1. newsmkp@gmail.com : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. info@fxdailyinfo.com : admi2017 :
  3. admin@mkantho.com : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
ব্রেকিং নিউজ :
জাতীয় :  সন্ধ্যায় তিন বিভাগে কালবৈশাখীর আশঙ্কা

মতিন হত্যা মামলায় ১ জনের মৃত্যুদণ্ড, যাবজ্জীবন ৭

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ৩০ মার্চ, ২০২২
  • ১০৩ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট :: ২০০৬ সালে জয়পুরহাট সদর উপজেলার ধারকী গ্রামে আব্দুল মতিন হত্যা মামলায় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৭ আসামির মধ্যে একজনের সাজা বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট। তবে অপর ৬ আসামির সাজা কমিয়ে যাবজ্জীবন করা হয়েছে। এ ছাড়া বিচারিক আদালতে যাবজ্জীবন কারাদণ্ডপ্রাপ্ত একমাত্র আসামির দণ্ডও বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট। সেই হিসাবে যাবজ্জীবন সাজা পাচ্ছেন ৭ জন।

আসামিদের ডেথ রেফারেন্স ও জেল আপিলের শুনানি নিয়ে আজ বুধবার (৩০ মার্চ) বিচারপতি মো. ইকবাল কবির ও বিচারপতি মো. কামরুল হোসেন মোল্লার সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্ট বেঞ্চ এ রায় দেন।

মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত আসামি হলেন ধারকী গ্রামের মো. মাজিরউদ্দিন। আর যাবজ্জীবন সাজাপ্রাপ্তরা হলেন একই গ্রামের ওয়াজেদ আলী ওরফে তোরাফ, মো. চৈতুন মোল্লা, ছাবাদুল, মো. আনু, আবু হাসান দিলীপ, মন্টু মিয়া ও মাহবুব আলম বাবু। এ ছাড়া নিম্ন আদালতে বিচার চলাকালে এক আসামির মৃত্যু হওয়ায় তাকে অব্যাহতি দেওয়া হয়।

আদালতে আসামিপক্ষে শুনানিতে ছিলেন আইনজীবী হেলাল উদ্দিন মোল্লা, আহসান উল্লাহ, নাজমুল হাসান রাকিব, সৈয়দা ফারাহ হেলাল, মো. বেলাল হোসেন ও রাষ্ট্র নিযুক্ত আইনজীবী এস এম শফিকুল ইসলাম।

অপর দিকে রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল মো. আমিনুল ইসলাম, সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল মাসুদ রানা মোহাম্মদ হাফিজ, মোহাম্মদ জাহাঙ্গীর আলম ও মোহাম্মদ হুমায়ুন কবির।

পরে ডেপুটি অ্যাটর্নি জেনারেল আমিনুল ইসলাম বলেন, বিচারিক আদালতে মৃত্যুদণ্ডাদেশ পাওয়া ৭ জনের মধ্যে শুধু মাজির উদ্দিনের সাজা বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট। বাকিদের দণ্ড কমিয়ে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন। এ ছাড়া বিচারিক আদালতে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড পাওয়া বাবুর দণ্ড বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট।

২০০৬ সালের ২৭ অক্টোবর সকালে পূর্বশত্রুতার জেরে ধারকী গ্রামের আব্দুল মতিনকে ধারালো অস্ত্র দিয়ে কুপিয়ে ও লাঠি দিয়ে পিটিয়ে হত্যা করা হয়। ঘটনার দিন রাতেই নিহতের ভাই মামলা করেন। বিচার শেষে এ মামলায় ২০১৬ সালের ১৭ আগস্ট সাত জনকে মৃত্যুদণ্ড ও একজনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেন জেলা ও দায়রা জজ আব্দুর রহিম।

পরে নিয়ম অনুযায়ী মৃত্যুদণ্ডাদেশ অনুমোদনের জন্য ডেথ রেফারেন্স হাইকোর্টে পাঠানো হয়। পাশাপাশি আসামিরা ফৌজদারি আপিল ও জেল আপিল করেন। সেসব আবেদনের শুনানি নিয়ে রায় ঘোষণা করলেন হাইকোর্ট।

 

 

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..