1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • রবিবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:২৬ অপরাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় জানালেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ

  • আপডেট টাইম : রবিবার, ১১ জুলাই, ২০২১
  • ২১০ বার পঠিত

ক্রীড়া ডেস্ক :: টেস্ট ক্রিকেট থেকে অবসরের ঘোষণা দিলেন মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ। হারারে টেস্টের পঞ্চম দিন মাঠে নামার আগে গার্ড অফ অনার দিয়েছেন তার সতীর্থরা।

টেলিভিশন সম্প্রচারেও মাহমুদউল্লাহর অবসরের কথা নিশ্চিত করেছেন ধারাভাষ্যকাররা। এছাড়া ক্রিকেটের সবচেয়ে জনপ্রিয় পোর্টাল ক্রিকইনফোও জানিয়েছে ৩৫ বছর বয়সী তারকা অলরাউন্ডার মাহমুদউল্লাহর অবসরের কথা। তবে এখনও তিনি আনুষ্ঠানিক কোনো ঘোষণা দেননি।

এর আগে অবশ্য এই টেস্টের তৃতীয় দিন শেষেই সাদা পোশাকে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের অবসরে যাওয়ার গুঞ্জন রটে। জিম্বাবুয়ে সফরে একমাত্র টেস্টে রিয়াদের দায়িত্বশীল ব্যাটিংয়ে ১৩২ রানে ৬ উইকেট হারিয়ে বিপাকে পড়ে যাওয়া বাংলাদেশ শেষ পর্যন্ত ৪৬৮ রান করে।

সপ্তম উইকেটে লিটন দাসের সঙ্গে রিয়াদ গড়েন ১৩৮ রানের জুটি। এরপর তাসকিন আহমেদকে সঙ্গে নিয়ে গড়েন ১৯১ রানের জুটি। এই দুই জুটির কল্যাণে ব্যাটিং বিপর্যয় এড়িয়ে ৪৬৮ রান করতে সক্ষম হয় বাংলাদেশ।

দলের হয়ে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদ সর্বোচ্চ ১৫০ রান করেন। এটা তার টেস্ট ক্রিকেট ক্যারিয়ারের সর্বোচ্চ রান। এছাড়া ৯৫ রান করেন লিটন। ৭৫ রান করে তাসকিন আহমেদ।

জিম্বাবুয়ের সফরে মাহমুদউল্লাহ রিয়াদের এমন নান্দনিক পারফরম্যান্সে মুগ্ধ দেশের ক্রিকেটপ্রেমীরা। অথচ সেঞ্চুরির এক দিন পরই দেশের ক্রীড়াঙ্গনে গুঞ্জন, রিয়াদ টেস্ট থেকে অবসর নিচ্ছেন।

হয়তো রাগ এবং হাতাশা থেকে এমন সিদ্ধান্ত নিতে পারেন রিয়াদ। জাতীয় দলের সাবেক প্রধান কোচ চান্দ্রিকা হাথুরুসিংহে রিয়াদকে সীমিত ওভারের প্লেয়ারের ‘টেগ’ লাগিয়ে দেন। হাথুরু কোচ থাকাকালীন তেমন টেস্ট ম্যাচ খেলার সুযোগ পাননি রিয়াদ।

হাথুরু বাংলাদেশের কোচিং ছেড়ে চলে গেলেও টেস্ট দলে নিয়মিত হতে পারেননি রিয়াদ। ওয়ানডে এবং টি-টোয়েন্টিতে নিয়মিত খেলে যাওয়া এ তারকা অলরাউন্ডারকে টেস্টের জন্য বিবেচনা করেননি জাতীয় দলের নির্বাচকরাও। কোচ এবং নির্বাচকদের অবহেলায় তার সম্ভাবনাময় টেস্ট ক্যারিয়ারের শেষ হওয়ার উপক্রম হয়। ২০০৯ সাল থেকে ১২ বছরে মাত্র ৫০টি টেস্ট ম্যাচ খেলার সুযোগ পান রিয়াদ।

হয়তো এই অবহেলার কারণেই জিম্বাবুয়ে সফরে দুর্দান্ত পারফরম্যান্স করে প্রশংসায় থেকেই টেস্ট ক্রিকেটকে বিদায় বলে দিলেন মাহমুদউল্লাহ।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..