1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • শনিবার, ২৭ এপ্রিল ২০২৪, ১২:৫৩ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

জাতিসংঘ রেজল্যুশনে বঙ্গবন্ধুর উক্তি সন্নিবেশিত

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ৭ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ১২০ বার পঠিত

 

অনলাইন ডেস্ক:: জাতির পিতার মহান উক্তি ‘সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে বৈরিতা নয়’ জাতিসংঘ রেজল্যুশনে সন্নিবেশিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে গৃহীত ‘ইন্টারন্যাশনাল ইয়ার অব ডায়ালগ অ্যাজ এ গ্যারান্টি অব পিস, ২০২৩’ শীর্ষক রেজল্যুশনের ১৪তম প্যারায় এ উক্তি সন্নিবেশন করা হয়।

সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ঐতিহাসিক ও মহান উক্তি “সকলের সাথে বন্ধুত্ব, কারো সাথে বৈরিতা নয়’(Friendship to all, malice towards none), যা বাংলাদেশের পররাষ্ট্রনীতির মূল ভিত্তি। কভিড-পরবর্তী বিশ্বব্যবস্থা এবং রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধের বৈশ্বিক প্রেক্ষাপটে সাধারণ পরিষদের প্লেনারিতে রেজল্যুশনটি উত্থাপন করে তুর্কমেনিস্তান।

এটি সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হয়।

বিশ্বমানবতা ও বিশ্বশান্তির অন্যতম প্রবক্তা বঙ্গবন্ধুর ঐতিহাসিক উক্তিটি এবারই প্রথমবারের মতো জাতিসংঘ রেজল্যুশনে সন্নিবেশিত হলো। রেজল্যুশনটির ১৪তম প্যারায় বঙ্গবন্ধুর উক্তিটি যেভাবে সন্নিবেশিত হয়েছে, তা নিম্নরূপ :

‘দারিদ্র্য, ক্ষুধা, রোগ, নিরক্ষরতা এবং বেকারত্বের বিরুদ্ধে লড়াইয়ের গুরুত্ব স্বীকার করে এবং গঠনমূলক সহযোগিতা, সংলাপ এবং পারস্পরিক বোঝাপড়ার চেতনায় সকলের সাথে বন্ধুত্ব এবং কারও প্রতি বিদ্বেষ নয় মর্মে জোর দেওয়া হলে তা এই উদ্দেশ্যগুলি অর্জনে সহায়তা করবে,’ (Recognizing the importance of combating poverty, hunger, disease, illiteracy and unemployment, and emphasizing that friendship to all and malice towards none, in the spirit of constructive cooperation, dialogue and mutual understanding, will help to achieve these objectives,)”

উল্লেখ্য, ১৯৭৪ সালের ২৫ সেপ্টেম্বর জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদে ভাষণদানকালে জাতির পিতা যে বিষয়গুলোর ওপর জোর দিয়ে বিশ্বশান্তি প্রতিষ্ঠার কথা বলেছিলেন, সেগুলোর ধারণামূলক ভিত্তি হতে এই অনুচ্ছেদটির প্রস্তাবনা তৈরি করা হয়।

জাতিসংঘে নিযুক্ত বাংলাদেশের স্থায়ী প্রতিনিধি রাষ্ট্রদূত মুহাম্মদ আব্দুল মুহিতের দিকনির্দেশনায় মিশনের কূটনীতিক ড. মো. মনোয়ার হোসেন রেজল্যুশনটির প্রস্তুতি পর্ব থেকে শুরু করে চূড়ান্ত পর্ব পর্যন্ত নিবিড়ভাবে কাজ করেন। ফলে বিশ্বশান্তিকে এগিয়ে নেওয়ার প্রচেষ্টায় গৃহীত এই রেজল্যুশনটিতে জাতির পিতার ঐতিহাসিক উক্তিটি অন্তর্ভুক্ত করা সম্ভব হয়।

রেজুলেশনটিতে বাংলাদেশসহ দক্ষিণ এশিয়ার সব দেশ কো-স্পন্সর করে। সর্বমোট কো-স্পন্সর করে ৭০টি দেশ।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..