1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • শুক্রবার, ২৯ মার্চ ২০২৪, ০৫:৪৭ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

মনু নদীর বন্যা প্রতিরোধ প্রকল্প : অর্থের অভাবে ধীরগতি

  • আপডেট টাইম : শনিবার, ১৩ আগস্ট, ২০২২
  • ১৩২ বার পঠিত

বিশেষ প্রতিনিধি: মৌলভীবাজার সদর, রাজনগর এবং কুলাউড়া উপজেলা দিয়ে প্রবাহিত মনু নদী বন্যা প্রতিরোধ ও নদী ভাঁঙ্গন রোধ কল্পে “মাষ্টার প্রকল্প” নির্ধারিত সময়ের মধ্যে সম্পন্ন হওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা বিরাজ করছে।

প্রকল্প বাস্তবায়নের ক্ষেত্রে অর্থ বছরওয়ারী প্রয়োজনীয় অর্থ ছাড়ে ঘাটতি, ঠিকাদার মহলের ধীরে চলা নীতি এবং প্রকল্প নিয়ে অপ প্রচারনার বেষ্টনীতে ঘুরপাক খাচ্ছে সম্ভাবনাময় এ প্রকল্পটি।বর্ষা মৌসুমে উজান থেকে নেমে আসা ঢলে ফুঁসে উঠা মনুনদীর বাঁধ ভাঙ্গাবন্যা এবং তীর ভাঙ্গার অব্যাহত প্রক্রিয়া থেকে মুক্তির লক্ষ্যে গত ২০২০ সনে প্রণীতহয় মনু নদীর বন্যা প্রতিরোধ প্রকল্প। ঐ বৎসর একনেক কর্তৃক প্রকল্পটিঅনুমোদিত হওয়ার পর তার ব্যয় ধরা হয় ৯৯৬ কোটি ২৮ লক্ষ ৩০ হাজার টাকা। গত ২০২১ সন থেকে ২০২৩ সনের মধ্যে প্রকল্পটি সন্ন হওয়ার কথা।

প্রকল্প ইস্টিমেটেরয়েছে ৩০.২৪০ কিলোমিটার এলাকার বাঁধ পূর্ননির্মাণ, ঝুকিপূর্ন ৬৭টিস্পটে টেকসই সংরক্ষন এর জন্য প্রায় ৭৬ লক্ষ সি.সি. ব্লক এবং সাড়ে ১১লক্ষ জিওব্যাগ প্রতি স্থাপন, মৌলভীবাজার শহর এবং সংলগ্ন এলাকায় আড়াই কিলোমিটারফ্লাডওয়াল নির্মাণ, ৩ উপজেলায় ৮৬ কিলোমিটার নতুন বাঁধ নির্মাণ এবং ১২.১৭ কিলোমিটার নদী খনন। বাঁধ নির্মাণ এবং পূনঃ নির্মাণের জন্য তিনউপজেলায় নদী তীরবর্তী ২২৮ একর জমি অধিগ্রহনও প্রকল্পের অর্šÍভুক্ত রয়েছে।

সংশ্লিস্ট সুত্রে জানা গেছে- প্রকল্প বাস্তবায়নের লক্ষ্যে যথা নিয়মে টেন্ডারগ্রহনের ভিত্তিতে ৩৫টি ঠিকাদারী প্রতিষ্টানকে কর্মসম্পাদনের জন্য বাঁছাইকরা হয়েছে। এর মধ্যে অধিকাংশ ঠিকাদারী প্রতিষ্টানই জেলার বাহিরের। নিজস্বযোগ্যতাবলে তারা বাছাইভুক্ত হয়েছেন। যথা নিয়মে ঠিকাদারী প্রতিষ্টান গুলোকাজ করতে চাইলেও মূল সমস্যা হচ্ছে অর্থ বরাদ্ধ নিয়ে। ৯৯৬ কোটি ২৮ লক্ষ টাকারমধ্যে এ পর্যন্ত বরাদ্ধ এসেছে ৫৭.৯৮ কোটি টাকা। তার বাহিরে ঠিকাদারদের বকেয়া পাওনা দাড়িয়েছে ৮০ কোটি টাকা।
জানা গেছে, প্রকল্প খাতে ২০২০-২১অর্থ বছরে বরাদ্দ এসেছে ৩কোটি এবং ২০২১-২২ অর্থবছরে এসেছে ৫৪.৯৮কোটি টাকা। এই অপ্রতুল বরাদ্দের ফলে প্রকল্প বাস্তবায়ন নিয়ে বিভিন্ন মহলেসংশয় সৃষ্টি হযেছে।

মৌলভীবাজার পাউবো নির্বাহী প্রকৌশলী মোঃআক্তারুজ্জামান জানিয়েছেন, প্রকল্পের অগ্রগতি এখন পর্যন্ত ২৬ পার্সেন্ট।তিনি বলেন, অধিগ্রহনকৃত জমির মালিকরা তাদের জমির মূল্য না পাওয়ায় বাঁধনির্মান ও মেরামতের ক্ষেত্রে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করছেনে।

২৬ পার্সেন্ট কাজেদুর্ণীতির অভিযোগ সম্পর্কে তিনি বলেন, কাজের গুনগত মান বজায় রাখার লক্ষে সচেতনতা ও জবাব দিহিতা নিশ্চিত করার লক্ষে পানি সম্পদ মন্ত্রণালয় ও পানি উন্নয়ন বোর্ডের বিভিন্ন দপ্তর থেকে সার্বক্ষণিক তদারকি করা হচ্ছে কেননা উক্ত প্রকল্পের জিওব্যাগ ও সিসি ব্লক প্রকল্পের মূল অঙ্গ যাহা কমিটির কর্তৃক চূড়ান্ত । এখানে কাজ না করে বিল প্রদান করার কোন সুযোগ নেই।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..