1. newsmkp@gmail.com : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. info@fxdailyinfo.com : admi2017 :
  3. admin@mkantho.com : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • বৃহস্পতিবার, ২০ মার্চ ২০২৫, ১০:১০ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

ডিআইজি মিজানকে খালাস দেওয়া অর্থপাচার মামলার নথি তলব

  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১০ এপ্রিল, ২০২২
  • ৬৩৮ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট :: অর্থপাচার মামলায় পুলিশের বরখাস্তকৃত উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমানের খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে দুদকের আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেছেন হাইকোর্ট। একই সঙ্গে তাকে খালাস দেয়া ওই মামলার নথি তলব করেছেন আদালত।

আজ রবিবার বিচারপতি মো. নজরুল ইসলাম তালুকদার ও বিচারপতি কাজী মো. ইজারুল হক আকন্দ সমন্বয়ে গঠিত একটি হাইকোর্ট ডিভিশন বেঞ্চ এ আদেশ দেন।

দুদকের আইনজীবী খুরশীদ আলম খান আদালতের আদেশের বিষয়টি সাংবাদিকদের নিশ্চিত করেছেন।

আদালতে দুদকের পক্ষে শুনানি করেন আইনজীবী খুরশীদ আলম খান। রাষ্ট্রপক্ষে ছিলেন ডেপুটি এটর্নি জেনারেল এ কে এম আমিন উদ্দিন মানিক।

এর আগে গত ৭ এপ্রিল অর্থপাচার মামলায় ডিআইজি মিজানুর রহমানকে খালাসের রায়ের বিরুদ্ধে আপিল করে দুদক।

ঘুষ লেনদেনের মামলায় দন্ডবিধির ১৬১ ধারায় তিন বছরের দন্ড হলেও মিজানুর রহমান অর্থ পাচারের অভিযোগ থেকে বিচারিক আদালতে খালাস পেয়েছিলেন। খালাসের বিষয়ে এবার মিজানুর রহমানের বিরুদ্ধে হাইকোর্টে আপিল করলো দুদক।

দুদকের পক্ষে আইনজীবী মো. খুরশীদ আলম খান জানান, অর্থ পাচার প্রতিরোধ আইনের ৪ ধারায় দুদকের দরখাস্তকৃত পরিচালক খন্দকার এনামুল বাছিরকে পাঁচ বছর কারাদন্ড ও ৮০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। কিন্তু মিজানুর রহমানকে খালাস দেয়া হয়েছে। তাই এর বিরুদ্ধে দুদক আপিল করেছে। গত ২৩ ফেব্রুয়ারি ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৪ এর বিচারক শেখ নাজমুল আলম এ মামলায় রায় দেন।

রায়ে খন্দকার এনামুল বাছিরকে আট বছর ও পুলিশের বরখাস্ত উপ-মহাপরিদর্শক (ডিআইজি) মিজানুর রহমানকে তিন বছর কারাদন্ড দিয়েছেন আদালত। এছাড়া বাছিরকে ৮০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়।

এর মধ্যে ঘুষ লেনদেনের অভিযোগে মিজানকে দন্ডবিধির ১৬১ ধারায় ও বাছিরকে দন্ডবিধির ১৬৫(এ) ধারায় তিন বছর করে বিনাশ্রম কারাদন্ড দেয়া হয়। অপরদিকে মানি লন্ডারিং আইনের ৪ ধারায় বাছিরকে পাঁচ বছর কারাদন্ড ও ৮০ লাখ টাকা জরিমানা করা হয়েছে। বাছিরের দুটি দন্ড একসঙ্গে চলবে বলে তাকে পাঁচ বছর দন্ড ভোগ করতে হবে।
পরে মিজানুর রহমান হাইকোর্টে ৩ বছরের দন্ডের বিরুদ্ধে আপিল করেছেন। হাইকোর্ট তার আপিল শুনানির জন্য গ্রহণ করেছেন। আর তার জামিন আবেদনের শুনানির জন্য ১৩ এপ্রিল বুধবার দিন ধার্য রেখেছেন আদালত।

অপরদিকে খন্দকার এনামুল বাছির দন্ডের বিরুদ্ধে আপিল করেছেন।

২০১৯ সালের ১৬ জুলাই দুদক পরিচালক ও অনুসন্ধান টিমের দলনেতা শেখ মো. ফানাফিল্লাহ মানিলন্ডারিং আইনে সংস্থার ঢাকা-১ সমন্বিত জেলা কার্যালয়ে মিজান ও বাছিরের বিরুদ্ধে মামলা দায়ের করেন।

এ মামলায় ২০২১ সালের ২৩ ডিসেম্বর মামলাটিতে সাক্ষ্য গ্রহণ শেষ হয়। যুক্তিতর্ক উপস্থাপন শেষে আদালত রায়ের জন্য ২৩ ফেব্রুয়ারি রায় ঘোষণা করেন।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..