1. [email protected] : Admin : sk Sirajul Islam siraj siraj
  2. [email protected] : admi2017 :
  3. [email protected] : Sk Sirajul Islam Siraj : Sk Sirajul Islam Siraj
  • E-paper
  • English Version
  • শনিবার, ২০ এপ্রিল ২০২৪, ০৬:৫৫ পূর্বাহ্ন

ব্রেকিং নিউজ :
বিনোদন :: গান গাইতে গাইতে মঞ্চেই গায়কের মর্মান্তিক মৃত্যু!,  খেলার খবর : অনূর্ধ্ব-১৯ এশিয়া কাপ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ, বিমানবন্দরে যুবাদের জানানো হবে উষ্ণ অভ্যর্থনা,

জুলাইয়ে কমলো রেমিট্যান্স

  • আপডেট টাইম : মঙ্গলবার, ৩ আগস্ট, ২০২১
  • ৩৪৬ বার পঠিত

ডেস্ক রিপোর্ট :: রেমিট্যান্সে ধাক্কা দিয়ে শুরু হলো নতুন অর্থবছর। ২০২১-২২ অর্থবছরের প্রথম মাস জুলাইয়ে ১৮৭ কোটি ১৫ লাখ ডলার দেশে পাঠিয়েছেন প্রবাসীরা। এই অঙ্ক গত চার মাসের মধ্যে সবচেয়ে কম। আর গত বছরের জুলাইয়ের চেয়ে কম প্রায় ৩৯ শতাংশ।

চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে ১৭৮ কোটি ৬ লাখ ডলারের রেমিট্যান্স এসেছিল দেশে। আর গত বছরের জুলাইয়ে এসেছিল ২৫৯ কোটি ৮২ লাখ ডলার, যা ছিল এক মাসের হিসাবে বাংলাদেশের ইতিহাসে সবচেয়ে বেশি রেমিট্যান্স। কেন্দ্রীয় ব্যাংকের কর্মকর্তারা বলছেন, প্রতি বছর দুই ঈদের পর রেমিট্যান্স কিছুটা কমে। জুলাই মাসেও তাই হয়েছে।

বাংলাদেশ ব্যাংক সোমবার যে হালনাগাদ তথ্য প্রকাশ করেছে তাতে দেখা যায়, কোরবানির ঈদের আগে ১৯ দিনে (১লা জুলাই থেকে ১৯শে জুলাই) ১৫৫ কোটি ডলারের বেশি রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। ঈদের পর মাসের বাকি ১১ দিনে (২০ থেকে ৩১শে জুলাই) এসেছে ৩২ কোটি ১৫ লাখ ডলার।

বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র ও নির্বাহী পরিচালক সিরাজুল ইসলাম বলেন, প্রতিবারের মতোই ঈদের আগে রেমিট্যান্স প্রবাহে ঊর্ধ্বগতি ছিল; ঈদের পরে নিম্নগতি হয়েছে। আমরা আশা করছি, সামনের মাসগুলোতে তা আগের মতোই বাড়বে। সংশ্লিষ্টরা বলেছেন, ঈদের পর রেমিট্যান্স কম আসে এটা ঠিক। তবে এটাও মনে রাখতে হবে অনন্তকাল ধরে প্রবাসীরা বেশি অর্থ দেশে পাঠাবেন, এটার কোনো কারণ নেই।

করোনা মহামারির মধ্যেও অতীতের সব রেকর্ড ছাড়িয়ে গত অর্থবছরে ২ হাজার ৪৭৭ কোটি ৭৭ লাখ (২৪.৮ বিলিয়ন) ডলার রেমিট্যান্স পাঠিয়েছিলেন প্রবাসীরা। এই অঙ্ক আগের বছরের চেয়ে ৬.৬ বিলিয়ন ডলার বা ৩৬.১ শতাংশ বেশি। জুলাইয়ের রেমিট্যান্সের মধ্যে রাষ্ট্রায়ত্ত ছয় বাণিজ্যিক ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৪৩ কোটি ১৮ লাখ ডলার। বিশেষায়িত কৃষি ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৩ কোটি ২২ লাখ ডলার।

বেসরকারি ৪০ ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ১৪০ কোটি ১২ লাখ ডলার। আর বিদেশি ৯ ব্যাংকের মাধ্যমে এসেছে ৬১ লাখ ৮০ হাজার ডলার। এদিকে প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সে ভর করে বাংলাদেশের বিদেশি মুদ্রার রিজার্ভ সন্তোষজনক অবস্থায় রয়েছে। সোমবার দিন শেষে রিজার্ভের পরিমাণ ছিল প্রায় ৪৫.৮ বিলিয়ন ডলার।

গত ২৯ জুন প্রবাসীদের পাঠানো রেমিট্যান্সের ওপর ভর করে মহামারির মধ্যেও বাংলাদেশের বিদেশি মুদ্রার সঞ্চয়ন ৪৬ বিলিয়ন (৪ হাজার ৬০০ কোটি) ডলারের মাইলফলক অতিক্রম করে। জুলাই মাসের প্রথম সপ্তাহে এশিয়ান ক্লিয়ারিং ইউনিয়নের (আকু) মে-জুন মেয়াদের আমদানি বিল পরিশোধের পর রিজার্ভ ৪৫.৩ বিলিয়ন ডলারে নেমে আসে। গত কয়েক দিনে তা বেড়ে ৪৫ দশমিক ৮ বিলিয়ন ডলার হয়েছে।

প্লিজ আপনি ও অপরকে নিউজটি শেয়ার করার জন্য অনুরোধ করছি

এ জাতীয় আরো খবর..