শনিবার, ১৫ মার্চ ২০২৫, ১২:৩৬ অপরাহ্ন
সাজু মারচিয়ান: মৌলভীবাজার জেলার কুলাউড়ার উপজেলার প্রত্যন্ত গ্রহীনে মেঘাটিলা খাসিয়া পুঞ্জিতে বসবাসকারীদের যাতায়াত,শিক্ষা দিক্ষাসহ নানা সমস্যায় জীবন/জীবিকা হয়নি কোন উন্নয়ন।
আদিবাসীদের জীবন যেখানে যেমন,কুলাউড়ার মেঘাটিলা খাসিয়া পুঞ্জিতে শহর থেকে অনেক দূরে উঁচুনিচু সমতল ভূমি থেকে ৪শত ফুট পাহাড়ি সিঁড়ি পথ বেয়ে পুঞ্জিতে যেতে হয়। তবে বর্যাকালে এখানকার চলাচলের রাস্তার অবস্থা এতোই চলাচলে অনুপযোগী। জনপ্রতিনিধিসহ সরকার আসে সরকার চলে যায় সরকারী কোন উন্নয়নের ছোয়া পড়েনি পাহাড়ী এ জনগোষ্টির রাস্তার অবস্থা দেখলেই সরজমিনে দেখা যায়। করোনার সংক্রমন প্রতিরোধে স্বাস্থ্যবিধি মেনে লকডাউনে আছেন এখানকার বাসিন্দারা। পরিস্কার পরিচ্ছন্ন পুঞ্জির পরিবেশ।
এ প্রত্যন্ত পাহাড়ী গ্রহিন অঞ্চলে থাকা পুঞ্জির নেতৃত্বে আছেন নারী মন্ত্রী Monica Khonglah । পুর্ব পরিচিত থাকায় পুঞ্জিতে প্রবেশে কোন সমস্যা হয়নি। এখানকার অধিকাংশ শিশুরা স্কুলে যায়,পুঞ্জির নিজস্ব ও বেসকারী সংস্থার অর্থায়নে রয়েছে আদিবাসী শিক্ষা ও নিজস্ব সংস্কৃতি চর্চা কেন্দ্র। এখানকার ছেলে ও মেয়ে শিক্ষার্থীরা উচ্চ শিক্ষায় অধ্যায়নরত আছে বিশ্ববিদ্যালয়সহ দেশের বিভিন্ন নামী ধামী শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে। স্বাক্ষরতার হার শতভাগ এর পিছনে রয়েছে নারী নেতৃ মন্ত্রী পুঞ্জি প্রধান Monica Khonglah তার উৎসাহ ও অনুপ্রেরনার ফসল। মন্ত্রী পুঞ্জি প্রধান গড়হরপধ কযড়হমষধয দৈনিক মৌমাছি কন্ঠ‘র এপ্রতিবেদকে বলেন, জনপ্রতিনিধি নির্বাচন এলে আসেন আর আশারবানী দিয়েই উন্নয়নের শেষ। তিনি আরো বলে সরকার যদি এদিকে একটু দৃষ্টি দেন তাহলেই হয়তো খাসিয়াদের দীর্ঘদিনের কষ্ট লাগবো করবেন। মেঘাটিলা খাসিয়া পুঞ্জির রাস্তা ঘাটসহ শিক্ষাপ্িরষ্টিানের সার্বিক উন্নয়নের কতৃপক্ষের সু দৃণ্টি চেয়েছেন বসবাসরতরা। সুত্র : ফেইস বুক থেকে নেয়া।