কুলাউড়া প্রতনিধি: মৌলভীবাজাররে কুলাউড়া-রবরিবাজার সড়করে ফানাই নদীর উপরে নর্মিতি স্টলি ব্রজিরে পাটাতনরে ট্র্যানজাম ভঙেে ফরে যান চলাচল বন্ধ রয়ছে।ে বছরে ৪ থকেে ৫বার ব্রজিরে বভিন্নি অংশ ভঙেে গলেে এভাবইে যান চলাচল বন্ধ থাক।ে যখনই কোন অংশ ভাঙে তখন সইে অংশ মরোমত করে পুনরায় যান চলাচল শুরু করা হয়। এলাকাবাসী ক্ষোভ করে বলনে, বারবার ব্রজিরে বভিন্নি অংশ ভঙেে যায় আবার সংস্কার করা হয়।কন্তিু স্থায়ী সমাধানরে জন্য কোন উদ্যোগ দখো যাচ্ছে না। ভবষ্যিতে বড় ধরণরে র্দুঘটনা ঘটার শঙ্কাও প্রকাশ করনে তারা।

শনবিার (৩ জুলাই) সরজেমনিে গয়িে দখো যায়, উপজলোর রাউৎগাঁও ইউনয়িনে অবস্থতি ফানাই নদীর উপর ব্রজিটি ভাঙা অংশে মরোমতরে কাজ চলছ।ে মৌলভীবাজাররে সড়ক ও জনপথরে আওতাভুক্ত এই ব্রজিটরি কাজে ৮ থকেে ১০ জন শ্রমকি কাজ করছনে। এরআগে গত শুক্রবার (২ জুলাই) দুপুরে কুলাউড়া থকেে রবরিবাজারগামী একটি সমিন্টে বোঝাই ট্রাক ব্রজি পার হওয়ার সময় বকিট শব্দে ট্র্যানজাম অংশটি ভঙেে যায় বলে প্রত্যক্ষর্দশীরা জানান। এরপর থকেে এই সড়ক দয়িে যান চলাচল বন্ধ রয়ছে।ে ২৪ ঘণ্টা পর ব্রজিরে মরোমত কাজ শুরু করে সওজ। যান চলাচল বন্ধ থাকায় জরুরী প্রয়োজনে বরে হওয়া রোগীসহ বভিন্নি পরবিহন র্দীঘ ২০কলিোমটিার সড়ক ঘুরে কুলাউড়ায় আসা যাওয়া করছ।ে
এই সড়ক দয়িে কুলাউড়ার রাউৎগাঁও, পৃথমিপাশা, র্কমধা, টলিাগাঁও, হাজপিুর ওশরীফপুর ইউনয়িনরে মানুষ যাতায়াত করনে।এবষিয়ে জানতে চাইলে মরোমতরে কাজে থাকা সড়ক ও জনপথ বভিাগরে কুলাউড়া র্সাকলেরে র্কমচারি আব্দুর রউফ বলনে, ব্রজিরে ধারণ ক্ষমতা ৩ টন হলওে প্রতবিার ওভার লোডরে পণ্যবাহী গাড়ি যাতায়াতরে ফলে ব্রজিটরি বভিন্নি অংশ ভঙেে যায়। ঝুঁকপর্িূণ এই ব্রজি অপসারণ করে নতুন ব্রজি নর্মিাণরে জন্য মন্ত্রণালয়ে প্রস্তাব পাঠানো হয়ছে।ে
সড়ক ও জনপথ বভিাগরে মৌলভীবাজাররে নর্বিাহি প্রকৌশলী জয়িা উদ্দনি জানান, ওভারলোডংিয়রে কারণে বারবার ব্রজিটি ভাঙ।ে আমরাও বারবার মরোমত করছ।ি গতকাল (২ জুলাই) ব্রজিটি ভাঙার সাথে সাথে আমি র্উদ্ধতন র্কতৃপক্ষরে কাছে প্রস্তাব পাঠয়িছে।ি দ্রুততর সময়ে আমরা স্থায়ী সমাধানরে চষ্টো করছ।ি