারিং বন্ধ

  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১৮ এপ্রিল, ২০২১
  • ৩০০ বার পঠিত
অনলাইন ডেস্ক: কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সার্ভারে ত্রুটির কারণে চেক ক্লিয়ারিংয়ের কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে। চেক লেনদেন নিষ্পত্তির কাজে নিয়োজিত বাংলাদেশ অটোমেটেড ক্লিয়ারিং হাউস (ব্যাচ) কাজ করছে না। ফলে ভোগান্তিতে পড়েছেন গ্রাহক।খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, গত ১৩ এপ্রিল (মঙ্গলবার) থেকে গ্রাহকের চেক ক্লিয়ারিং বন্ধ রয়েছে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের সার্ভারের ত্রুটির কারণে এ সমস্যা হচ্ছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করে বাংলাদেশ ব্যাংকের নির্বাহী পরিচালক ও মুখপাত্র মো. সিরাজুল ইসলাম বলেন, টেকনিক্যাল সমস্যার কারণে এটা হয়েছে। প্রথমে সিদ্ধান্ত হয় কোনো ব্যাংক খোলা রাখা হবে না। তখন হলিডে ঘোষণা করা হয়েছিল। ওই ঘোষণা অনুযায়ী সব বন্ধ করে দেওয়া হয়েছিল। আবার যখন ব্যাংক খোলার ঘোষণা এলো তখন কিছু কিছু ক্ষেত্রে সমস্যা সৃষ্টি হয়েছে। তবে আমরা আশা করছি আজকের মধ্যে এ সমস্যার সমাধান হয়ে যাবে।
এর আগে কেন্দ্রীয় ব্যাংকের পক্ষ থেকে বলা হয়েছিল, জরুরি আন্তঃব্যাংক লেনদেন সম্পন্নের সুবিধার্থে সরকার ঘোষিত সার্বিক কার্যাবলী/চলাচলে নিষেধাজ্ঞার সময় বাংলাদেশ অটোমেটেড ক্লিয়ারিং হাউস (বিএসিএইচ) বা কেন্দ্রীয় ব্যাংকের স্বয়ংক্রিয় নিকাশ ঘরের কার্যক্রমও সীমিত পরিসরে চালু থাকবে।নতুন নির্দেশনায় বলা হয়েছে, লকডাউনে পাঁচ লাখ টাকার বেশি অংকের চেক ক্লিয়ারিংয়ের জন্য বেলা ১১টার মধ্যে পাঠাতে হবে। এসব চেক দুপুর ১২টার মধ্যে নিষ্পত্তি হবে। আর যেকোনো রেগুলার চেক বেলা সাড়ে ১১টার মধ্যে ক্লিয়ারিংয়ের জন্য পাঠাতে হবে। এসব চেক নিষ্পত্তি হ‌বে দুপুর ১টার ম‌ধ্যে। পরবর্তী নির্দেশনা না দেওয়া পর্যন্ত এই সময়ে চেক ক্লিয়ারিং করবে বিএসিএইচ। কিন্তু টেকনিক্যাল সমস্যার কারণে গত ১৩ এপ্রিল থেকে এ কার্যক্রম বন্ধ রয়েছে।
করোনার দ্বিতীয় ঢেউ মোকাবিলায় ১৪ থেকে ২১ এপ্রিল পর্যন্ত কঠোর বিধিনিষেধ আরোপ করেছে সরকার। এই সময়ে প্রথমে ব্যাংক বন্ধ রাখার কথা বলা হলেও পরে সিদ্ধান্ত থেকে সরে আসে কেন্দ্রীয় ব্যাংক। সীমিত পরিসরে ব্যাংক খোলা রাখতে নির্দেশ দেওয়া হয়।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..