1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • শুক্রবার, ০৩ মে ২০২৪, ০৪:১০ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

করোনায় আর্থিক ক্ষতি : ২১২৫ কোটি টাকা দেবে বিশ্বব্যাংক

  • আপডেট টাইম : শুক্রবার, ১ এপ্রিল, ২০২২
  • ১৬৮ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট :: করোনা-পরবর্তী পরিস্থিতিতে বাংলাদেশকে অর্থনৈতিক পুনরুদ্ধার কর্মসূচি বাস্তবায়নে ২৫ কোটি ডলার ঋণ দেবে বিশ্বব্যাংক। দেশের অর্থনীতি ও আর্থিক খাত শক্তিশালীকরণ এবং করোনায় ক্ষতিগ্রস্ত প্রতিষ্ঠানের কর্মসংস্থান অটুট রাখার ক্ষেত্রে এ অর্থায়ন সহায়ক ভূমিকা রাখবে। এতে করোনার ধকল সামলে দেশের প্রবৃদ্ধির ধারাও থাকবে অব্যাহত। বর্তমান বাজারদর অনুযায়ী বাংলাদেশি মুদ্রায় এ ঋণের পরিমাণ প্রায় ২ হাজার ১২৫ কোটি টাকা।

বাংলাদেশকে ফাস্ট রিকভারি অ্যান্ড রেজিলেন্স ডেভেলপমেন্ট পলিসি ক্রেডিটের আওতায় বিশাল অংকের এ অর্থ অনুমোদন দিয়েছে বিশ্বব্যাংক।

আন্তর্জাতিক এ আর্থিক সংস্থাটির প্রধান কার্যালয় ওয়াশিংটনে বোর্ড সভায় এ ঋণ অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। শুক্রবার (১ এপ্রিল) বিশ্বব্যাংকের ঢাকা অফিস থেকে পাঠানো সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে জানা গেছে।

সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, বিশ্বব্যাংক কোভিড-১৯ মহামারি পরবর্তী প্রবৃদ্ধি বজায় রাখতে বাংলাদেশ সরকারের পাশে থাকবে। ভবিষ্যৎ ধাক্কাগুলোর প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে আর্থিক খাতের নীতিসমূহ শক্তিশালী করতে সহায়তার অংশ হিসেবে ২৫ কোটি ডলার অর্থায়ন অনুমোদন করা হয়েছে৷

এ অর্থ সামষ্টিক অর্থনৈতিক স্থিতিশীলতা বাড়াতে এবং প্রবৃদ্ধি বজায় রাখতে রাজস্ব ও আর্থিক খাতের সক্ষমতা বাড়াবে। এটি দক্ষতা উন্নত করতে এবং গ্রিনহাউস গ্যাস নির্গমন কমাতে সামাজিক সুরক্ষা কর্মসূচি বাস্তবায়ন করবে। একইসঙ্গে জলবায়ু পরিবর্তনসহ ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জগুলোর বিরুদ্ধে টেকসই উন্নয়ন করবে।

বাংলাদেশে নিযুক্ত বিশ্বব্যাংকের কান্ট্রি ডিরেক্টর মার্সি টেম্বন বলেছেন, ২০২০ সাল থেকে জরুরি সহায়তা, টিকাদান এবং অন্যান্য করোনা সংকট পুনরুদ্ধারের প্রচেষ্টাকে সমর্থন করার জন্য বাংলাদেশকে ৩ বিলিয়ন ডলারের বেশি অর্থায়ন করা হয়েছে। এ ঋণে সবুজায়ন, টেকসই, অন্তর্ভুক্তিমূলক অর্থনৈতিক পুনরুার করা হবে। কম কার্বন বৃদ্ধির পথ প্রশস্ত করার জন্য তার নীতি এবং নিয়ন্ত্রক কাঠামোকে শক্তিশালী করার জন্য সরকারের প্রচেষ্টাকে আরও ত্বরান্বিত করবে।

এ প্রোগ্রামটি জাতীয় ট্যারিফ নীতির উন্নয়নে সহায়তা করে, যা বাণিজ্য কর আধুনিকীকরণে সহায়তা করবে। অনাবাসিক ডিজিটাল পরিষেবা সংস্থাসমূহসহ বিদেশী সংস্থাগুলোর সক্ষমতা বাড়ানো হবে। যেমন- অনুসন্ধান, সোশ্যাল মিডিয়া এবং ক্লাউড পরিষেবা সংস্থাগুলো আধুনিক হবে। ভ্যাট রিটার্ন জমা দিতে এবং অর্থ দেওয়ার কাজকে সহজ করা হবে। জাতীয় ই-গভর্নমেন্ট প্রকিউরমেন্ট (ই-জিপি) সিস্টেমের সম্প্রসারিত কভারেজ সরকারি ব্যয়ের দক্ষতা বাড়াবে। এ অর্থায়ন ব্যাংক কাঠামো সংস্কারে ব্যবহার হবে। পেমেন্ট এবং সেটেলমেন্ট সিস্টেমের উন্নয়ন এবং দক্ষতা জোরদার করতে নতুন আইন প্রস্তুত করা হবে, যা ডিজিটাল এবং মোবাইল আর্থিক পরিষেবাগুলোকেও উৎসাহিত করবে। প্রোগ্রামটি বিভিন্ন পাবলিক সেভিংস সুদের হারের সমন্বয় সাপোর্ট করবে।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..