1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৮:২৮ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

আফগানিস্তানে ফিরেছেন নির্বাসিত তালেবান নেতারা

  • আপডেট টাইম : বুধবার, ১৮ আগস্ট, ২০২১
  • ২২৬ বার পঠিত

আন্তর্জাতিক ডেস্ক : তালেবানের শীর্ষ রাজনৈতিক নেতারা কাতার থেকে আফগানিস্তানে ফিরেছেন। তাদের অনেকেই মধ্যপ্রাচ্যের ওই দেশটিতে নির্বাসনে ছিলেন।

কাতার থেকে ফেরা এসব নেতাদের মধ্যে তালেবানের সহপ্রতিষ্ঠাতা ও অন্যান্য জ্যেষ্ঠ নেতারা রয়েছেন। তারা নতুন সরকার গঠন করার জন্য দেশে ফিরেছেন। খবর বিবিসির।

তালেবানের শীর্ষ রাজনৈতিক নেতাদের মধ্যে কারা কারা কাতার থেকে দেশে ফিরেছেন তাদের বিষয়ে বিস্তারিত জানাতে পারেনি।

তালেবানের বর্তমান প্রধান মৌলভি হিবাতুল্লাহ আখুন্দাজা। তিনি গোষ্ঠীটির রাজনৈতিক, ধর্মীয় ও সামরিক বিষয়ক সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষ। ২০১৬ সাল থেকে তালেবানের প্রধান হিসেবে দায়িত্বপালন করা আখুন্দাজা এক সময় দলটির প্রধান বিচারপতি ছিলেন।

হিবাতুল্লাহ আখুন্দাজার তিনজন ডেপুটি রয়েছেন। তারা হচ্ছেন- মোল্লা আবদুল গনি বারদার, মোল্লা মুহাম্মদ ইয়াকুব ও সিরাজুদ্দিন হাক্কানি।

তাদের মধ্যে রাজনৈতিক ডেপুটি গনি বরদার তালেবানের সহপ্রতিষ্ঠাতা। কাতার থেকে ফেরা দলের মধ্যে তিনি আছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে। তিনি এতদিন কাতারের রাজধানী দোহায় তালেবানের রাজনৈতিক দপ্তরের প্রধান হিসেবে দায়িত্বপালন করেছেন।

মুহাম্মদ ইয়াকুব তালেবানের প্রতিষ্ঠাতা মোল্লা ওমরের ছেলে। তিনি গোষ্ঠীটির সামরিক অভিযানবিষয়ক কমান্ডার।

অপরজন সিরাজুদ্দিন হাক্কানি তালেবানের প্রভাবশালী উপদল হাক্কানি নেটওয়ার্কের প্রধান।

গোষ্ঠীটির জ্যেষ্ঠ বিচারপতি হিসেবে আছেন মোল্লা আবদুল হাকিম। গোষ্ঠীটির আদালত সংক্রান্ত বিষয়গুলো দেখাশোনা করা হাকিম দোহা শান্তি আলোচনায় তালেবান প্রতিনিধি দলের নেতৃত্ব দিয়েছেন। তিনিও কাতার থেকে ফেরা দলের মধ্যে আছেন বলে ধারণা করা হচ্ছে।

ঝটিকা অভিযানে আফগানিস্তানের নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার দুই দিন পর প্রথমবার সংবাদ সম্মেলনে এসে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়কে ‘শান্তির’ বার্তা দিয়েছে কট্টর ইসলামী গোষ্ঠী তালেবান।

গোষ্ঠীটির মুখপাত্র জাবিউল্লাহ মুজাহিদ জানিয়েছেন, তাদের শাসনে নারীরা স্বাধীনতা পাবে ‘শরিয়া আইন অনুযায়ী’, তাদের ‘নিয়ম মেনে’ সংবাদমাধ্যমও মুক্তভাবে কাজ করতে পারবে। বিদেশি যোদ্ধাদের সন্ত্রাসবাদ ছড়ানোর ঘাঁটি হিসেবে আফগানিস্তান আর ব্যবহৃত হবে না।

বিদেশি শক্তিগুলোর পক্ষে যারা কাজ করেছেন তালেবান তাদের সবার জন্য সাধারণ ক্ষমার ঘোষণা করে ‘তাদের কোনো ক্ষতি করা হবে না’ বলেও প্রতিশ্রুতি দিয়েছে।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..